Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ‘মাইনাস টু’ নিয়ে রাজনীতিতে হঠাৎ আলোচনা কেন
    জাতীয় রাজনীতি

    ‘মাইনাস টু’ নিয়ে রাজনীতিতে হঠাৎ আলোচনা কেন

    Soumo SakibNovember 5, 20248 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ‘মাইনাস ২’ ফর্মুলার বিষয়ে সরকারকে সতর্ক করার পর বিষয়টি নিয়ে দলটির ভেতরে ও বাইরে নানা ধরনের আলোচনা শুরু হয়েছে। বিবিসি বাংলার খবর থেখে বিস্তারিত-

    বর্তমান পরিস্থিতিতে ‘বিএনপি বা এর শীর্ষ নেতৃত্বকে’ রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার কোনো ইঙ্গিত দলটি পাচ্ছে কি না, সেই প্রশ্নও আলোচিত হচ্ছে।

    মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অবশ্য বলেছেন, ‘বিরাজনীতিকরণের বিষয়ে সতর্ক’ করতে গিয়ে তিনি ‘মাইনাস টু’ ফর্মুলার উল্লেখ করেছেন। তবে এখন দেশে ‘বিরাজনীতিকরণের’ চেষ্টা হচ্ছে কি না, এমন প্রশ্নের তিনি সরাসরি কোনো জবাব দেননি।

    তবে সরকারের একজন উপদেষ্টা সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, মাইনাস টু নিয়ে কোনো চিন্তা বর্তমান সরকারের নেই।

    অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসউদ জানান, তারা সবাইকে নিয়েই রাজনীতি করতে চান। তিনি বলেন, ‘বিএনপিকে বাদ দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। এখন বিএনপি কেন এমন ভাবছে তা আমাদের জানা নেই।’

    একজন বিশ্লেষক বলছেন, নির্বাচনকে দৃশ্যত কম গুরুত্ব দেওয়া আর বিএনপিকে ইঙ্গিত করে আসা বিভিন্ন বক্তব্যের কারণেই হয়তো দলটির মধ্যে মাইনাস টু ফর্মুলার বিষয়টি সামনে এসেছে।

    এর আগে ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছিল। তখন দুই প্রধান নেত্রী খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে জেলে নেওয়ার পর মাইনাস টু ফর্মুলার আলোচনা জোরদার হয়েছিল।

    তখন তাদের দলসহ অনেকেই অভিযোগ করেছিল যে ‘দুই নেত্রীকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে’- যা পরে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ হিসেবে পরিচিতি পায়।

    এবারের গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ ও এর নেত্রী শেখ হাসিনা উৎখাত হয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। এর পর থেকে বিএনপি দ্রুততম সময়ে নির্বাচন দাবি করে আসছে। তবে সরকারের দিক থেকে বারবারই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নের ওপর। যদিও এর মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য গঠিত সার্চ কমিটি তাদের কাজ শুরু করেছে।

    অন্যদিকে আন্দোলনকারীদের অনেকেই আকারে-ইঙ্গিতে বলার চেষ্টা করছেন যে ‘আগে সংস্কার, তারপর নির্বাচন’।

    পাশাপাশি বিভিন্ন খাতে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোও কাজ করতে শুরু করেছে, যার মধ্যে সংবিধান, পুলিশ ও প্রশাসন সংস্কারের মতো কমিশন রয়েছে।

    ‘মাইনাস টু’ বিষয়ে কী বলেছেন বিএনপি মহাসচিব

    ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘২০০৭ সালে ১/১১-এর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সময় বিরাজনীতিকরণে এবং মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়নের ব্যর্থ চেষ্টা হয়েছিল। সেই পথ অনুসরণ করার কথা চিন্তাও করা উচিত নয়। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, বিএনপিকে কোনো ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বাদ দেওয়ার চেষ্টা করবেন না। কারণ বাংলাদেশের জনগণ কখনোই তা মেনে নেবে না। আওয়ামী লীগ বিএনপিকে নানাভাবে ভাঙার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে, ভবিষ্যতেও পারবে না।’

    তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের একজন উপদেষ্টা অপ্রত্যাশিত ও অযাচিত মন্তব্য করে বলেছেন, রাজনীতিবিদরা ক্ষমতায় যেতে অস্থির। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। তার মতো কোনো ব্যক্তি এ ধরনের মন্তব্য করবেন তা আমরা আশা করি না। আমরা আশা করিনি, এ মাপের মানুষ এ ধরনের কথা বলবেন। আমরা রাজনীতিবিদরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উসখুস করি না। আমরা বাংলাদেশকে হাসিনামুক্ত করার জন্য কাজ করেছি। জীবন দিয়েছি, প্রাণ দিয়েছি, এখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা দ্রুত নির্বাচন দাবি করছি।’

    দেশে অতি দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচনে যত দেরি করবেন, তত হাসিনারা আবার ফিরে আসবেন। তাই এখনো বলছি, আবারও বলছি, অতি দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করুন। জঞ্জাল যা আছে, তা সাফ করে ফেলুন।’

    প্রসঙ্গত, সরকারের একজন উপদেষ্টা সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘আমাদের হাতে সময় খুবই কম। কম সময়ে কতটুকু কাজ করতে পারব জানি না। রাজনীতিবিদরা ক্ষমতায় যেতে উসখুস করছেন। আমিও আমার শিক্ষকতা পেশায় ফিরে যেতে চাই।’

    সরকারের দিক থেকে যা বলা হচ্ছে

    বিএনপির মহাসচিবের বক্তব্য গণমাধ্যমে আসার পর আজ সরকারের দুজন উপদেষ্টা বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দিয়েছেন।

    উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘নির্বাচনকে বিএনপি অগ্রাধিকার দেবে, সেটাই স্বাভাবিক এবং সরকারেরও চূড়ান্ত লক্ষ্য সেটি। তবে নির্বাচনের আগে কোথাও কতটুকু সংস্কার দরকার সেদিকেও সরকারকে মনোযোগ দিতে হচ্ছে।’

    আরেকজন উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘মাইনাস টু কোনোভাবেই বর্তমান সরকারের কোনো এজেন্ডা না। এ ধরনের কথা বলা অহেতুক তর্ক, অহেতুক সমস্যা ও জনমনে আশঙ্কা সৃষ্টি করা হয়। অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো চিন্তায় এমন কিছু নেই।’

    ‘মাইনাস টু’ প্রসঙ্গ এলো কেন

    মাইনাস টু বিষয়ে নিজের বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমরা আসলে বিরাজনীতিকরণের বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করছি। আমরা সব সময় বলে আসছি সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনের জন্য যাতে দ্রুত জনপ্রত্যাশা অনুযায়ী গণতন্ত্রে উত্তরণে সম্ভব হয়।’

    তিনি বলেন, ‘অনেকে নানা ধরনের কথা বলছেন বলে আমরা শুনছি। সংবিধান সংস্কারসহ আর কিছু বিষয়ে আমরা বলেছি যে এগুলো জনগণের নির্বাচিত সংসদ বা জনপ্রতিনিধিদের কাজ। সে কারণেই আমরা জরুরি সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনের কথা বলছি।’

    কিন্তু মাইনাস টু, অর্থাৎ বিএনপি চেয়ারপারসন বা শীর্ষ নেতৃত্বকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে নেওয়ার কোনো আশঙ্কা বিএনপি করছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, আমরা সেটি বলছি না। আমরা বিরাজনীতিকরণের বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করার কথা বলছি। বিরাজনীতিকরণের চিন্তা জাতির জন্য ভালো ফল আগেও আনেনি, ভবিষ্যতেও আনবে না।’

    ক্ষমতা থেকে উৎখাত হওয়ার পর থেকে গত তিন মাস ধরে আওয়ামী লীগের কোনো কার্যক্রম দেখা যাচ্ছে না। দলটির প্রধান শেখ হাসিনা, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ বেশির ভাগ নেতাই বিভিন্ন দেশে পালিয়ে গেছেন বা লুকিয়ে রয়েছেন। এর মধ্যেই ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

    শেখ হাসিনাসহ দলটির অনেক নেতার বিরুদ্ধে এর মধ্যেই শতাধিক মামলা হয়েছে। সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ অনেক নেতাককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মানবতাবিরোধী অপরাধে দলের প্রধান শেখ হাসিনার বিচারের প্রক্রিয়া চলছে।

    গত মাসে শেষের দিকে আওয়ামী লীগকে ‘একটি ফ্যাসিস্ট দল’ বর্ণনা করে তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘যদি আওয়ামী লীগ ফিরে আসে, তাহলে গণ-অভ্যুত্থান ও শহীদদের সঙ্গে প্রতারণা করা হবে। আমাদের জীবন থাকতে তা হতে দেওয়া হবে না।’

    ফলে কার্যত এখন বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগ ও দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা বাইরে চলে গেছেন। এখন বিএনপির মধ্যেও আশঙ্কা তৈরি হয়েছে যে, তাদেরও রাজনীতির মাঠ থেকে বাইরে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা হতে পারে।

    বিএনপির একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম দ্রুতগতিতে শুরু না করে রাষ্ট্রপতি পরিবর্তনের চেষ্টা, সরকার ঘনিষ্ঠদের কিংস পার্টি গঠনের তৎপরতা, সংবিধান সংস্কার নিয়ে অতিমাত্রায় আগ্রহ এবং তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে থাকা আইনি বাধা অপসারণে ধীরগতিসহ কিছু বিষয় নিয়ে দলটির নেতৃত্ব কিছুটা অসন্তুষ্ট।

    এ ছাড়া বিএনপিকে ইঙ্গিত করে সরকারের কিছু উপদেষ্টা ও সরকার ঘনিষ্ঠ ছাত্রনেতাদের কয়েকজনের বক্তব্যও দলটির নেতাকর্মীদের ক্ষুব্ধ করেছে। তাদের কেউ কেউ মনে করছেন ‘বিএনপিকে উপেক্ষা করার একটা’ ইঙ্গিত ক্রমশ দৃশ্যমান হচ্ছে।

    দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেছেন, তারা মনে করেন বাংলাদেশের বাস্তবতায় বিএনপি সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল এবং সে কারণে যা কিছু করার সেটা বিএনপিকে আস্থায় নিয়েই করতে হবে- এটাই বিএনপি মহাসচিব বোঝাতে চেয়েছেন।

    তিনি বলেন, ‘কিন্তু কারো কারো মন্তব্য বা কোনো কোনো মহল এমন কিছুর আভাস দিচ্ছেন যে মনে হচ্ছে তারা বিএনপিকে উপেক্ষা করতে চাইছেন। মনে রাখতে হবে শেখ হাসিনা অনেক চেষ্টা করেও খালেদা জিয়াকে মাইনাস করতে পারেনি। সেখানে বড় দল হিসেবে এখনো বিএনপিকে উপেক্ষা করা যাবে না।’

    কিন্তু খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে রাখা বা তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা তৈরি করা–এমন কোনো বিষয় আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এমন দুরভিসন্ধি কেউ পোষণ করতে পারেন। কিন্তু তাতে কোনো লাভ হবে না। বরং আমরা পরিষ্কার করে বলে দিতে পারি বাংলাদেশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে বাইপাস করে কিছু হবে না।’

    প্রসঙ্গত, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চলতি সপ্তাহেই চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে লন্ডনে অবস্থানরত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরতে পারবেন তা-ও এখনো দলটি নিশ্চিত হতে পারেনি।

    কিছু মামলা থেকে তিনি অব্যাহতি পেলেও সব আইনি বাধা অপসারণে প্রশাসনিক ধীরগতিতে দলের অনেকের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। এর মধ্যেই সাম্প্রতিক ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের কারো কারো বক্তৃতাও বিএনপিকে ইঙ্গিত করে দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন দলের নেতারা।

    আবার বিএনপির বিরোধিতা সত্ত্বেও রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে সরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে ছাত্র সমন্বয়কদের কারো কারো বক্তৃতার ‘ভাষাও’ দলটির সিনিয়র নেতাদের ভালো লাগেনি।

    এর মধ্যেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সারা দেশে কমিটি গঠনের যে প্রক্রিয়া শুরু করেছে তাকে ‘কিংস পার্টি’ গঠনের প্রক্রিয়া বলেই মনে করছেন বিএনপির অনেক নেতা। তাদের কারো কারো ধারণা সরকারি সমর্থন নিয়ে এ ধরনের দল হলে সেটি পরিস্থিতিকে আরো ঘোলাটে করে তুলবে।

    বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের একজন সদস্য বলেন, ‘একটা ঘোলাটে অবস্থা কিন্তু দেখা যাচ্ছে। এর লক্ষ্য যদি হয় বিএনপি যেন ক্ষমতায় আসতে না পরে- সেটি নিশ্চিত করা –এমন অবাস্তব চিন্তা হবে দুঃখজনক ও অনাকাঙ্ক্ষিত।’

    যদিও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসউদ জানিয়েছেন, তারা রাজনীতি থেকে কাউকে বাদ দিতে চান না।

    তিনি বলেন, ‘আমরা সবাইকে নিয়ে রাজনীতি করতে চাই। বিএনপিকে বাদ দেওয়ার তো প্রশ্নই নেই। সরকারও সবার সঙ্গে কথা বলছে। সবার আগে আলোচনায় বিএনপিকেই ডাকা হচ্ছে। বরং সরকার বিএনপিকেই প্রাধান্য দিচ্ছে। এখন বিএনপি কেন এমন ভাবছে তা আমাদের জানা নেই।’

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মামুন আল মোস্তফা বলছেন, ‘সরকার কিংবা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত অনেকে নির্বাচনকে কম গুরুত্ব দিয়ে সংস্কারের দিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার কারণেই বিএনপির মধ্যে কথিত মাইনাস টু ফর্মুলার আলোচনা এসেছে বলে মনে হচ্ছে।’

    তিনি বলেন, ‘২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেন সরকারও প্রথমে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত সেটি মাইনাস টু ফর্মুলায় রূপ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এবার গণ-অভ্যুত্থানে বড় একটি দল উৎখাত হয়ে গেছে। বিএনপি হয়তো ভাবছে সংস্কারের নামে নির্বাচন প্রলম্বিত করে বা কিংস পার্টির মাধ্যমে তাদের ক্ষমতায় আসা বিলম্বিত করার চেষ্টা হচ্ছে। আমার ধারণা, এ কারণেই তারা মাইনাস টু ফর্মুলার বিষয়টি সামনে নিয়ে এসেছে।’

    সভাকক্ষে হাসিনা ও কামালের ছবি, যে ব্যাখ্যা দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

    Get the latest News first— Follow us on Zoombangla Google News, Zoombangla X(Twitter) , Zoombangla Facebook, Zoombangla Telegram and subscribe to our Zoombangla Youtube Channel.
    ‘জাতীয় আলোচনা কেন টু, নিয়ে, মাইনাস রাজনীতি রাজনীতিতে হঠাৎ
    Related Posts
    ১৫ টাকা কেজি

    ১৭ আগস্ট থেকে ১৫ টাকা কেজিদরে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার

    August 12, 2025
    ডা. শফিকুর

    আজ সকালে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরবেন ডা. শফিকুর রহমান

    August 12, 2025
    ঋণ

    যুব উন্নয়নে ৪৭ কোটি ২৬ লাখ টাকা ঋণ দিবে সরকার

    August 12, 2025
    সর্বশেষ খবর
    itel A80's 50MP Camera Shakes Up Budget Phone Market

    itel A80: 50MP Camera, 6.67-inch HD+ Display at ₹6,999

    শাকিব খান

    মেজর সিনহার চরিত্রে অভিনয় করবেন শাকিব খান

    buy gaming chair under $150

    Buy Gaming Chair Under $150 – Top Picks & Reviews

    Mio Skincare Innovations

    Mio Skincare Innovations: Leading Natural Body Care Solutions

    ১৫ টাকা কেজি

    ১৭ আগস্ট থেকে ১৫ টাকা কেজিদরে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার

    US Student Visa

    US Student Visa: How to Get from Bangladesh

    Fitbit Charge 5 - Best Fitness Tracker for Women

    Fitbit Charge 5 – Best Fitness Tracker for Women

    হাড় শক্ত

    হাড় শক্ত রাখতে জন্মের পর থেকেই যে খাবার খাওয়া উচিত

    iPadOS 26

    iPadOS 26 Window Tiling Test: Stage Manager Still Preferred Choice

    Rapid Security Response

    Apple Rapid Security Response Updates Enhance Device Safety

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.