Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মাইনাস ২৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার প্রয়োজন হয় যেখানে!
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    মাইনাস ২৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার প্রয়োজন হয় যেখানে!

    Yousuf ParvezSeptember 12, 20243 Mins Read
    Advertisement

    মূল নক্ষত্রের মতো করে প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্ক আলো বিকিরণ করে না। তাই সরাসরি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে এদের খুঁজে পাওয়া একরকম অসম্ভব। নিজেরা আলো বিকিরণ না করলেও প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কে থাকা গ্যাস ও ধূলিকণা সহজে মূল নক্ষত্র (প্রোটোস্টার) থেকে আসা আলো শোষণ করে উত্তপ্ত হয়।

    প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্ক

    পরে অবলোহিত বিকিরণ (Infrared Radiation) হিসেবে এই উত্তাপ নিঃসরণ করে এগুলো। কোনোভাবে যদি এই নিম্ন শক্তির বিকিরণগুলো শনাক্ত করা যায়, তাহলে নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত হবে মূল নক্ষত্র ঘিরে প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের অস্তিত্ব।

    মানুষের চোখ অবলোহিত বিকিরণের প্রতি মোটেই সংবেদনশীল নয়। তাই এদের শনাক্ত করতে হলে ব্যবহার করতে হয় বিশেষ ধরনের ক্যামেরা। প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের খোঁজে এদের কাজে লাগাতে প্রথমে কিছুটা আয়োজনের দরকার পড়ে। যেকোনো পরিবেশে কাজ করতে পারে না ক্যামেরাগুলো।

       

    মূলত দুটি সমস্যার কারণে এমনটা হয়। প্রথম সমস্যাটি প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের অতি নিম্ন তাপমাত্রা সংক্রান্ত। কেন্দ্রীয় নক্ষত্র থেকে শক্তি শোষণ করলেও প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের তাপমাত্রার মান হয় খুব কম। তাই সেখান থেকে আসা অবলোহিত বিকিরণ শনাক্ত করতে হলে ব্যবহৃত ক্যামেরার তাপমাত্রা রাখতে হবে প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের তাপমাত্রারও নিচে। কাজটি বেশ কঠিন। স্বাভাবিক পরিবেশে ক্যামেরার তাপমাত্রা সহজেই প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের তাপমাত্রাকে ছাড়িয়ে যায়।

    দ্বিতীয় সমস্যার নাম বায়ুমণ্ডল। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল খুব সহজেই মহাকাশ থেকে আসা অবলোহিত বিকিরণ শুষে নিতে পারে। তাই প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের সন্ধানে ব্যবহৃত বিশেষ ক্যামেরাগুলো ভূপৃষ্ঠে স্থাপন করলে কোনো ফায়দা হবে না। এদের নিয়ে যেতে হবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের সীমানার বাইরে।

    অর্থাৎ, মহাশূন্যে। পৃথিবীর বাইরে এগুলো স্থাপন করলে আরেকটি বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। সেখানকার হিমশীতল পরিবেশে অপেক্ষাকৃত কম কষ্টে ক্যামেরাগুলোতে প্রয়োজনীয় অতি নিম্ন তাপমাত্রা বজায় রাখা সম্ভব হয়। সাধারণত তরল হিলিয়াম ব্যবহারের মাধ্যমে এদের তাপমাত্রা নামিয়ে আনা হয় প্রায় মাইনাস ২৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।

    প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের সন্ধানে বিশেষ ধরনের ক্যামেরা ও টেলিস্কোপ সমেত দুটি স্পেস মিশন পরিচালনা করা হয়েছিল মহাশূন্যে। প্রথমটির নাম ইনফ্রারেড স্পেস অবজারভেটরি। ১৯৯৫ সালে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি (ইসা) এ নভোমানমন্দির পাঠায় মহাকাশে। ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত পূর্ণ মাত্রায় সচল ছিল এটি। ক্যামেরা ঠান্ডা করার কাজে ব্যবহৃত তরল হিলিয়াম ফুরিয়ে গেলে সমাপ্তি ঘটে এই মিশনের।

    আরেকটি মিশনের নাম স্পিটজার স্পেস টেলিস্কোপ। নাসার ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত চারটি স্পেস মিশনের একটি এটি। এরই উত্তরসূরি হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এবং হালের সর্বশেষ সংযোজন জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। যাহোক, স্পিটজার স্পেস টেলিস্কোপ মহাশূন্যে পাঠানো হয় ২০০৩ সালে। টানা ছয় বছর পুরোদমে কাজ করার পর ২০০৯ সালে এরও তরল হিলিয়াম ফুরিয়ে যায়। অবশ্য এরপরেও টেলিস্কোপটি টানা ১১ বছর সীমিত পরিসরে কাজ করে যায়। ২০২০ সালে চূড়ান্তভাবে সমাপ্তি ঘটে এ মিশনের।

    ইনফ্রারেড স্পেস অবজারভেটরি এবং স্পিটজার স্পেস টেলিস্কোপের চুলচেরা বিশ্লেষণে বিজ্ঞানীরা এক মিলিয়ন বছরের কম বয়সী সব নক্ষত্র ঘিরে প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের অস্তিত্ব থাকার নিশ্চিত প্রমাণ পান। অর্থাৎ, প্রতিটি নতুন নক্ষত্রেরই থাকে নিজস্ব প্ল্যানেটারি সিস্টেম তৈরির সক্ষমতা!

    স্পেস মিশনগুলো থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে আরেকটি অবাক করা বিষয় জানতে পারেন বিজ্ঞানীরা। একদম কম বয়সী শতভাগ নক্ষত্র ঘিরে প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের অস্তিত্ব থাকলেও, দশ মিলিয়ন বা তার চেয়ে বেশি বয়সের খুব সামান্য সংখ্যক নক্ষত্রদের ঘিরে এদের দেখা যায়। শতকরা হিসেবে এই সংখ্যা এক ভাগের বেশি হবে না। অর্থাৎ, কালের বিবর্তনে একসময় হারিয়ে যায় বা ধ্বংস হয়ে যায় প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্ক। সুতরাং, নিজস্ব প্ল্যানেটারি সিস্টেম তৈরি করতে হলে হাতে অফুরন্ত সময় থাকে না নক্ষত্রদের।

    মাত্র দশ মিলিয়ন বছরের মধ্যে কীভাবে প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্ক নেই হয়ে যেতে পারে, সে বিষয়ে এবার খানিকটা ধারণা দেওয়া যাক। নানান ধ্বংসাত্মক উপায়ে বিলীন হয়ে যেতে পারে এগুলো। আবার সৃজনশীল উপায়ে শেষ পরিণতি বরণ করার সম্ভাবনাও একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

    সে ক্ষেত্রে প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের পুরোটাই পরিণত হতে হবে হরেক রকমের গ্রহে। অবশ্য এমনটা ঘটার সম্ভাবনা প্রায় শূন্যের কোঠায়। আমাদের সৌরজগত এবং দূরবর্তী এক্সোপ্ল্যানেট সিস্টেমগুলো সূক্ষ্মভাবে বিচার-বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়েছেন, সাধারণত প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্কের প্রাথমিক ভরের মাত্র এক শতাংশ থেকে গঠিত হয় গ্রহ। বাকি নিরানব্বই শতাংশ ভরই হারিয়ে যায়।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ২৭০ ডিগ্রি তাপমাত্রার প্রযুক্তি প্রয়োজন: প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্ক বিজ্ঞান মাইনাস যেখানে সেলসিয়াস, হয়,
    Related Posts
    ফোনের ডিলিট হওয়া ছবি

    মোবাইলের ডিলিট করা ছবি ফিরিয়ে আনার উপায়

    October 1, 2025
    স্মার্টফোন

    স্মার্টফোন দিয়েই তৈরী করুন প্রফেশনাল ভিডিও

    October 1, 2025
    ই-পাসপোর্ট

    ই-পাসপোর্টের আবেদনে ভুল সংশোধন করার উপায়

    October 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ফোনের ডিলিট হওয়া ছবি

    মোবাইলের ডিলিট করা ছবি ফিরিয়ে আনার উপায়

    বক্স অফিসে কত আয় করল দেবের ‘রঘু ডাকাত’?

    FC Barcelona vs PSG timeline

    FC Barcelona vs PSG Timeline: Everything We Know So Far

    একান্তে সময় কাটানো

    প্রথমবার একান্তে সময় কাটানোর সময় ভুলেও যা করবেন না

    ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড

    ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের মধ্যে পার্থক্য কি? অনেকেই জানেন না

    নিয়োগ দিচ্ছে ব্র্যাক এনজিও

    সিনিয়ির অফিসার নেবে ব্র্যাক এনজিও

    laxim

    সাবেক এমপি নুর উদ্দিন চৌধুরীর বাড়িতে আবারও আগুন

    স্ত্রীর সঙ্গে মেলামেশা

    স্ত্রীর সঙ্গে মেলামেশার পর ৪টি কাজ অবশ্যই করবেন

    Pete Hegseth's Quantico Speech Sparks Pull-Up Video Challenge

    Pete Hegseth’s Big FAFO Message to ‘Enemies’: What Did the Secretary of War Mean?

    কুয়াকাটায় এক ইলিশের দাম প্রায় ৯ হাজার

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.