ঘি ও মাখন—দুটিই গবাদিপশুর দুধ থেকে তৈরি। স্বাদের দিক থেকেও কাছাকাছি। ভারতীয় উপমহাদেশের রান্নায় বহু আগে থেকেই বেশ প্রচলিত মাখন ও ঘি। মূলত একটু গরম আবহাওয়ায় মাখন দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। ঘি বানানোর প্রচলন শুরু হয় মাখনের পচে যাওয়া রোধ করতে। তার মানে, মাখনকে পরিশোধিত করে তৈরি করা হয় ঘি।
ঘিয়ের উপকারিতা
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা: ঘিতে থাকা ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। পাশাপাশি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
হজমশক্তি বাড়ায়: ঘিয়ের পুষ্টি উপাদানগুলো আমাদের অন্ত্রের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাই নিয়মিত ঘি খেলে পাকস্থলী ও অন্ত্র উন্নত হয় এবং আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।
ব্যথানাশক: এটি ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডসমৃদ্ধ হওয়ায় শরীরের ব্যথা কমায় এবং হৃদ্যন্ত্রেরও যত্ন নেয়। তবে খেতে হবে অবশ্যই পরিমিত পরিমাণ। কারণ, ঘিয়ের প্রতিকূল প্রভাবগুলোর একটি হলো খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করা। অপরিমিত ঘি কিংবা মাখন খেলে এ ক্ষেত্রে হিতে বিপরীত হতে পারে।
মাখনের উপকারিতা
বেকিংয়ে মাখনের জুড়ি মেলা ভার। ক্রিমি টেকশ্চার একে করেছে তুমুল জনপ্রিয়। আর পুষ্টিগুণেও খুব বেশি পিছিয়ে নেই ঘি থেকে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।