Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home যে সমাজে পুরুষের কাজ শুধু শয্যাসঙ্গী হওয়া
লাইফস্টাইল

যে সমাজে পুরুষের কাজ শুধু শয্যাসঙ্গী হওয়া

Zoombangla News DeskFebruary 26, 2022Updated:February 26, 20226 Mins Read
Advertisement

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: দক্ষিণ পশ্চিম চীনে হিমালয়ের কোলে পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন মাতৃতান্ত্রিক এক সম্প্রদায়ের নাম মসুও। অঞ্চলটি তথাকথিত নারী শাসিত এক অভিনব সাম্রাজ্য। খবর বিবিসির।

চীনের ইউনান প্রদেশে পাহাড়ের কোলে মসুও সমাজে নারীরাই সর্বেসর্বা। তাদের সমাজে পুরুষরা গৌণ। পুরুষের যৌ ন সংসর্গ ছাড়া যেহেতু সন্তান উৎপাদন সম্ভব নয়, তাই মসুও সমাজে পুরুষের প্রয়োজন ভবিষ্যত বংশধর তৈরির জন্য। এর বাইরে পুরুষের সাথে সম্পর্ককে তাদের সমাজে নিরুৎসাহিত করা হয়।

মসুও জনগোষ্ঠীকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন পেশায় আইনজীবী চু ওয়াই হং।

তিনি ২০০৬ সাল পর্যন্ত কাজ করতেন সিঙ্গাপুরে একটা বড় প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ আইনজীবী হিসাবে। ওই বছর তার শহুরে ব্যস্ত জীবন থেকে আগাম অবসর নিয়ে মিজ চু ওয়াই হং যখন তার পূর্বপুরুষের দেশ চীনে বেড়াতে যান, তখন হঠাৎই তিনি দেখা পান পাহাড়ের বাসিন্দা এই বিচ্ছিন্ন সম্প্রদায়ের। সঙ্গে সঙ্গে তাদের দারুণ ভাল লেগে যায় চু ওয়াই হংয়ের।মাতৃতান্ত্রিক সম্প্রদায় মসুও

নারীদের অপরিসীম আত্মবিশ্বাস

“নারীরা সেখানে দারুণ ক্ষমতাশালী,” বলছিলেন তিনি। “আপনি সেখানে গেলে দেখবেন এই সম্প্রদায়ের নারীদের মধ্যে কী পরিমাণ আত্মবিশ্বাস- সেটা কিন্তু তাদের স্বভাবজাত। আমাদের নারীদের মধ্যে এটা সচরাচর দেখা যায় না। এরা কিন্তু সেভাবে শিক্ষিত নয়, এরা কৃষক, কিন্তু আত্মবিশ্বাসে এরা যেন টগবগ করছে!”

পাহাড়ের প্রায় ৩ হাজার মিটার উচ্চতায় অপূর্ব সুন্দর একটা হ্রদ – নাম ‘লুগু লেক’। তার চারপাশে চমৎকার ঝাউবন। পাহাড়ে ঘেরা চোখ জুড়ানো দারুণ এলাকা। প্রত্যেকেই কৃষিজীবী আর খুব শান্ত ধীরস্থির জীবনযাত্রা সেখানে, ব্যাখ্যা করছিলেন মিজ ওয়াই হং।

সিঙ্গাপুরে মিজ ওয়াই হং-এর কর্মজীবন ছিল খুবই সফল। কিন্তু তা ছিল অমানুষিক রকম ব্যস্ত। রোজই প্রায় রাত বারোটা পর্যন্ত তাকে কাজ করতে হতো, প্রায়ই সপ্তাহে সাত দিন।

কয়েক দশক এভাবে চলার পর একদিন সকালে উঠে তিনি ঠিক করলেন, সাফল্য আর অর্থের বাইরে যে জীবন – তাকে জানতে তিনি বেরিয়ে পড়বেন। কাজে ইস্তফা দিলেন।

চু ওয়াই হং যখন ২০০৬ সালে লুগু লেকে যান, তখনও সেখানে পর্যটকদের আনাগোনা প্রায় ছিলই না। বাইরের মানুষের প্রভাবও তেমন পড়েনি। তিনি তখনও ভাবেননি যে সেখানেই তিনি ভবিষ্যতে তার ঘর বাঁধবেন।

মসুও নারীরা চান একাধিক পুরুষ সঙ্গী

মসুও একটি ছোট প্রাচীন সম্প্রদায়। সংখ্যায় তারা ৪০ হাজারের মত। মূলত স্বনির্ভর জাতিগোষ্ঠী। কঠোর ধর্মবিশ্বাস আর সংস্কৃতি কেন্দ্রিক তাদের জীবনযাপন।

মিজ ওয়াই হং যেদিন সেখানে গিয়ে পৌঁছন, সেদিন মসুও নারীরা তাদের প্রথাগত উজ্জ্বল সাজপোশাক পরে তাদের পাহাড়ের দেবীর উৎসব উদযাপন করছিলেন।

“তারা খুব মজা করে নাচ-গান করছিল, আগুন জ্বালিয়ে খাবার রান্না করছিল আর পর্বতের দেবীর সামনে ধূপ জ্বালাতে সবাই পাহাড় ভেঙে উপরে উঠছিল। পাহাড়ের মাথায় তাদের দেবী ‘গামু’র মন্দির।

“তাদের বিশ্বাস এই দেবীই তাদের রক্ষাকর্ত্রী। তারা বলে, তাদের এই দেবী নাচগান ভালবাসেন, মদ্যপান, বহুগামিতা তার খুব পছন্দ। তাই এই দেবীকেই তারা অনুসরণ করে।

মসুও নারীদের বক্তব্য – দেবীর মত আমাদের জীবনেও একাধিক পুরুষসঙ্গী চাই। আমরা একজনের সাথে আটকে থাকতে চাই না,” বিবিসিকে বলেন চু ওয়াই হং।

মসুওদের জীবন নিয়ে তিনি বই লিখেছেন ‘কিংডম অফ উইমেন’। মসুওদের ভাষাও শিখেছেন তিনি, তাদের সাথে বসবাস করেছেন।

মৃত্যুর ৩০ সেকেন্ড আগে কী হয়, মিলল অজানা সব চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথাগতভাবে মসুওরা মাতৃতান্ত্রিক। অর্থাৎ তাদের বংশ পরম্পরা মায়ের দিক থেকে। তাদের সমাজে মাতামহী বা প্রমাতামহী সবচেয়ে ক্ষমতাশালী। মেয়ে মায়ের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয়।

মসুও পরিবারের কন্যারা ভাই বা ছেলের ভরনপোষণের দায়িত্ব নেয়। ছেলেরা কখনও বাসা ছেড়ে কোথাও যায় না। বোনের পরিবারেই থাকে।

“তবে ভবিষ্যত প্রজন্মে পরিবারের মাথা কে হবে, সেটা কোন্ কন্যাসন্তান পরিবারের অগ্রজ, সেটা বিচার করে তারা ঠিক করে না। পরিবারে যে কন্যা সন্তান সবচেয়ে বুদ্ধিমতী, আর সবচেয়ে পরিশ্রমী সেই পরিবারের মাথা হয়।”

মেধা ও কর্মদক্ষতা বিচার করে সেটা ঠিক করে দেন পরিবারে মায়ের দিকে জীবিত সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ নারী, বলছিলেন মিজ ওয়াই হং। । পরিবারে সবাইকে তিনি নির্দেশ দিয়ে জানিয়ে দেন ভবিষ্যতে ওই পরিবার কার কর্তৃত্ব মেনে নেবে।

মসুও পুরুষের ভূমিকা কী?

মসুওদের লোক সংস্কৃতিতে তাদের বিশ্বাস যে পুরুষের ভূমিকা হল শুধু সন্তান উৎপাদনে সাহায্য করা। তাদের ব্যাখ্যায় – নারীর শরীরে নতুন জীবনের যে বীজ সুপ্ত আছে, পুরুষ তাকে অঙ্কুরিত করবে। সেই বীজে যখন প্রাণের সঞ্চার হবে, তখন থেকেই সেই শিশুর মালিক তার গর্ভধারিণী মা।

“বাবার ওই শিশুতে কোন অধিকার নেই। সে শুধু বীজে পানি দিয়ে তাকে অঙ্কুরিত করেছে। ঐটুকুই তার ভূমিকা। শিশুর জীবনে বাবার আর কোন ভূমিকাই থাকে না,” বলছেন মিজ ওয়াই হং।

মসুও পরিবারে শিশুরা যেহেতু মায়ের বাড়িতে বেড়ে ওঠে, তাই ঘরে পুরুষ বলতে বাবার চেয়ে তারা বেশি চেনে মামাকে বা মায়ের বংশের যে পুরুষ সেই পরিবারে থাকেন – তাকে।

সন্তানের বাবার পিতৃত্বে কোন অধিকার থাকে না।

আমরা বাবা বলতে যেটা বুঝি মসুও সমাজে বাবারা কিন্তু সেরকম নয়। সন্তানের বড় হয়ে ওঠার ব্যাপারে তাদের কোনই দায়িত্ব থাকে না। সব দায়িত্ব নেন মামারা।

বোনের বাচ্চাদের মসুও সংস্কৃতি সম্পর্কে শিক্ষা দেয়া, তাদের জীবনযাপন, মূল্যবোধ সবকিছু যথাযথভাবে শেখানোর দায়িত্ব মামাদের।

‘পথচলতি বিয়ে’

মসুওদের সমাজে নারী পুরুষের সম্পর্কের ব্যাপারটাও একেবারেই অন্যরকম।

বিয়ে বলে তাদের সমাজে কিছু নেই। নারী আর পুরুষের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কেও তারা বিশ্বাস করে না।

“মসুও সমাজে একজন পুরুষ, নারীকে বলে- আজ রাতে আমি তোমার বাসায় কাটাব। মসুওদের বাসায় প্রত্যেক নারীর আলাদা ঘর থাকে। পুরুষ এসে রাতে তার পছন্দের নারীর দরোজায় পাথর দিয়ে টোকা মারে ও তার ঘরে রাত কাটায়।”

ওই পুরুষকে সূর্য ওঠার আগেই কিন্তু ঘর থেকে চলে যেতে হয় তার নিজের বাসায়। মসুওরা এটাকে বলে ‘পথচলতি বিয়ে’। তারা কখনই এই পথচলতি বিয়েকে স্থায়ী কোন এই সম্পর্ক হিসাবে দেখে না, বা দেখার প্রয়োজনীয়তাও অনুভব করে না। তাদের যুগল সম্পর্ক শুধু রাতের ওই মুহূর্তটির জন্যই স্থায়ী হয়,” বলেন মিজ ওয়াই হং।

চু ওয়াই হং মসুওদের গ্রামে গিয়ে বেশ কয়েকবার থাকার পর গ্রামের বাসিন্দারা তাকে পাকাপাকি ভাবে থেকে যাবার অনুরোধ জানান।

নারীদের সম্মানের শিক্ষা

“আমাকে সবচেয়ে মুগ্ধ করেছিল নারীদের প্রতি মসুওদের সম্মানবোধ। মসুও সমাজে পুরুষরা ছোটবেলা থেকেই নারীদের সম্মান করতে শেখে। নারীর প্রতি সম্মানবোধ নিয়ে তারা বেড়ে ওঠে,” বলেন চু ওয়াই হং।

যে কর্মপরিবেশে, যে সমাজে তিনি বড় হয়ে উঠেছেন, সেখানে দেখেছেন, প্রচুর পুরুষ সহকর্মীর মধ্যে কোন মেয়ের বক্তব্য তুলে ধরা কতবড় একটা সংগ্রাম।

তাই বলে মসুও নারীরা কিন্তু পুরুষদের কখনই হেয় করেন না।

“পুরুষপ্রধান দুনিয়ায় পুরুষরা নারীদের প্রতি যেভাবে আচরণ করে, তাদের যে চোখে দেখে, মসুও সমাজ নারীপ্রধান হলেও নারীরা কিন্তু পুরুষদের একইভাবে দেখে না। তারা পুরুষের ওপর প্রভুত্ব করে না। পুরুষদের গালমন্দ করে না। তাদের প্রতি মসুও নারীরা খুবই মমতাশীল।”

মিজ ওয়াই হং বলেন, পুরুষরাও সেই সমাজে কখনও নিজেদের অধস্তন বা অবদমিত বলে মনে করে না।

“তাদের সমাজে নারী ও পুরুষের মধ্যে একটা সাম্য আমি দেখেছি।”

আধুনিক জীবনধারার প্রভাব

মসুও এলাকায় এখন পর্যটকের সংখ্যা বেড়েছে। ফলে তারা এখন চীনের আধুনিক জীবনধারার সাথে পরিচিত হবার সুযোগ পাচ্ছেন।

অনেক মসুও নারী একজন জীবনসঙ্গীর সাথে ঘর বাঁধার আইডিয়াও পছন্দ করতে শুরু করেছেন।

তবে, চু ওয়াই হং বলছেন সমাজে নারীর সম্পর্কে পুরুষের যে প্রচলিত ধ্যানধারণা রয়েছে প্রাচীন এই মসুও সমাজ তার অনেক কিছুকেই চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে।

চু ওয়াই হং, যিনি বেশিরভাগ সময় হিমালয়ের কোলে মসুওদের গ্রামেই কাটান, মসুওদের জীবন নিয়ে তার বইয়ে তিনি লিখেছেন, মাতৃতান্ত্রিক একটা সমাজ কতটা সুশৃঙ্খল ও কার্যকর হতে পারে মসুও সমাজ তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
মসুও মাতৃতান্ত্রিক সম্প্রদায়
Related Posts
মানুষরূপী সাপ

সাপুড়ে বিন বাজাতেই দোকান থেকে বেরিয়ে এলো মানুষরূপী সাপ

November 23, 2025
ক্যান্সারের ঝুঁকি

ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় সবচেয়ে বাড়িয়ে দেয় ৬টি খাবার

November 23, 2025
বিড়াল

বিড়াল ‘মিয়াও’ করে ডাকে কেন? এই শব্দের অর্থ জানলে অবাক হবেন

November 23, 2025
Latest News
মানুষরূপী সাপ

সাপুড়ে বিন বাজাতেই দোকান থেকে বেরিয়ে এলো মানুষরূপী সাপ

ক্যান্সারের ঝুঁকি

ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় সবচেয়ে বাড়িয়ে দেয় ৬টি খাবার

বিড়াল

বিড়াল ‘মিয়াও’ করে ডাকে কেন? এই শব্দের অর্থ জানলে অবাক হবেন

ডিমের সাদা অংশ

ডিমের সাদা অংশ দিয়ে অবাঞ্ছিত লোম দুর করার উপায়

House

বাড়ি বানাতে ২৭ লাখ টাকার ঋণ পাবেন যারা — জেনে নিন বিস্তারিত

Tata

কাউকে বিদায় জানানোর সময় কেন টাটা বলা হয়

অপরিষ্কার জায়গা

শরীরের কোন অঙ্গটি সবচেয়ে বেশী অপরিষ্কার জায়গা

ঠোঁট না ফাটে

শীতে যেন ঠোঁট না ফাটে: সহজ ৫টি যত্নের উপায়

ভূমিকম্প

ভূমিকম্পের পর মাটি নড়ছে বলে মনে হয়— বিপদ নাকি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া?

টাকা

ঘরে বসেই ইনকাম করুন লাখ লাখ টাকা, রইল কার্যকরী কিছু টিপস

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.