Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মুহররম মাসে যে ইসতেগফারগুলো পড়া খুব বেশি জরুরি
    ইসলাম ধর্ম

    মুহররম মাসে যে ইসতেগফারগুলো পড়া খুব বেশি জরুরি

    Shamim RezaSeptember 5, 20198 Mins Read
    Advertisement

    ধর্ম ডেস্ক : হিজরি নতুন বছরের প্রথম মাস মুহররম। এ মাসটি প্রসিদ্ধ ও সম্মানিত ৪ মাসের একটি। এ মাসটিকে আল্লাহ নিজের মাস হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এ মাসের সঙ্গে রয়েছে ক্ষমার বিশেষ গুরুত্ব।

    এ মাসে বেশি বেশি নফল রোজা ও তাওবা ইসতিগফারের প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে। তাই মাসব্যাপী আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা মুমিন মুসলমানের জন্য একান্ত আবশ্যক।

    রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যদি রমজানের পর আরও কোনো মাসে রোজা রাখতে চাও তবে মুহররমে রোজা রাখ। কেননা সেটি আল্লাহর মাস। এ মাসে এমন একটি দিন রয়েছে, যেদিন আল্লাহ তাআলা অনেকের তাওবা কবুল করেন। ভবিষ্যতেও আরও অনেক মানুষের তাওবা কবুল করবেন।’ (তিরমিজি, মুসনাদে আহমদ)

    তাওবা ও ইসতেগফারের জন্য সবচেয়ে উত্তম হলো কুরআন-হাদিসে বর্ণিত ইসতেগফার বিষয়ক দোয়াগুলো বুঝে বুঝে পড়া। এ দোয়াগুলোর মাধ্যমে ক্ষমা চাইলে আল্লাহ বান্দাকে ক্ষমা করে দেবেন।

       

    তাওবা-ইসতেগফারের ছোট ছোট দোয়াগুলো তুলে ধরা হলো-

    رَبَّنَا ظَلَمْنَاۤ اَنْفُسَنَا، وَ اِنْ لَّمْ تَغْفِرْ لَنَا وَ تَرْحَمْنَا لَنَكُوْنَنَّ مِنَ الْخٰسِرِیْنَ
    উচ্চারণ : ‘রাব্বানা জ্বালামনা আংফুসানা ওয়া ইল্লাম তাগফিরলানা ওয়া তারহামনা লানাকুনান্না মিনাল খাসিরিন।’ (সুরা আরাফ : আয়াত ২৩)

    অর্থ : হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা নিজেদের ওপর জুলুম করেছি। আপনি যদি আমাদের ক্ষমা না করেন, দয়া না করেন তাহলে অবশ্যই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাব।’

    وَ اِلَّا تَغْفِرْ لِیْ وَ تَرْحَمْنِیْۤ اَكُنْ مِّنَ الْخٰسِرِیْنَ
    উচ্চারণ : ‘ওয়া ইল্লা তাগফিরলি ওয়া তারহামনি আকুম মিনাল খাসিরিন।’ (সুরা হুদ : আয়াত ৪৭)
    অর্থ : (হে আমার প্রতিপালক!) আপনি যদি আমাকে ক্ষমা না করেন এবং দয়া না করেন তাহলে আমিও ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাব।’

    رَبِّ اِنِّیْ ظَلَمْتُ نَفْسِیْ فَاغْفِرْ لِیْ
    উচ্চারণ : ‘রাব্বি ইন্নি জ্বালামতু নাফসি ফাগফিরলি।’ (সুরা কাসাস : আয়াত ১৬)
    অর্থ : হে আমার রব! আমি নিজের প্রতি জুলুম করেছি। আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন।’

    لَاۤ اِلٰهَ اِلَّاۤ اَنْتَ سُبْحٰنَكَ ، اِنِّیْ كُنْتُ مِنَ الظّٰلِمِیْنَ
    উচ্চারণ : ‘লা ইলাহা ইল্লা আংতা সুবহানাকা ইন্নি কুন্তু মিনাজ জ্বালিমিন।’ (সুরা আম্বিয়া : আয়াত ৮৭)

    অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। আপনি সব দোষ-ত্রুটি থেকে পবিত্র। নিশ্চয়ই আমি অপরাধী।’

    رَبَّنَا اغْفِرْ لِیْ وَ لِوَالِدَیَّ وَ لِلْمُؤْمِنِیْنَ یَوْمَ یَقُوْمُ الْحِسَابُ
    উচ্চারণ : ‘রাব্বানাগফিরলি ওয়ালি ওয়ালিদাইয়্যা ওয়া লিলমুমিনিনা ইয়াওমা ইয়াকুমুল হিসাব।’ (সুরা ইবরাহিম : আয়াত ৪১)

    অর্থ : হে আমাদের প্রতিপালক! হিসাব প্রতিষ্ঠিত হওয়ার দিন আমাকে, আমার বাবা-মা ও সব ঈমানদারকে আপনি ক্ষমা করে দিন।’

    رَبِّ اغْفِرْ لِیْ وَ لِوَالِدَیَّ وَ لِمَنْ دَخَلَ بَیْتِیَ مُؤْمِنًا وَّ لِلْمُؤْمِنِیْنَ وَ الْمُؤْمِنٰتِ
    উচ্চারণ : রাব্বিগফিরলি ওয়ালি ওয়ালিদাইয়্যা ওয়া লিমান দাখালা বায়তি মুমিনাও ওয়ালিল মুমিনিনা ওয়াল মুমিনাতি।’ (সুরা নুহ : আয়াত ২৮)

    অর্থ : হে আমার প্রতিপালক! আমাকে, আমার বাবা-মাকে এবং প্রত্যেক এমন ব্যক্তিকেও ক্ষমা করে দিন, যে মুমিন অবস্থায় আমার ঘরে প্রবেশ করেছে আর সমস্ত মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীকেও।’

    رَبِّ اغْفِرْ وَ ارْحَمْ وَ اَنْتَ خَیْرُ الرّٰحِمِیْنَ
    উচ্চারণ : ‘রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়া আংতা খায়রুর রাহিমিন।’ (সুরা মুমিনুন : আয়াত ১১৮)
    অর্থ : ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার দোষ-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং আমার প্রতি দয়া করুন। আপনি তো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু।’

    رَبَّنَاۤ اٰمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا وَ ارْحَمْنَا وَ اَنْتَ خَیْرُ الرّٰحِمِیْنَ
    উচ্চারণ : ‘রাব্বানা আমান্না ফাগফিরলানা ওয়ারহামনা ওয়া আংতা খায়রুর রাহিমিন।’ (সুরা মুমিনুন : আয়াত ১০৯)

    অর্থ : ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা ঈমান এনেছি। সুতরাং আমাদেরকে ক্ষমা করে দিন এবং আমাদের প্রতি দয়া করুন। আপনি দয়ালুদের শ্রেষ্ঠ দয়ালু।’

    رَبَّنَا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَ كَفِّرْ عَنَّا سَیِّاٰتِنَا وَ تَوَفَّنَا مَعَ الْاَبْرَارِ، رَبَّنَا وَ اٰتِنَا مَا وَعَدْتَّنَا عَلٰی رُسُلِكَ وَ لَا تُخْزِنَا یَوْمَ الْقِیٰمَةِ ، اِنَّكَ لَا تُخْلِفُ الْمِیْعَادَ
    উচ্চারণ : ‘রাব্বানা ফাগফিরলানা জুনুবানা ওয়া কাফফির আন্না সায়্যিআতিনা ওয়া তাওয়াফ্ফানা মাআল আবরার, রাব্বানা ওয়া আতিনা মা ওয়াআত্তানা আলা রুসুলিকা ওয়া লা তুখযিনা ইয়ামাল ক্বিয়ামাতি, ইন্নাকা লা তুখলিফুল মিআদ।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৯৩-১৯৪)

    অর্থ : ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের গোনাহসমূহ ক্ষমা করে দিন। আমাদের মন্দসমূহ মিটিয়ে দিন এবং আমাদেরকে পুণ্যবানদের মধ্যে শামিল করে নিজের কাছে তুলে নিন। হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে সেই সবকিছু দান করুন, আপনি যার প্রতিশ্রুতি আপনার রাসুলদের মাধ্যমে আমাদের দিয়েছেন। আমাদের কিয়ামতের দিন লাঞ্ছিত করবেন না। নিশ্চয়ই আপনি কখনও প্রতিশ্রুতি বিপরীত করেন না।’

    رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذْنَاۤ اِنْ نَّسِیْنَاۤ اَوْ اَخْطَاْنَا، رَبَّنَا وَ لَا تَحْمِلْ عَلَیْنَاۤ اِصْرًا كَمَا حَمَلْتَهٗ عَلَی الَّذِیْنَ مِنْ قَبْلِنَا، رَبَّنَا وَ لَا تُحَمِّلْنَا مَا لَا طَاقَةَ لَنَا بِهٖ، وَ اعْفُ عَنَّا، وَ اغْفِرْ لَنَا، وَ ارْحَمْنَا، اَنْتَ مَوْلٰىنَا فَانْصُرْنَا عَلَی الْقَوْمِ الْكٰفِرِیْنَ
    উচ্চারণ : রাব্বানা লা তুআখিজনা ইন নাসিনা আও আখত্বানা, রাব্বানা ওয়া লা তাহমিল আলাইনা ইসরাং কামা হামালতাহু আলাল্লাজিনা মিং ক্বালিনা, রাব্বানা ওয়া লা তুহাম্মিলনা মা লা ত্বাক্বাতা লানা বিহি, ওয়াফু আন্না, ওয়াগফিরলানা, ওয়ারহামনা, আংতা মাওলানা ফাংচুরনা আলাল ক্বাউমিল কাফিরিনা।’ (সুরা বাক্বারা : আয়াত ২৮৬)

    অর্থ : ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দ্বারা যদি কোনো ভুল-ত্রুটি হয়ে যায়, আপনি সে জন্য আমাদের পাকড়াও করবেন না।

    হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের প্রতি সেই রকমের দায়িত্বভার অর্পণ করবেন না, যেমন (দায়িত্বভার) অর্পণ করেছিলেন আমাদের পূর্ববর্তীদের প্রতি।

    হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের ওপর এমন ভার চাপিয়ে দিবেন না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই।

    আপনি আমাদের দোষসমূহ ক্ষমা করে দিন। আমাদেরকে ক্ষমা করুন এবং আমাদের প্রতি দয়া করুন। আপনিই আমাদের অভিভাবক ও সাহায্যকারী। সুতরাং কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন।’

    رَبَّنَاۤ اِنَّنَاۤ اٰمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَ قِنَا عَذَابَ النَّارِ
    উচ্চারণ : রাব্বানা ইন্নানা আমান্না ফাগফিরলানা জুনুবানা ওয়া ক্বিনা আজাবান নার।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৬)
    অর্থ : হে আমাদের রব! নিশ্চয় আপনার প্রতি আমরা ঈমান এনেছি। সুতরাং আমাদের গোনাহসময় ক্ষমা করে দিন এবং আমাদেরকে জাহান্নামের শাস্তি থেকে মুক্তি দিন।’

    رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَ اِسْرَافَنَا فِیْۤ اَمْرِنَا، وَ ثَبِّتْ اَقْدَامَنَا وَ انْصُرْنَا عَلَی الْقَوْمِ الْكٰفِرِیْنَ
    উচ্চারণ : ‘রাব্বানাগফিরলানা জুনুবানা ওয়া ইসরাফানা ফি আমরিনা, ওয়া ছাব্বিত আক্বদামানা ওয়াংচুরনা আলাল ক্বাউমিল কাফিরিন।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৪৭)
    অর্থ : ‘হে আমাদের রব! আমাদের গোনাহসমূহ এবং আমাদের কাজে যে সীমালঙ্ঘন ঘটে গেছে তা ক্ষমা করে দিন। আমাদের জনপদকে দৃঢ়পদ রাখুন এবং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের বিজয় দান করুন।’

    اللهُمّ أَنْتَ الْمَلِكُ، لَا إِلهَ إِلّا أَنْتَ، أَنْتَ رَبِّي، وَأَنَا عَبْدُكَ، ظَلَمْتُ نَفْسِي، وَاعْتَرَفْتُ بِذَنْبِي، فَاغْفِرْ لِي ذُنُوبِي جَمِيعًا، إِنّهُ لَا يَغْفِرُ الذّنُوبَ إِلّا أَنْتَ.
    উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আংতাল মালিকু, লা ইলাহা ইল্লা আংতা, আংতা রাব্বি, ওয়া আনা আবদুকা, জ্বালামতু নাফসি, ওয়াতারাফতু বিজাম্বি, ফাগফিরলি জুনুবি ঝামিআ, ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ্জুনুবা ইল্লা আংতা।’ (মুসলিম, আবু দাউদ)
    অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনিই অভিভাবক। আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। আপনিই আমার প্রতিপালক। আমি আপনার বান্দা। আমি নিজের ওপর জুলুম করেছি। আমি আমার অপরাধ স্বীকার করছি। সুতরাং আমার সব গোনাহ ক্ষমা করে দিন। আপনি ছাড়া গোনাহ ক্ষমাকারী আর কেউ নেই।’

    اللّهُمّ إِنِّي ظَلَمْتُ نَفْسِي ظُلْمًا كَثِيرًا، وَلاَ يَغْفِرُ الذّنُوبَ إِلّا أَنْتَ، فَاغْفِرْ لِي مَغْفِرَةً مِنْ عِنْدِكَ، وَارْحَمْنِيْ إِنّكَ أَنْتَ الغَفُورُ الرّحِيمُ
    উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি জ্বালামতু নাফসি জুলমান কাছিরা, ওয়া লা ইয়াগফিরুজ্‌জুনুবা ইল্লা আংতা, ফাগফিরলি মাগফিরাতাম মিন ইংদিকা, ওয়ারহামনি ইন্নাকা আংতাল গাফুরুর রাহিম।’ (বুখারি, মুসলিম)
    অর্থ : হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি নিজের ওপর অনেক জুলুম করেছি। আপনি ছাড়া আমার গোনাহসমূহ ক্ষমা করার কেউ নেই। আপনি নিজে থেকেই আমাকে পরিপূর্ণ ক্ষমা দান করুন। আর আমার প্রতি দয়া করুন। নিশ্চয় আপনি ক্ষমাশীল, দয়াময়।’

    أَسْتَغْفِرُ اللهَ الّذِي لَا إِلهَ إِلّا هُوَ الْحَيّ الْقَيّوم، وَأَتُوبُ إِلَيْهِ
    উচ্চারণ : ‘আসতাগফিরুল্লাহাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম, ওয়া আতুবু ইলাইহি।’ (তিরমিজি, আবু দাউদ)

    অর্থ : ‘আমি ক্ষমা প্রার্থনা করছি সেই আল্লাহর কাছে, যিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সমগ্র সৃষ্টির নিয়ন্ত্রক। আমি তার কাছে তাওবা করছি।’

    رَبِّ اغْفِرْ لِي، وَتُبْ عَلَيّ، إِنّكَ أَنْتَ التّوّابُ الرّحِيمُ
    উচ্চারণ : রাব্বিগফিরলি ওয়া তুব আলাইয়্যা, ইন্নাকা আংতাত তাওয়াবুর রাহিম।’ (মুসনাদে আহমদ, আবু দাউদ)
    অর্থ : হে আমার রব! আমাকে ক্ষমা করুন। আমার তাওবা কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি তাওবা কবুলকারী, দয়াময়।’

    أَللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّيْ لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِيْ وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ
    উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আংতা রাব্বি লা ইলাহা ইল্লা আংতা খালাক্বতানি ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ওয়াদিকা মাসতাতাতু আউজুবিকা মিং শাররি মা সানাতু আবুউলাকা বি-নিমাতিকা আলাইয়্যা ওয়া আবুউ বিজান্মি ফাগফিরলি ফা-ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ জুনুবা ইল্লা আংতা।’ (বুখারি)

    অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তুমি আমার প্রতিপালক, তুমি ছাড়া কোনো প্রভু নাই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমার বান্দা। আমি সাধ্যমত তোমার কাছে দেয়া ওয়াদা ও প্রতিশ্রুতিগুলো পালনে সচেষ্ট আছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই। আমাকে যে নেয়ামত দান করেছ, তা স্বীকার করছি এবং আমি আমার পাপগুলো স্বীকার করছি। অতএব তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও। কেননা তুমি ছাড়া কেউ ক্ষমাকারী নেই।’

    সর্বোপরি এ দোয়াটি বেশি বেশি করা-
    اَللَّهُمَّ اِنِّى أَسْألُكَ الْهُدَى وَالتُّقَى وَالْعَفَافَ وَالْغِنَى
    উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল হুদা; ওয়াত তুক্বা; ওয়াল আ’ফাফা; ওয়াল গেনা।
    অর্থ : হে আল্লাহ আমি আপনার কাছে হেদায়েত কামনা করি এবং আপনার ভয় তথা পরহেজগারি কামনা করি এবং আপনার কাছে সুস্থতা তথা নৈতিক পবিত্রতা কামনা করি এবং সম্পদ তথা সামর্থ্য কামনা করি। (মুসলিম, তিরমিজি, ইবনে মাজাহ ও মুসনাদে আহমদ)

    আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে মুহররম মাসে ক্ষমা লাভে বেশি বেশি তাওবা ইসতেগফার করার তাওফিক দান করুন। গোনাহ ও অন্যায় কাজ থেকে সঠিক পথে ফিরে আসার তাওফিক দান করুন। আমিন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘যে ইসতেগফারগুলো ইসলাম খুব জরুরি ধর্ম পড়া? বেশি মাসে মুহররম
    Related Posts
    ভুল

    ভুল করা মানবীয়, কিন্তু স্বীকার করা মহৎ গুণ

    September 15, 2025
    জিহাদ

    পেশাগত কাজ কীভাবে ইবাদত ও জিহাদে রূপ নেয়

    September 14, 2025
    জুমার দিন

    যেসব আমলে জুমার দিনে গুনাহ মাফ হয়

    September 12, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ইসরায়েল বয়কটের আহ্বান

    ফুটবল থেকে ইসরায়েলকে বয়কটের প্রচারণা

    আটক

    চট্টগ্রাম কাস্টমসে ঘুষসহ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা আটক

    Sony AI game development

    Sony’s AI Aims to Support Game Developers, Not Replace Them

    বিস্ফোরণ

    চট্টগ্রামে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ১০ জন দগ্ধ

    AI startup competition

    New York AI Startup Competition Offers $5,000 and VC Backing for Innovators

    এক্সচেঞ্জ রেটের যাতাঁকলে প্রবাসীরা, বিনামূল্যে অর্থ পাঠানোর সুযোগ দিচ্ছে না’লা

    Costco Prosecco recall

    Costco Prosecco Recall Issued Over Shattering Bottle Risk in 11 States

    পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

    কুমিল্লার দেবিদ্বারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

    Israel Oscar Submission 2026

    Israel Submits Anti-War Film The Sea for 2026 Oscars

    AMD Ryzen 7 9700F

    AMD Expands Zen 5 Lineup with New Ryzen 7 9700F CPU for Gamers

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.