জুমবাংলা ডেস্ক : ফেব্রুয়ারি মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশে, যা জানুয়ারিতে ছিল ৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশে, যা জানুয়ারিতে ছিল ৫ দশমিক ১২ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যেও মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ, যা জানুয়ারিতে ছিল ৬ দশমিক ৩০ শতাংশ।
মঙ্গলবার (০৩ মার্চ) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক বৈঠক শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এসব তথ্য জানান।
পরিকল্পনামন্ত্রী প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশে, যা জানুয়ারিতে ছিল ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশে, যা জানুয়ারিতে ছিল ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ। এছাড়া খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ১২ শতাংশে, যা জানুয়ারিতে ছিল ৬ দশমিক ২২ শতাংশ।
শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ, যা জানুয়ারিতে ছিল ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৭০ শতাংশ, যা জানুয়ারিতে ছিল ৫ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৩৬ শতাংশ, যা জানুয়ারিতে ছিল ৬ দশমিক ৪১ শতাংশ।
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে দেশে পণ্য সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিলে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। করোনার কারণে বৈশ্বিক ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এতে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবো।
Own the headlines. Follow now- Zoom Bangla Google News, Twitter(X), Facebook, Telegram and Subscribe to Our Youtube Channel