বিনোদন ডেস্ক : মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়ের মেয়ে পায়েল ডিকি সিনহার মৃত্যুর পরও আলোচনা-সমালোচনা অব্যাহত রয়েছে। পায়েলের স্বামী ডিকি সিনহা ঠিকমতো খেয়াল রাখতেন না তাঁর মেয়ের। হাসপাতালে থেকে পায়েলকে যখন বাড়িতে নিয়ে আসা হয়, তারপরও ডিকি সেভাবে খেয়াল রাখতেন না তাঁর স্ত্রীর। মেয়ের মৃত্যুর আগে থেকেই জামাইয়ের বিরুদ্ধে এমন বেশ কিছু অভিযোগে সরব হন মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়। পায়েলের মৃত্যুর পরও কাটছে না যার রেশ।
স্পটবয় ডট কমের খবর অনুযায়ী, স্ত্রী পায়েলের মৃত্যুর পর চট্টোপাধ্যায় পরিবারের সঙ্গে সিনহাদের সম্পর্ক আরও খারাপ হতে শুরু করেছে। এ বিষয়ে ডিকি সিনহাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান, পায়েলের মৃত্যুর পরও নাকি মৌসুমি চট্টোপাধ্যায় তাঁর মেয়েকে শেষবারের জন্য দেখতে আসেননি। তবে পায়েলের বাবা এবং তাঁর বোন শেষকৃত্যের সময় হাজির হন।
শুধু তাই নয়, বিয়ের পর গত ১০ বছরে পায়েল একবারের জন্যও চট্টোপাধ্যায় বাড়িতে যাননি। অনেক পরিবারই ছেলে, মেয়ের বিয়ের পর সবকিছু মেনে নিতে পারেন না। তবে সম্পর্ক ভাল নয় বলে এই নয় যে অন্য কারও সম্পর্কে সব সময় খারাপ কথা বলতে হবে। এমনও বলতে শোনা যায় ডিকি সিনহাকে। যদিও পায়েলের মৃত্যুর পর এখনও পর্যন্ত মুখ খোলেননি মৌসুমি চট্টোপাধ্যায় কিংবা তাঁর পরিবারের কেউ।
ছোট থেকেই ডায়াবেটিক ছিলেন মৌসুমি-কন্যা পায়েল। ২০১৭ সালে পায়েলকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়৷ কিন্তু ২০১৮ সালে স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে আসেন পায়েলের স্বামী ডিকি সিনহা৷ যদিও বাড়িতে আনার পর থেকে পায়েলের মানসিক চিকিতসা বন্ধ ছিল বলে খবর পাওয়া যায়৷ হাসপাতাল থেকে বাড়িতে আনার পর আচমকাই বৃহস্পতিবার মাঝ রাতে মৃত্য়ু হয় মৌসুমি-কন্যার৷ জিনিউজ
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।