আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সম্প্রতি তেল উৎপাদন কমিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাশিয়া-সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোট ওপেক প্লাস।
বিশ্বের বৃহৎ তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোটের নেওয়া সিদ্ধান্তে চটেছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবকে অনুরোধ করেছিল, তারা যেন তেল উৎপাদন কমানোর প্রস্তাবে রাজি না হয়।
যুক্তরাষ্ট্র এখন অভিযোগ করেছে, সৌদি আরব ‘রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান’ নিয়ে তেল উৎপাদন কমিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এমন অভিযোগের জবাবে রোববার কথা বলেন সৌদি আরবের পররাষ্টমন্ত্রী প্রিন্স খালিদ বিন সালমান।
টুইটারে বেশ কয়েকটি টুইট করে প্রতিরক্ষামন্ত্রী খালিদ বিন সালমান যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ‘বিষ্ময়’ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, ওপেক প্লাস সর্বসম্মতিক্রমে তেল উৎপাদন কমিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ সিদ্ধান্তের কারণ ‘শুধুমাত্রই অর্থনৈতিক’।
তিনি টুইটে লিখেছেন, যদিও ওপেক প্লাসের সিদ্ধান্ত, যেটি সর্বসম্মতিক্রমে নেওয়া হয়েছিল, শুধুমাত্র অর্থনৈতিক কারণে, কেউ অভিযোগ করছেন যে কিংডম (সৌদি আরব) রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে। ইরানও ওপেকের সদস্য, এটার মানে কি বোঝায় সৌদি আরব ইরানেরও পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে?
তিনি আরেকটি টুইটে লিখেছেন, এটি বলছে এসব মিথ্যা অভিযোগ ইউক্রেনের সরকারের পক্ষ থেকে আসেনি।
সূত্র: আল আরাবিয়া
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।