Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি হঠাৎ চীনের ‘আপোষের বার্তা’ কেন
আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি হঠাৎ চীনের ‘আপোষের বার্তা’ কেন

জুমবাংলা নিউজ ডেস্কJuly 11, 20204 Mins Read
Advertisement

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিপজ্জনক বৈরিতার পারদ যখন চড়চড় করে প্রতিদিন উঠছে তার মধ্যে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই ওয়াশিংটনকে লক্ষ্য করে বৃহস্পতিবার দীর্ঘ যে বিবৃতি দিয়েছেন – তা কিছুটা বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছে। খবর বিবিসি বাংলা’র।

তিনি বলেছেন, ১৯৭৯ সালে নতুন করে কূটনৈতিক সম্পর্ক নতুন করে শুরুর পর দুই দেশের সম্পর্ক এতটা খারাপ এবং বিপজ্জনক আর কখনই হয়নি।

কিন্তু এই উদ্বেগ প্রকাশের পাশাপাশি তিনি এই পরিণতির জন্য আমেরিকাকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, ওয়াশিংটনে বর্তমান প্রশাসন চীন বিষয়ে যে কৌশল নিয়েছে তা “একগাদা ভ্রান্ত ধারণা এবং মিথ্যার“ ওপর ভিত্তি করে তৈরি।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রশাসন ব্যাপারটিকে এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে “যে কোনো চীনা বিনিয়োগের পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে, বিদেশে যে কোনো চীনা ছাত্র একজন গুপ্তচর, এবং প্রতিটি সহযোগিতার পেছনে চীনের কোনো না কোনো দুরভিসন্ধি রয়েছে।”

ওয়াং ই বলেন, “যেটা সত্যি তা হলো চীন কখনই বিশ্ব পরিসরে যুক্তরাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ করতে এবং যুক্তরাষ্ট্রকে হটিয়ে তার জায়গা নিতে আগ্রহী নয়।“

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বিষয়ে চীনের নীতি একই রকম এবং তা বদলায়নি। বরঞ্চ, তিনি বলেন, চীন চায় বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতি যেন ‘সহযোগিতার সম্পর্কের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করে।”

তিনি বলেন, “অমি আশা করি যুক্তরাষ্ট্র ঠাণ্ডা মাথায় চীনের ব্যাপারে নিরপেক্ষ, বাস্তবমুখী এবং যৌক্তিক নীতি নেবে।“

“চীন সর্বদা কথা বলতে প্রস্তুত যদি ওয়াশিংটন সত্যিকার তা চায়।“

আপোষের বার্তা, নাকি অন্য উদ্দেশ্য?

ট্রাম্প প্রশাসন এবং তার পশ্চিমা কিছু মিত্র দেশ যখন শি জিন পিংয়ের চীনকে “চরম উদ্ধত“ এবং উচ্চাভিলাষী বলে তুলে ধরার অব্যাহত চেষ্টা করে চলেছে সে সময় চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছ থেকে এ ধরণের আপোষমুলক বক্তব্য কেন – তা নিয়ে বিশ্লেষণ শুরু হয়ে গেছে।

হংকং-ভিত্তিক ইংরেজি দৈনিক দি সাউথ চায়না মর্নিং পোষ্টে দেওয়া এক মন্তব্যে সেখানকার চীনা অ্যাকাডেমি অফ সোশ্যাল সায়েন্সের মার্কিন-চীন সম্পর্কের গবেষক লু শিয়াং বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই সম্ভবত চীনা পররাষ্ট্র এসব বক্তব্য দিচ্ছেন।

“নির্বাচনের আগে চীন ওয়াশিংটনকে কিছুটা শান্ত করতে চাইছে। চীনের এই বার্তার লক্ষ্য আমেরিকান ভোটার ছাড়াও আমেরিকান নীতি নির্ধারকরাও। তাদেরকে চীন বলতে চাইছে শত্রুতার পারদ না বাড়িয়ে চীনের সাথে সহযোগিতা করলে তাতে আমেরিকার লাভ হবে, আমেরিকার অর্থনৈতিক পুনরুত্থান অনেক সহজ হবে।“

কুয়ালালামপুরে মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব চায়নার অধ্যাপক ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, আমেরিকাকে সরিয়ে বিশ্বের এক নম্বর পরাশক্তি হওয়ার খায়েশ চীনের নেই বলে যে বক্তব্য চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিয়েছেন তা মিথ্যা নয়।

“১৯৭১ সাল থেকে চীনা নেতারা যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিকদের সবসময় এই বার্তাই দিয়েছেন। তারা বলেছেন, ‘আমরা তোমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী নই, আমরা আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন চাই, এবং সেইসাথে সমান মর্যাদা চাই’ … ওয়াং ই গতকাল তারই পুনরাবৃত্তিই করেছেন।“

নভেম্বরের নির্বাচন

কিন্তু নতুন করে এখন বিবৃতি দিয়ে সে কথা কেন বলতে গেলেন চীনা মন্ত্রী?

লু শিয়াং-এর মত ড. আলীও মনে করেন, নভেম্বরের নির্বাচনের আগে মার্কিন ভোটার এবং রাজনীতিকদের কথা মাথায় রেখে চীন এই সিদ্ধান্ত হয়তো নিয়েছে।

“বিশেষ করে আমেরিকাতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জেতার সম্ভাবনা নিয়ে যেভাবে সন্দেহ বাড়ছে, চীনারা হয়তো ভাবছে এখন আমেরিকান ভোটারদের বলার সময় যে চীনের কাছ থেকে তাদের লাভ ছাড়া ক্ষতি হবেনা।“

কারণ, ড. আলী বলেন, কোভিড সঙ্কট মোকাবেলায় সরকারের পারফরমেন্স নিয়ে মার্কিন জনগণের মধ্যে বড় ধরণের অসন্তোষ তৈরি হয়েছে।

“এ জন্য ট্রাম্প প্রশাসনকে মানুষকে এটা বোঝানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছে যে এতে সরকারের কোনো দায় নেই, সমস্ত সংকটের মূলে চীন। এবং সময়মত চীনকে তারা দেখে নেবেন…চীনকে গালমন্দ দোষারোপ করাটাকে ট্রাম্প প্রশাসন নির্বাচনে জেতার একমাত্র ওষুধ হিসাবে বিবেচনা করছেন।“

তাহলে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই আপোষের বার্তায় চীনের কী লাভ?

যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতির অধ্যাপক এবং গবেষণা সংস্থা আটলান্টিক কাউন্সিলের সিনিয়র ফেলো ড. আলী রীয়াজ অবশ্য বলছেন, ভোটারদের সামনে চীনকে শত্রু হিসাবে তুলে ধরার প্রয়াস যেমন রয়েছে, তেমনি চীনকে নিয়ে মি. ট্রাম্পের ভীতিও রয়েছে।

“নির্বাচনে জিতিয়ে দিতে প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের সাথে মি ট্রাম্প গোপনে দেন-দরবার করেছিলেন বলে তারই সাবেক সহযোগী জন বোল্টন তার বইতে যা লিখেছেন তা একবারে ফেলে দেওয়ার মত নয়। সাইবার হ্যাকিংয়ে চীন কতটা দক্ষতা অর্জন করেছে আমেরিকানরা এখন খুব ভালোভাবে তা জানে। নির্বাচনের সময় চীন কী করে তা নিয়ে ট্রাম্পের লোকজনের মধ্যে তা নিয়ে দারুণ উদ্বেগ রয়েছে।“

ফলে অধিকাংশ বিশ্লেষক মনে করছেন, ওয়াং ই‘র বার্তায় পরিস্থিতির কোনই পরিবর্তন হবেনা, বরঞ্চ নির্বাচন যত এগুবে হোয়াইট হাউজের ঘনিষ্ঠ লোকজনের মুখ থেকে থেকে তত বেশি চীন বিরোধী যুদ্ধংদেহী কথাবার্তা শোনা যাবে।

উইগুর মুসলিম ইস্যুতে আমেরিকা আজ (শুক্রবার) চীনা কম্যুনিস্ট পার্টির যে চারজন সিনিয়র নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারী করেছে তাদের একজন পার্টির শীর্ষ নীতি-নির্ধারণী কমিটির (পলিটব্যুরোর) অত্যন্ত ক্ষমতাধর একজন সদস্য।

এত সিনিয়র কোনো নেতার ওপর এর আগে কখনই আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা চাপায়নি।

বেইজিংয়ে রেনমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক শি ইনহং, যিনি চীনা মন্ত্রীসভার একজন পরামর্শক, টাইম ম্যাগাজিনকে বলেছেন, আমেরিকার উদ্দেশ্যে চীনা মন্ত্রীর বার্তা “অনেকটাই রোমান্টিক এবং আদর্শিক।“

তিনি বলেন, “দুই দেশের মধ্যে বিরোধপূর্ণ ইস্যুগুলো নিয়ে বসে কথা বলার চেষ্টা দু বছর আগেও করা সম্ভব হয়নি যখন সম্পর্ক এখনকার তুলনায় অনেক ভালো ছিল।

“তখন যখন কিছু করা সম্ভব হয়নি, এখন কীভাবে হবে?“

রেনমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালিত সাম্প্রতিক এক সমীক্ষা বলছে, সিংহভাগ চীনা গবেষক এখন মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক এখন এতটাই জটিল হয়ে পড়েছে যে নতুন একটি শীতল যুদ্ধ এড়ানোর সম্ভাবনা দিনকে দিন অসম্ভব হয়ে পড়ছে।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
Related Posts
ভিসা দেবে যুক্তরাষ্ট্র

গর্ভে সন্তান আছে কি না পরীক্ষা করে ভিসা দেবে যুক্তরাষ্ট্র

December 12, 2025
পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

টানা বিক্ষোভে চাপে পড়ে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

December 12, 2025
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধান

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

December 12, 2025
Latest News
ভিসা দেবে যুক্তরাষ্ট্র

গর্ভে সন্তান আছে কি না পরীক্ষা করে ভিসা দেবে যুক্তরাষ্ট্র

পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

টানা বিক্ষোভে চাপে পড়ে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধান

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণ সতর্কতা

বাংলাদেশসহ যেসব দেশে যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণ সতর্কতা

শিক্ষার্থীদের সুইডেন

শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর দিল সুইডেন

USA

যুক্তরাষ্ট্রে যেতে ৪২ দেশের নাগরিকদের মানতে হবে কঠোর নিয়ম

ট্রাম্প গোল্ড ভিসা

চালু হলো ‘ট্রাম্প গোল্ড ভিসা’, যেভাবে করবেন আবেদন

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নতুন কড়াকড়ি, পর্যটকদের দেখাতে হতে পারে ৫ বছরের সোশ্যাল মিডিয়ার ইতিহাস

দুই দম্পতি

একই সাথে দুই দম্পতির বসবাস, কোন সন্তানের বাবা কে জানেন না কেউ

হুমায়ুন কবীর

‘খুন হতে পারি, কিন্তু মসজিদ করেই ছাড়ব’

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.