Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জেতার চাবিকাঠি ব্যাটলগ্রাউন্ড স্টেটগুলো!
    আন্তর্জাতিক

    যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জেতার চাবিকাঠি ব্যাটলগ্রাউন্ড স্টেটগুলো!

    Mohammad Al AminAugust 16, 2020Updated:August 16, 20205 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আমেরিকায় হোয়াইট হাউসে যাবার দৌড়ে নির্বাচন পদ্ধতি অন্য দেশের তুলনায় ভিন্ন এবং কিছুটা জটিল। কোন একজন প্রার্থী নাগরিকদের সরাসরি ভোট পেলেই যে তিনি প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন- তা নয়। বরং ইলেকটোরাল কলেজ নামে যুক্তরাষ্ট্রের যে বিশেষ নির্বাচনী ব্যবস্থা আছে- আসলে তার মাধ্যমেই ঠিক হয় কে হবেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট।

    তেসরা নভেম্বরের নির্বাচনে প্রার্থীরা সাধারণ ভোটারদের যে ভোটগুলো পাবেন, সেটাকে বলা হয় পপুলার ভোট। ইলেকটোরাল কলেজের ভোটকে বলা যায় ‘ইলেকটোরাল ভোট।’

    যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গরাজ্যের ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যক ইলেকটোরাল ভোট আছে। দুটি ছাড়া প্রতিটি অঙ্গরাজ্যের নিয়ম হলো- যে প্রার্থী সবচেয়ে বেশি পপুলার ভোট পাবেন, তিনি ওই রাজ্যের সবগুলো ইলেকটোরাল ভোট পেয়ে যাবেন।

    এইভাবে সবগুলো রাজ্যের ইলেকটোরাল ভোট যোগ হয়ে যে প্রার্থী ২৭০টি ভোট পাবেন- তিনিই নির্বাচিত হবেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট।

    নির্বাচনী রণক্ষেত্র

    কারা এই ইলেকটোরাল কলেজ ? এরা হচ্ছেন একদল নির্বাচকমণ্ডলী বা কর্মকর্তা – যারা একেকটি রাজ্যের পপুলার ভোটে প্রতিফলিত রায় অনুযায়ী ভোট দেন।

    এটি যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান দ্বারা নির্ধারিত এবং রাষ্ট্র ও কেন্দ্রীয় আইনের অধীনে একটি জটিল ব্যবস্থা। ইলেকটোরাল কলেজে মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮। হোয়াইট হাউজের দৌড়ে বিজয়ী হতে হলে প্রার্থীকে এর মধ্যে ২৭০টি ভোট পেতে হবে।

    ফলে প্রার্থীদের কাছে কিছু কিছু অঙ্গরাজ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। যেগুলোকে বলা হয় ব্যাটলগ্রাউন্ড স্টেট বা নির্বাচনী রণক্ষেত্র। ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতি অনুযায়ী যেসব রাজ্যে জনসংখ্যা বেশি, সেসব রাজ্যে ইলেকটোরাল ভোটও বেশি।

    ফলে এসব রাজ্য থেকে সর্বাধিক ইলেকটোরাল ভোট জেতার জন্য বিশেষ কিছু কিছু অঙ্গরাজ্যে প্রার্থীদের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়।

    কেন একএকটি অঙ্গরাজ্য ‘ব্যাটলগ্রাউন্ড স্টেট’ হয়ে ওঠে?

    আমেরিকার নির্বাচনী ইতিহাসে দেখা গেছে বেশিরভাগ অঙ্গরাজ্যই নির্দিষ্ট কোন রাজনৈতিক দলের অনুকূলে ভোট দিয়ে থাকে। প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীরা কিছুটা নিশ্চিত থাকেন যে, তারা প্রথাগতভাবে এইসব রাজ্যের ইলেকটোরাল ভোটগুলো পাবেন।

    আমেরিকান নির্বাচনে রিপাবলিকান দুর্গ বলে পরিচিত এই অঙ্গরাজ্যগুলোকে বলা হয় ‘রেড স্টেট’ বা ‘লাল রাজ্য’ আর ডেমোক্র্যাটদের প্রাধান্য পাওয়া স্টেটগুলোকে বলা হয় ‘ব্লু স্টেট’ বা ‘নীল রাজ্য’।

    কিন্তু হাতে গোণা কিছু অঙ্গরাজ্য আছে যে রাজ্যগুলোর ভোট, প্রার্থীদের কারণে যে কোন শিবিরে যেতে পারে। এগুলোই হল আমেরিকান নির্বাচনের ব্যাটলগ্রাউন্ড বা নির্বাচনী রণক্ষেত্র। এগুলোকেই অনেকে বলে থাকে ‘বেগুনি রাজ্য’।

    আর এই অঙ্গরাজ্যগুলোর ভোটই শেষ পর্যন্ত হয়ে দাঁড়ায় জয় পরাজয়ের মূল চাবিকাঠি। এই রাজ্যগুলোতেই হয় মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা। এসব রাজ্যেই প্রচারণার বিনিয়োগ ও ব্যয় সবচেয়ে বেশি। এসব রাজ্যেই ঘন ঘন চলে প্রার্থীদের আনাগোণা, তাদের প্রচারণা সমাবেশ।

    এবারের নির্বাচনে ব্যাটলগ্রাউন্ড স্টেটগুলো

    আমেরিকার নির্বাচনী ইতিহাসে দেখা গেছে এই স্টেটগুলোতে অনেক ভোটারই কোনও একটি দলের কট্টর সমর্থক নন এবং প্রার্থীদের নীতিমালা এবং আগামী চারবছরের জন্য প্রার্থীদের পরিকল্পনার বিচারে তারা শেষ মুহূর্তে ভোট দেন।

    তারা প্রচার প্রচারণার নিরিখে কাকে ভোট দেবেন সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে অনেক সময় শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করেন। ফলে এই রাজ্যগুলোর ভোটই চূড়ান্ত ফলকে যে কোনো প্রার্থীর পক্ষে ঠেলে দিতে পারে।

    এই ব্যাটলগ্রাউন্ড স্টেটগুলোতে ভোট কোন দুর্গে যাবে তা যেহেতু বোঝা কঠিন তাই এই রাজ্যগুলোকে সুইং স্টেট বা দোদুল্যমান রাজ্যও বলা হয়।

    সুইং স্টেট বা দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্য

    নির্বাচনী সময়সূচির মধ্যে যে কোন সময়ে এই ব্যাটলগ্রাউন্ড বা নির্বাচনী রণক্ষেত্রে ভোটের অঙ্ক বদলে যেতে পারে।

    ফাইভ থার্টি এইট নামে আমেরিকার একটি নির্বাচন বিষয়ক ওয়েবাসইট, যারা জনমত জরিপ বিশ্লেষণ করে, তাদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কিছু অঙ্গরাজ্যকে গত কয়েকটি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে “বরাবরই” সুইং স্টেট হিসাবে আবির্ভূত হতে দেখা গেছে।

    গত কয়েকটি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যে অঙ্গরাজ্যগুলোর ‘দোদুল্যমান’ ভোট প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর জয়-পরাজয় নিশ্চিত করেছে সেগুলোর মধ্যে ছিল কলোরাডো, ফ্লোরিডা, আইওয়া, মিশিগান, মিনেসোটা, নেভাদা, নিউ হ্যাম্পশায়ার, নর্থ ক্যারোলাইনা, ওহাইও, পেনসিলভেনিয়া, ভার্জিনিয়া এবং উইসকনসিন।

    তারা ২০০৪ থেকে ২০১৬ গত চারটি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জুন পর্যন্ত জনমত জরিপের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে বলছে ২০২০র নির্বাচনে অ্যারিজোনা, মিশিগান, নর্থ ক্যারোলাইনা আর উইসকনসিন গুরুত্বপূর্ণ সুইং স্টেট হয়ে উঠতে পারে।

    কোন কোন বিশ্লেষক ২০২০-র নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ দোদুল্যমান স্টেটের তালিকায় রাখছেন অ্যারিজোনা, পেনসিলভেনিয়া এবং উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যকে।

    প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য ২০১৬-র ব্যাটলগ্রাউন্ড ভোটের শেয়ার ধরে রাখা জরুরি, কারণ জো বাইডেন কোন কোন রাজ্যে এখন পর্যন্ত জরিপে এগিয়ে।

    কোন কোন নির্বাচনী পর্যবেক্ষকের মতে ২০২০এর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নর্থ ক্যারোলাইনা, ফ্লোরিডা, মিশিগান, উনসকনসিন এবং অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যগুলো নির্ধারক সুইং স্টেট হয়ে দাঁড়াতে পারে।

    কারণ এই অঙ্গরাজ্যগুলো থেকেই ২০১৬-র নির্বাচনে ইলেকটোরাল কলেজের ভোটে অল্প ব্যবধানে হিলারি ক্লিন্টনের কাছ থেকে জয় ছিনিয়ে নিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

    কাজেই ২০২০র নির্বাচনে মি. ট্রাম্পের জন্য এই রাজ্যগুলোর ইলেকটোরাল কলেজ ভোট ধরে রাখা খুবই জরুরি হবে।

    তবে জনমত জরিপ যদি বিশ্বাসযোগ্য হয়, তাহলে এখন পর্যন্ত জরিপে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ২০১৬য় মি. ট্রাম্পের জয়-নির্ধারক অঙ্গরাজ্যগুলোতে প্রতিযোগিতার দৌড়ে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী মি. বাইডেন একটা সুবিধাজনক অবস্থানে আছেন। তবে এই পরিস্থিতি যে কোন সময় বদলে যেতে পারে।

    ব্যাটলগ্রাউন্ড অঙ্গরাজ্যে কে এগিয়ে

    বর্তমান জরিপের ফলাফল জো বাইডেনের পক্ষে হলেও নির্বাচনের এখনও অনেক সময় বাকি। আর অতীত রেকর্ড থেকে দেখা গেছে নির্বাচনী রণক্ষেত্রে জনমত জরিপ শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত যে কোন সময় যে কোন দিকে যেতে পারে।

    তেসরা অগাস্ট পর্যন্ত বিবিসি সংকলিত জনমত জরিপের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, মি. বাইডেন মিশিগান, পেনসালভেনিয়া এবং উইসকনসিন রাজ্যে এগিয়ে আছেন।

    এসব রাজ্যে ২০১৬ সালের নির্বাচনে মি. ট্রাম্প ১% এরও কম ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছিলেন। এখনকার জরিপে ডোনাল্ড ট্রাম্প যেসব রাজ্যে এগিয়ে আছেন সেগুলো হচ্ছে- জর্জিয়া, আইওয়া এবং টেক্সাস। কিন্তু এখানেও ব্যবধান খুব সামান্য। গত নির্বাচনেও এসব রাজ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হয়েছিলেন। কিন্তু ভোটের ব্যবধান ছিল আরও অনেক বেশি।

    জো বাইডেন অন্য যেসব রাজ্যে এখন পর্যন্ত এগিয়ে আছেন, সেগুলো হল: অ্যারিজোনা, ফ্লোরিডা, মিশিগান, মিনেসোটা, নেভাদা, নিউ হ্যাম্পশায়ার, নর্থ ক্যারোলাইনা, ওহাইও, পেনসালভেনিয়া, ভার্জিনিয়া এবং উইসকনসিন।

    জো বাইডেনের জন্যে ভালো খবর হচ্ছে এসব রাজ্যে তিনি বড় রকমের ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন। শুধু তাই নয়, ২০১৬ সালের নির্বাচনে এসব রাজ্যের অধিকাংশগুলোতেই ব্যাপক ভোটে জয়ী হয়েছিলেন মি. ট্রাম্প। কিন্তু এসব রাজ্যে এখন এগিয়ে গেছেন জো বাইডেন।

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য এখন এটাই দুশ্চিন্তার কারণ। তবে প্রচার প্রচারণা এখনও অনেক বাকি।

    ইলেকটোরাল কলেজের ভোট

    ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ হচ্ছে কর্মকর্তাদের একটি প্যানেল, যাদের ‘ইলেকটরস্’ বলা হয়। এরা এক কথায় নির্বাচক মণ্ডলী। প্রতি চার বছর পর পর এটি গঠন করা হয়, এবং এরাই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টকে বাছাই করেন।

    কংগ্রেসে প্রতিনিধিত্বের অনুপাতে প্রতিটি স্টেটের ইলেকটরসের সংখ্যা নির্ধারিত হয়: যা নির্ধারিত হয় স্টেটে সেনেটরের সংখ্যা (প্রত্যেক স্টেটে দুইজন) এবং প্রতিনিধি পরিষদে প্রতিনিধির (যা জনসংখ্যার অনুপাতে) যোগফল মিলে।

    সবচেয়ে বড় ছয়টি স্টেট হলো ক্যালিফোর্নিয়া (৫৫), টেক্সাস (৩৮), নিউইয়র্ক (২৯), ফ্লোরিডা (২৯), ইলিনয় (২০) এবং পেনসিলভেনিয়া (২০)।

    প্রত্যেক নির্বাচনের সময় দেখা গেছে যেসব রাজ্যের ভোট বেশি, প্রার্থীরা সেসব রাজ্যে নির্বাচনী প্রচারণার পেছনে অনেক বেশি সময় ও অর্থ ব্যয় করে থাকেন।

    আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চাবিকাঠি যেহেতু এই ব্যাটলগ্রাউন্ড রাজ্যগুলোতে, তাই দুই দলের প্রার্থীই আগামী মাসগুলোতে জয়ের জন্য তাদের মরীয়া লড়াই যে চালাবেন এই ব্যাটলগ্রাউন্ড স্টেটগুলোতে সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।

    তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    মৃতের সংখ্যা

    পাকিস্তানের কাশ্মীরে বন্যা-ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা ৩৫০ ছাড়াল

    August 17, 2025
    বাণিজ্য আলোচনা

    যুক্তরাষ্ট্র-ভারত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আলোচনা বাতিল

    August 17, 2025
    ইসরাইলি হামলায় গাজায়

    ইসরাইলি হামলায় গাজায় নিহত ছাড়াল ৬১ হাজার

    August 17, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Leonardo DiCaprio The Aviator

    Leonardo DiCaprio Reveals “The Aviator” as His Most Rewatched Personal Film

    Kinetic DX electric scooter

    Kinetic DX Electric Scooter Launches: 116 km Range, Retro Design from ₹1.11 Lakh

    Model-1

    মেয়েদের কোন অঙ্গটি ২ মাস পরপর পরিবর্তন হয়? জেনে নিন

    ছবি

    ছবিটি জুম করে দেখুন, অন্যদের থেকে আপনি কতটা রোমান্টিক বলে দিবে ছবিটি

    Tarantino's Final Film Faces Delay After Stage Play Plans

    Quentin Tarantino Shifts Focus to Stage Play, Delaying Final Film

    New York Factory Boom Signals Possible U.S. Turnaround

    New York Manufacturing Defies National Trends with Stunning Empire State Index Surge to 11.90

    Voyah Taishan SUV

    Voyah Taishan SUV Targets Rolls-Royce with Louis Vuitton Camo, Huawei Tech

    অধিদপ্তরের বড় নিয়োগ

    প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বড় নিয়োগ, পদ ১৬৪

    DMP a

    রিকশাচালককে হত্যা মামলার আসামি করার বিষয়ে যা বলল পুলিশ

    coolie movie box office collection

    Coolie Box Office Day 4: Rajinikanth’s Film Registers 10% Drop On Sunday, Sparks Worry Amid Flat Occupancy Trends

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.