বর্তমানে শিশুরা বই থেকে অনলাইন বিশেষ করে youtube চ্যানেল থেকে স্টাডি সংক্রান্ত অনেক কিছু শিখতে পছন্দ করে। বিশেষ করে বিশ্বব্যাপী শিশুরা বিজ্ঞান সম্পর্কে জানতে ইউটিউব চ্যানেলের সহায়তা নিয়ে থাকে। কিন্তু এখানে অনেক কিছুর ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়ে থাকে।
বিজ্ঞানের এরকম কিছু ভুল ব্যাখ্যা আজকে এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে। পিরামিড বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারতো এরকমটা বলা হয়ে থাকে। কিন্তু ব্যাপারটি সত্য নয়। আবার অতীতে পৃথিবীর মানুষের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে এলিয়েন।
এরপরও এলিয়েন এর বিষয়টি ইচ্ছা করে গোপন রাখা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এলিয়েনের সাথে মানবজাতির যোগাযোগের কোন প্রমাণ নেই। এরকম অনেক ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে যা শিক্ষামূলক হিসেবে পরিচিত এবং শিশুদের বিজ্ঞান সংক্রান্ত বিষয়ে সাজেশন দিয়ে থাকে।
পিরামিড নাকি পাওয়ার প্লান্ট হিসেবে কাজ করতে পারতা এবং তাদের শক্তির উৎস দরকার ছিল। রেনেসা যুগের অনেক ছবিতে এলিয়েন মহাকাশযান এর অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেছে। এর ফলে বাচ্চাদের কাছে এলিয়েনের গল্পগুলি বিশ্বাসযোগ্য মনে হচ্ছে।
বিভিন্ন দেশের শিক্ষকরা এসব বিষয় নিয়ে উদ্বিগ্ন। তারা বাচ্চাদের বলে যে, আগেই সবকিছু বিশ্বাস না করতে। আরো স্টাডি করা বা যাচাই-বাছাই করা উচিত। এ সমস্ত কন্টেন্টের মাধ্যমে ইউটিউব অনেকটা অর্থ ইনকাম করে থাকে।
শিশুরা এভাবে ভুল বিজ্ঞান শিখলে ভালো এবং উপযুক্ত কন্টেন্ট আড়ালে পড়ে যাবে। তারা মিথ্যা কিছু বিশ্বাস করে বড় হলে সেটা ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা যায় যে, শিশুরা এসব কন্টেন্ট আগ্রহ নিয়ে দেখে ও সহজেই বিশ্বাস করছে। এসব যে ভুয়া তা কিছুতেই বুঝতে পারছে ন তারা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।