জুমবাংলা ডেস্ক : আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবসের সূচনা ১৯৯২-এর ৭ ফেব্রুয়ারি টমাস অস্টারের দিয়ে। পরিকল্পনা হয়েছিল তারও একবছর আগে, অর্থাৎ ১৯৯১-এর ৪ ফেব্রুয়ারি। ১৯৯৯-এ ত্রিনিদাদ ও টোবাগোতে এ বিশেষ দিন উদযাপন পুনরায় শুরু হয়।
পুরুষ দিবসের ইতিকথা
কথিত আছে, ১৯২৩ সালে, অগণিত পুরুষ ৪ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবসের মতো আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস পালনের দাবি তুলেছিলেন। সেই সময়, পুরুষরা ২৩ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস পালনের জন্য নির্দিষ্ট করেছিল। ১৯৬৮-তে আমেরিকান সাংবাদিক জন পি হ্যারিস একটি নিবন্ধে লেখেন, সোভিয়েত-রাশিয়ায় লিঙ্গবৈষম্য মারাত্মক। সেখানে নারী দিবস পালিত হলেও পুরুষ দিবসের কোনও অস্তিত্ব নেই। এরপরেই হ্যারিস পুরুষ দিবস পালনের দাবি জানান।
অবশেষে ১৯৯৯ সালের ১৯ নভেম্বর ত্রিনিদাদ ও টোবাগোতে প্রথম আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস উদযাপিত হয়েছিল। ড. জেরোম তিলক সিং পুরুষদের অবদানের স্বীকৃতির দানের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তা তার বাবার জন্মদিনে প্রথম বিশ্ব পুরুষ দিবস উদযাপিত হয়। ধীরে ধীরে এভাবেই ১৯ নভেম্বর হয়ে ওঠে পুরুষদের মুখ। ২০০৭ সালে ভারতে প্রথম পালিত হয় আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস। সূত্র : এনডিটিভি
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।