Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যেভাবে চুরি হয়েছিল আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    যেভাবে চুরি হয়েছিল আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক

    Shamim RezaAugust 23, 20193 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বিশ্ববন্দিত বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক নিয়ে পৃথিবীর সমস্ত বিশেষজ্ঞদের অদম্য কৌতূহল । ২০০৫ সালে প্রকাশিত বই ‘পোস্টকার্ডস ফ্রম দ্য ব্রেন মিউজিয়াম“-এ ব্রায়েন বারেল লিখেছেন যে আইনস্টাইন নিজের মরদেহের বিষয়ে খুব স্পষ্ট কিছু নির্দেশ জীবদ্দশাতেই দিয়ে গিয়েছিলেন । বলে গিয়েছিলেন তার দেহ দাহ করে অবশিষ্ট ছাই যেন কোনও গোপন স্থানে ছড়িয়ে দেওয়া হয় ।

    ১৯৫৫ সালে এপ্রিল মাসের ১৮ তারিখে ঘুমন্ত অবস্থায় ছিয়াত্তর বছর বয়সে নিউ জার্সির প্রিন্সটন হাসপাতলে আইনস্টাইনের মৃত্যু হয় । ডাক্তাররা তাকে জানিয়েছিলেন একটি অস্ত্রোপচার করলেই তার বাঁচার সম্ভাবনা রয়েছে । কিন্তু তিনি জানান কৃত্রিমভাবে নিজের আয়ু বাড়িয়ে বেঁচে থাকতে চান না । নিজের যা কাজ তা তিনি সম্পন্ন করেছেন । এবারে তিনি চান স্বাভাবিকভাবেই তার মৃত্যু হোক । মৃত্যুর ঠিক আগে নিজের মাতৃভাষা জার্মানে সেবিকা নার্সটিকে কিছু কথা বলেছিলেন তিনি । কিন্তু সেই নার্সটি জার্মান ভাষা না জানায় সে বিশ্ববন্দিত বিজ্ঞানী আইনস্টানের শেষ বাক্যের কিছুমাত্র বুঝতে পারেননি । তাই মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই পৃথিবী থেকে চিরতরে অবলুপ্ত হয়ে যায় আইনস্টাইনের বলা শেষ কথাগুলি ।

    আইনস্টাইনের পক্ষ থেকে স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া ছিল যেন তার স্বাভাবিক শবদাহ করা হয় । কিন্তু তার ইচ্ছার বিরূদ্ধে গিয়ে প্রিন্সটন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হাসপাতালের প্যাথোলজিস্ট ড. থমাস হার্ভিকে আইনস্টাইনের মৃত্যুর কারণ খুঁজে বের করার দায়িত্ব দিয়েছিল । আইনস্টাইনের মৃতদেহ পেয়ে যেন হাতে চাঁদ পাওয়ার মত দশা হয়েছিল থমাসের । এই সুযোগ কোনওভাবে হাতছাড়া করতে চাননি থমাস ।

    কারও অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন বোধ না করেই আইনস্টাইনের মৃত্যুর প্রায় সাত থেকে আট ঘন্টা পর তার মাথা থেকে ১২৩০ গ্রামের মস্তিষ্কটি বের করে নেন তিনি । কোনও বিশেষজ্ঞ নয়‚ কেবলমাত্র একজন প্যাথলজিস্ট হওয়া সত্ত্বেও এ কাজ করেন থমাস । আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক চুরি করার দায়ে অভিযুক্ত থমাস । এবং শুধুমাত্র আইনস্টানের মস্তিষ্ক বের করেই ক্ষান্ত হননি । সঙ্গে বের করে নিয়েছিলেন তার দুটি চোখও যা প্রিজারভেশন জারে ভরে পরবর্তীকালে ড. হেনরি আব্রামসের কাছে হস্তান্তরিত করেছিলেন । আজও পাওয়া যায়নি সেই চোখজোড়া ।

    চুরি করলেও থমাস আইনস্টাইনের পরিবারের সদস্যদের একথা বোঝাতে সফল হন যে চুরি নয়‚ বৈজ্ঞানিক পরীক্ষানিরীক্ষা করার জন্যই আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক নিয়েছেন তিনি । আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক নিজের আওতায় এনে থমাস তার অনেকরকম ভাবে ছবি তোলেন । এবং তারপরে ২৪০ টি টুকরো করে কেটে ফেলেন সেটি । আরও নিখুঁতভাবে সেই টুকরোগুলিকে কেটে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠাতে থাকেন । অর্থাৎ থমাসের রুজির এক সহজ পন্থায় পরিণত হয় আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের অংশ বিশেষজ্ঞদের কাছে বিক্রি করা ।

    পৃথিবীব্যাপী বিশেষজ্ঞদের কাছে আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের যেসব টুকরোগুলি থমাস পাঠিয়েছিলেন সেগুলি থেকেই আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের কিছু কিছু বিশেষত্ব উদ্ঘাটিত হয় ।

    একজন সাধারণ মানুষের আইকিউ যেখানে থাকে ৯০ থেকে ১১০ সেখানে আইনস্টাইনের আই.কিউ ছিল ১৬০ থেকে ১৯০ । কিন্তু মস্তিষ্কের আইকিউ বেশি হলে কী হবে‚ আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের আকার কিন্তু ছিল সাধারণ মানুষের মস্তিষ্কের আকারের তুলনায় ছোট । সাধারণ মানুষের মস্তিষ্কের ওজন যেখানে হয় ১৪০০ গ্রাম সেখানে আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের ওজন ১২৩০ গ্রাম ।

    মস্তিষ্কের যে অংশটি মানুষের ভাষা ও গাণিতিক দক্ষতা নিয়ন্ত্রণ করে সাধারণ মানুষের তুলনায় আইনস্টাইনের মস্তিষ্কে সেটি প্রায় পনেরো শতাংশ বেশি বড় । মানুষের মস্তিষ্কে একটি বড় খাঁজের মত অংশ থাকে যার নাম প্যারেটাল ওপারকুলাম । আইনস্টাইনের মস্তিষ্কে সেটি অনুপস্থিত ছিল ‚ যার ফলে তার মস্তিষ্কের লোয়ার প্যারেটাল লোবের আকার ছিল স্বাভাবিকের তুলনায় প্রায় কুড়ি শতাংশ বড় । তার সেরিব্রাল কর্টেক্স অন্যান্য অংশগুলির তুলনায় অনেকটা পাতলা । এবং সবথেকে বিশেষ যে বৈশিষ্ট্যটি তার মস্তিষ্কে দেখা গিয়েছে তা হল কম বয়স প্রদর্শন । অর্থাৎ তার মস্তিষ্কের আদতে যা বয়স‚ তার অবস্থা দেখে মনে হয় আসল বয়সের থেকে কম । অন্য মানুষদের তুলনায় আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের নিউরন ও গ্লিয়ান কোষের অনুপাতও ছিল অনেক বেশি । হয়ত এসব কারণের জন্যই এই মস্তিষ্ক থেকেই আবিষ্কৃত হয়েছিল বিজ্ঞানের আমূল পরিবর্তন ঘটানো তাবড় তাবড় সূত্রগুলি ।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Samsung-Galaxy-A-Series

    Samsung Galaxy A Series : ৫টি সবচেয়ে জনপ্রিয় ফোন

    September 12, 2025
    Asus

    সেরা Asus স্মার্টফোন: পারফরম্যান্স দিক থেকে সেরা ৫টি মডেল

    September 12, 2025
    HTC

    সেরা HTC স্মার্টফোন: ইতিহাসের ৫টি আইকনিক মডেল

    September 12, 2025
    সর্বশেষ খবর
    প্রধান উপদেষ্টা

    ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের আগে মৌলিক সংস্কার চূড়ান্ত করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

    প্রভা

    দুই দশক পর বড় পর্দায় অভিষেক সাদিয়া জাহান প্রভার

    Charlie Kirk casket Air Force Two

    Charlie Kirk’s Casket Flown on Air Force Two with Vice President JD Vance

    Jayden Reed injury update

    Jayden Reed Injury Update: Packers WR Leaves Week 2 Game After Painful Fall

    বৃষ্টিবলয়

    ধেয়ে আসছে শক্তিশালী মৌসুমি বৃষ্টিবলয় ‘ঈশান ২’

    Annapolis Naval Academy shooting

    Annapolis Naval Academy Shooting Threat Puts Campus on Lockdown

    কলার খোসা

    ত্বকের উজ্জ্বলতা ও ব্রণ রোধে ব্যবহার করুন কলার খোসা

    এশিয়া কাপ

    হংকংকে হারিয়ে এশিয়া কাপ মিশন শুরু বাংলাদেশের

    আইফোন ১৭ এয়ার

    আইফোন ১৭ এয়ার রিভিউ: দাম, ডিজাইন, ক্যামেরা ও ব্যাটারি ব্যাকআপ

    ভোট গণনা

    সারা রাত জাকসু ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা আজ দুপুরে

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.