গ্রীষ্মমন্ডলীয় সমুদ্রের বৃহত্তর শীর্ষ শিকারি টাইগার শার্ক খুব হিংস্র হয়ে থাকে। এরা ২০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এদের খুব তীক্ষ্ণ দাঁত রয়েছে। মানুষের উপর এ হাঙর প্রায় সময় আক্রমণ করে থাকে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে বাহমাসে টাইগার হাঙ্গর রিচার্জের কাজে সহযোগী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে!
২০১৬ থেকে ২০২০ পর্যন্ত গবেষকদের একটি দল এ হাঙরের উপর ক্যামেরা ব্যবহার করে। তারা নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে সমুদ্রের তলদেশকে দেখতে পান। সাগরের ঘাসগুলি প্রচুর পরিমাণে কার্বন আটকে রাখ। পাশাপাশি এরা কার্বন সঞ্চয় করে।জলবায়ু পরিবর্তনের এই সময় এরকম তথ্য বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।
কয়েক দশক ধরে সমুদ্রের প্রাণীদের ওপর ক্যামেরা ফিট করে গবেষণা করা হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হাঙ্গরের উপর এটা করা হয়েছে। টাইগার হাঙ্গরের জীবন কেমন ছিল তা বোঝার জন্য এ ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাথে।
তারা কোন অঞ্চলে বেশি সময় পার করে এবং তাদের আবাসস্থল সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। বাহামাসে বেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিষ্কারের পথ তৈরি করে দিয়েছে এ রিসার্চ। সেখানে বিস্তৃত পরিসরে সামুদ্রিক ঘাসকে কেন্দ্র করে ইকোসিস্টেম রয়েছে।
সমুদ্রের ঘাস কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং বিস্তারিত হতে পারে তা এ গবেষণায় দেখা গিয়েছে। সালোকসংশ্লেষণের মতো প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে এ ধরনের সামুদ্রিক ঘাস প্রচুর পরিমাণে কার্বন সঞ্চয় করে থাকে। বিজ্ঞানীরা সামুদ্রিকঘাস কে কেন্দ্র করে তৈরি হওয়া ইকোসিস্টেমকে রক্ষা করার জন্য কাজ করে চলেছেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।