Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যে পটভূমিতে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
    শিক্ষা

    যে পটভূমিতে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

    Shamim RezaJuly 2, 20217 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : ১৯১২ সালের দোসরা ফেব্রুয়ারি ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ। এর মাত্র তিন দিন আগে ভাইসরয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আবেদন জানিয়েছিলেন ঢাকার নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ, ধনবাড়ির নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, শের-এ-বাংলা হিসেবে পরিচিত রাজনীতবিদ এ কে ফজলুল হক এবং অন্যান্য কয়েকজন নেতা। খবর বিবিসি বাংলার।

    এর আগে পূর্ববঙ্গের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার জন্য যেতে হতো কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে।

    ভারতের তৎকালীন রাজধানী কলকাতায় এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল পুরো দেশে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অংশ হিসেবে। ১৮৫৭ সালে ভারতের বড় লাট লর্ড ক্যানিং ‘দ্য অ্যাক্ট অফ ইনকরপোরেশন’ পাশ করে ওই তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। কলকাতা ছাড়া বাকি দুটো বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল বোম্বে ও মাদ্রাজে।

    এর আগে থেকেই অবশ্য ভারতবর্ষে উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা ছিল, কিন্তু এই তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয় ইউরোপীয় মডেলে। তৎকালীন প্রশাসনিক অঞ্চল বাংলা ভাগ করা হয়েছিল ১৯০৫ সালে। তার আগে অবিভক্ত বাংলায় ১৯টি ডিগ্রি কলেজ ছিল। তার মধ্যে পূর্ব বাংলায় ছিল নয়টি। তবে সেই সংখ্যা পর্যাপ্ত ছিল বলে মনে করেননি তখনকার পূর্ব বাংলার মানুষ।

    বাংলা প্রেসিডেন্সি ১৯০৫ সালে ভাগ করে পূর্ববঙ্গ ও আসাম নামে নতুন এক প্রদেশ করা হয়। বাংলা ভাগ করার ওই ঘটনা প্রচলিত হয় বঙ্গভঙ্গ নামে। পূর্ববঙ্গে পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের অগ্রসর পথে এগিয়ে নিয়ে আসা ছিল এই উদ্যোগের একটি অংশ।

    কিন্তু বাংলার বিভক্তি টিকে ছিল খুবই কম সময়ের জন্য – মাত্র ছয় বছর। কারণ পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু নেতাদের প্রবল আন্দোলনের মুখে বঙ্গভঙ্গ বাতিল করা হয়।

    ইতিহাসবিদরা বলছেন, বঙ্গভঙ্গ রদ করার ক্ষতিপূরণ হিসাবেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করে তখনকার ব্রিটিশ সরকার।

    ‘ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী’ বইয়ে ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুন লিখেছেন, ”বঙ্গভঙ্গ রদের ক্ষতিপূরণ হিসাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। লর্ড লিটন যাকে বলেছিলেন, ‘স্প্লেনডিড ইম্পেরিয়াল কমপেনসেশন'”।

    তিনি আরও লেখেন: ”পূর্ববঙ্গ শিক্ষাদীক্ষা, অর্থনীতি সব ক্ষেত্রেই পিছিয়ে ছিল। বঙ্গভঙ্গ হওয়ার পর এ অবস্থার খানিকটা পরিবর্তন হয়েছিল, বিশেষ করে শিক্ষার ক্ষেত্রে।

    “বঙ্গভঙ্গ রদ হওয়ার পর নওয়াব সলিমুল্লাহ, নওয়াব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, এ কে ফজলুল হক এবং আরও কয়েকজন নেতা ১৯১২ সালের ৩১শে জানুয়ারি দেখা করেন ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জের সঙ্গে। বঙ্গভঙ্গ রদের ক্ষতিপূরণ এবং মুসলমানদের প্রতি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিমাতৃসুলভ আচরণের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের দাবি জানান।

    “১৯১২ সালের দোসরা ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব ঘোষণা করা হয় সরকারের পক্ষ থেকে” – মুনতাসীর মামুন লিখেছেন।

    তবে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা’ বইয়ে সৈয়দ আবুল মকসুদ সেই দাবির সঙ্গে কিছুটা দ্বিমত পোষণ করে লিখেছেন, সরকারের দিক থেকে ও অন্যান্য দিক থেকে তখন বলা হয়েছে যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ছিল পূর্ব বাংলা ও আসাম প্রদেশ বাতিলের রাজকীয় ক্ষতিপূরণস্বরূপ ইমপেরিয়াল কনসেসন।

    কথাটি আংশিক সত্য, পূর্ণ সত্য নয়। নতুন প্রদেশ বা তথাকথিত বঙ্গভঙ্গ না হলেও কিংবা পরে তা বাতিল না হলেও ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হতোই, লিখেছেন সৈয়দ আবুল মকসুদ।

    নিজের বইয়ে সৈয়দ আবুল মকসুদ জানান, তৎকালীন পূর্ববঙ্গে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবি সর্ব প্রথম তোলেন ‘মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্স’-এর অনারারি জয়েন্ট সেক্রেটারি ব্যারিস্টার সাহেবজাদা আফতাব আহমেদ খাঁ। ১৯০৬ সালের ২৭-২৯শে ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত কনফারেন্সের ২০তম অধিবেশনে তিনি এই দাবি করেন।

    চার বছর পর ১৯১০ সালে তৎকালীন পূর্ব বাংলা ও আসাম প্রাদেশিক ব্যবস্থাপক পরিষদে পরিষদ সদস্য অনঙ্গ মোহন সাহা ঢাকায় একটি স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি হাইকোর্ট স্থাপনের দাবি তোলেন, আরও জানান তিনি।

    ”১৯১১ সালের ১৯শে অগাস্ট ‘পূর্ববঙ্গ-আসাম প্রাদেশিক মুসলমান সমিতি’ ও ‘প্রাদেশিক মুসলিম লীগ’ লেফটেন্যান্ট গভর্নর হেয়ারকে বিদায় ও নতুন লেফটেন্যান্ট গভর্নর সি বেইলিকে স্বাগত জানাতে গিয়ে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবি জানায়। একই বছর ৮ই অক্টোবর বেইলি লর্ড হার্ডিঞ্জের কাছে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় ও হাইকোর্ট স্থাপনের প্রস্তাব করেন।

    “সেই প্রস্তাবে সাড়া না দিলেও বঙ্গভঙ্গ রদ-পরবর্তী আহত মুসলমান সম্প্রদায়কে খুশি করার জন্য ১৯১২ সালের ৩১শে জানুয়ারি তিনি নিজেই ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কথা ঘোষণা করেন।”

    সৈয়দ আবুল মকসুদ আরও লিখেছেন, প্রাচীনকাল থেকে ভারতবর্ষে উচ্চশিক্ষা বা জ্ঞানচর্চার প্রতিষ্ঠান থাকলেও সেটা ইউরোপীয় মডেলে ছিল না। কলকাতা, বোম্বে ও মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর সেই ধারা শুরু হয়।

    বিভিন্ন পত্রপত্রিকা এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশনের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, স্বল্পকাল স্থায়ী পূর্ববঙ্গ ও আসামের প্রাদেশিক সরকার তার রাজধানী ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা গ্রহণ করে ১৯০৯-১০ সালে।

    বছর দুয়েক পরে ১৯১২ সালের ২৭শে মে গঠিত হয় ব্যারিস্টার রবার্ট নাথানের নেতৃত্বে ১৪ সদস্য বিশিষ্ট ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি কমিটি’, যেটি পরিচিতি পায় নাথান কমিশন নামে। তাদের দায়িত্ব ছিল ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা যায় কি-না, সেটি যাচাই-বাছাই করে দেখা এবং এ সংক্রান্ত একটি পরিকল্পনা দেয়া।

    এ কমিটির সদস্য ছিলেন বাংলার গণশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক জি. ডব্লিউ. কুচলার, কলকাতা হাইকোর্টের অ্যাডভোকেট ড. রাসবিহারী ঘোষ, নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, নবাব সিরাজুল ইসলাম, জমিদার ও উকিল আনন্দ চন্দ্র রায়, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ডব্লিউ. এ. টি আর্চবোল্ড, জগন্নাথ কলেজের অধ্যক্ষ ললিতমোহন চট্টোপাধ্যায়, ঢাকা মাদ্রাসার (পরবর্তীকালে ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজ, বর্তমান কবি নজরুল সরকারি কলেজ) সুপারিন্টেনডেন্ট শামসুল উলামা আবু নসর মুহাম্মদ ওয়াহেদ, আলীগড়ের মোহাম্মদ আলী, কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যক্ষ এইচ. আর. জেমস, প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যাপক সি. ডব্লিউ. পিক এবং কলকাতা সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ সতীশচন্দ্র আচার্য।

    সেই কমিশন ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ইতিবাচক প্রতিবেদন দেয়ার পর ডিসেম্বর মাসেই সেটি অনুমোদন করা হয়।

    ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকার সাতটি কলেজ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভুক্ত থাকবে। আর এটি হবে যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার, লিডস, লিভারপুল প্রভৃতি বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে একটি বিশ্ববিদ্যালয়।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অবকাঠামোগত ব্যয় ধরা হয়েছিল ৫৩ লাখ টাকা, আর বাৎসরিক ব্যয় ধরা হয়েছিল ১২ লাখ টাকা। বঙ্গভঙ্গ পরিকল্পনার আওতায় পূর্ববাংলা ও আসাম সরকারের রমনা এলাকায় এর আগে অধিগ্রহণ করা ভূমি ও ভবন বিশ্ববিদ্যালয়কে ইজারা দেয়া হয়। কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়টি কিছুটা থমকে যায়।

    এরপর ১৯১৭ সালে লর্ড চেমসফোর্ড কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্যাসমূহ খতিয়ে দেখার জন্য মাইকেল স্যাডলারকে প্রধান করে একটি কমিশন গঠন করেন, যার নাম ছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন। সেই কমিশনকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে পরামর্শ দেয়ার দায়িত্ব দেয়া হয়।

    সেই কমিশনও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ইতিবাচক প্রতিবেদন দেয়।

    এই কমিশন মোট ১৩টি সুপারিশ করেছিল – যার মধ্যে ছিল, এটি হবে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউন্সিল হাউজের পাঁচ মাইল ব্যাসার্ধ এলাকাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভুক্ত করা।

    ১৯১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ইমপেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে ঢাকার নবাব পরিবারের সদস্য খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পক্ষে জোরালো অবস্থান নেন।

    ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে শুরু থেকে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল ঢাকার নবাব স্যার সলিমুল্লাহর। কিন্তু, হঠাৎ করে ১৯১৫ সালে তাঁর মৃত্যু ঘটলে নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী শক্ত হাতে এই উদ্যোগের হাল ধরেন। অন্যান্যদের মধ্যে বড় ধরণের ভূমিকা রাখেন আবুল কাশেম ফজলুল হক।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তৎকালীন পূর্ব বাংলার হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যরাও এগিয়ে এসেছিলেন। এদের মধ্যে ঢাকার বালিয়াটির জমিদার ছিলেন অন্যতম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ছাত্রাবাস জগন্নাথ হলের নামকরণ হয় তাঁর পিতা জগন্নাথ রায় চৌধুরীর নামে।

    শেষ পর্যন্ত ১৯২০ সালের ১৩ই মার্চ ভারতীয় আইন সভায় ‘দ্যা ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যাক্ট ১৯২০’ অনুমোদিত হয়। গর্ভনর জেনারেল সেই আইনে স্বাক্ষর করেন ২৩শে মার্চ।

    স্যাডলার কমিশনের অন্যতম সদস্য, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক রেজিস্ট্রার স্যার ফিলিপ জোসেফ হার্টগ ১৯২০ সালের পহেলা ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ পান। পরের বছর, ১৯২১ সালের পহেলা জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে।

    স্যার সলিমুল্লাহর দান করা ৬০০ একর জমির ওপর বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়। সেই সঙ্গে ভেঙ্গে যাওয়া পূর্ববঙ্গ ও আসামের প্রাদেশিক সরকারের জন্য নির্মিত ভবনগুলোয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়।

    তখন কলা, বিজ্ঞান ও আইন – এই তিনটি অনুষদের আওতায় ১২টি বিভাগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় তার যাত্রা শুরু করে। শুরুতে আবাসিক হলের সংখ্যা ছিল তিনটি। শিক্ষক ছিলেন ৬০ জন, আর প্রথম ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৮৪৭ জন।

    বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিকের ছাত্র ছিলেন সাহিত্যিক বুদ্ধদেব বসু।

    তিনি ‘আমার যৌবন’ প্রবন্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তখনকার চিত্র বর্ণনা করে লিখেছেন, ”ভেতরে বাইরে জমকালো এক ব্যাপার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। নিখিল বাংলার একমাত্র উদ্যান-নগরে পনেরো-কুড়িটি অট্টালিকা নিয়ে ছড়িয়ে আছে তার কলেজ বাড়ি, ল্যাবরেটরি, ছাত্রাবাস – ফাঁকে ফাঁকে সবুজ মাঠ বিস্তীর্ণ।

    “ইংলন্ডদেশীয় পল্লী কুটিরের মতো ঢালু ছাদের এক একটি দোতলা বাড়ি-নয়নহরণ, বাগানসম্পন্ন; সেখানে কর্মস্থলের অতি সন্নিকটে বাস করেন আমাদের প্রধান অধ্যাপকেরা … স্থাপত্যের কোন একঘেয়েমি নেই, সরণি ও উদ্যান রচনায় নয়া দিল্লির জ্যামিতিক দুঃস্বপ্ন স্থান পায়নি। বিজ্ঞান ভবনগুলি আরক্তিম ও তুর্কি শৈলীতে অলংকৃত।’

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    এমপিওভুক্ত শিক্ষক

    এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর

    August 21, 2025
    একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ফলাফল

    ওয়েবসাইটে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ফলাফল দেখার নিয়ম

    August 21, 2025
    শিক্ষার্থীদের ‘শাটডাউন’

    শিক্ষার্থীদের ‘শাটডাউন’ কর্মসূচির মুখে ফেনী ইউনিভার্সিটির ভিসির পদত্যাগ

    August 21, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Tony Lopez: Dancing Dynamo of Digital Dominance

    Tony Lopez: Dancing Dynamo of Digital Dominance

    Millie Bobby Brown Welcomes Daughter in Recent Adoption

    Millie Bobby Brown Welcomes Daughter in Recent Adoption

    Buy Gaming Mouse with RGB Lighting: Top Models & Deals

    Buy Gaming Mouse with RGB Lighting: Top Models & Deals

    Kristen Hancher:The Social Media Star Radiating Music and Modeling Brilliance

    Kristen Hancher:The Social Media Star Radiating Music and Modeling Brilliance

    Baby Ariel: TikTok Trailblazer to Multifaceted Entertainment Star

    Baby Ariel: TikTok Trailblazer to Multifaceted Entertainment Star

    Sameeksha Sud: The Rising Star of Indian Cinema

    Sameeksha Sud: The Rising Star of Indian Cinema

    Sofia Reyes: The Latin Pop Dynamo Dominating Global Charts

    Sofia Reyes: The Latin Pop Dynamo Dominating Global Charts

    Mackenzie Ziegler: Leaping from Dance Moms to Multifaceted Stardom

    Mackenzie Ziegler: Leaping from Dance Moms to Multifaceted Stardom

    TikTok Shop: How to Sell Products Successfully

    TikTok Shop: How to Sell Products Successfully

    Heartfelt Romance Novel Charms with Glossy Appeal

    Heartfelt Romance Novel Charms with Glossy Appeal

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.