Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যৌ.ন.তার জগতে যেভাবে বিপ্লব ঘটালো ভায়াগ্রা
    স্বাস্থ্য

    যৌ.ন.তার জগতে যেভাবে বিপ্লব ঘটালো ভায়াগ্রা

    Soumo SakibApril 13, 20244 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : যৌনতার ইতিহাসে ভায়াগ্রার আবিষ্কারকে বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলে ধরা হয়, কিন্তু মজার বিষয় হল, এই ওষুধটি আবিষ্কার হয়েছিল দুর্ঘটনাবশত অন্য রোগের ওষুধের পরীক্ষার চালানোর সময়। যে ওষুধটির প্রয়োজনীয়তা ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।

    ভায়াগ্রা ১৯৯৮ সালে বিক্রি শুরু হয় এবং প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই একটি সবচেয়ে বেশি বিক্রীত ওষুধে পরিণত হয়। এ নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে বিবিসি বাংলা।

    ঘটনাক্রমে আমেরিকান ওষুধ কোম্পানি ফাইজারের আবিষ্কৃত এই ‘ব্লু পিল’ এখন তাদের বিশাল অর্থ উপার্জনের মেশিনে পরিণত হয়েছে। শুধুমাত্র প্রথম তিন মাসে, আমেরিকানরা ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ শিথিলতা দূর করার এই ওষুধের পেছনে আনুমানিক ৪০ কোটি ডলার খরচ করেছে।

    ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবলার হতে পারেন, কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি ভায়াগ্রার ‘পোস্টার বয়’ হয়েছিলেন। খ্রিস্টানদের আধ্যাত্মিক নেতা পোপও ভায়াগ্রার প্রতি তার সমর্থনের কথা ঘোষণা করেছিলেন।

    বিবিসি ডকুমেন্টারি ‘কিপ ইট আপ’-এ ট্রায়ালে অংশ নেয়া অ্যাড্রাস প্রাইস বলেন, “১৯৮০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ৯০-এর দশকের শুরুতে আমাদের জন্য জীবনযাপন খুব কঠিন হয়ে পড়ে। যে কোনো জায়গা থেকে টাকা পাওয়ার জন্য আমরা মরিয়া হয়ে থাকতাম।”

    তিনি বলেন, “এই ওষুধ পরীক্ষার অংশ হয়ে আমি যে অর্থ পেয়েছি তা আমার পরিবারের জন্য খুবই জরুরি ছিল কারণ তখন আমাদের কোন চাকরি ছিল না। আমরা এখান থেকে যে অর্থ পেয়েছি তা দিয়ে আমরা বেশি বেশি খাবার এবং পানীয় কিনতে পারতাম এবং আগুন জ্বালানোর জন্য দুই ব্যাগের পরিবর্তে পাঁচ ব্যাগ কয়লা কিনতে পারতাম।”

    তিনি আরো বলেন, এটা ছিল ‘ইজি মানি’ বা সহজভাবে আয় করা পয়সা যা আমাদের বেশ কাজে এসেছিল। স্বেচ্ছাসেবীদের মধ্যে, যারা হৃদরোগ, পেশীতে ব্যথা, মাথাব্যথা এবং পেটের সমস্যায় ভুগছিলেন তাদের বিশেষভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়। কিন্তু যখন এই ওষুধের পরীক্ষা শেষ হয়, তখন তাদের শরীরে এক অস্বাভাবিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

    এই পরীক্ষার সাথে জড়িত নার্সরাও পর্যবেক্ষণ করেন যে, ওষুধ গ্রহণকারীরা লিঙ্গের উত্থান স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হচ্ছে বলে তাদের জানিয়েছেন।

    ফাইজারের সাবেক কর্মচারী ড. পিট এলিসের কাছেও স্বেচ্ছাসেবকরা অভিযোগ জানাতে শুরু করেন। তারা বলেন যে, “বিষয়টি কিছুটা বিব্রতকর, কিন্তু আমি লক্ষ্য করছি যে আমি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সতর্ক বোধ করছি এবং আমার যৌনাঙ্গের শক্তি আগের চেয়ে বেশি হয়ে গেছে।”

    ওষুধটির ধরনের প্রতিক্রিয়া গবেষক দলটির জন্য খুব আশ্চর্যজনক এবং অপ্রত্যাশিত ছিল।

    ড. পিটার বলেন, “আটজন স্বেচ্ছাসেবকের মধ্যে পাঁচজনের ক্ষেত্রে এমনটা ঘটেছে, আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে যে এটি ওষুধের অস্থায়ী প্রভাবে হয়েছে নাকি আমরা পুরুষদের রোগের প্রতিকার আবিষ্কার করেছি?”

    পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে, ফাইজার কোম্পানি স্ট্যামিনা বা শারীরিক সামর্থ্যের ওপর নতুন এক গবেষণা চালায়। ইংল্যান্ডের ব্রিস্টল শহরের সাউথমিড হাসপাতালে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ শিথিলতায় ভোগা রোগীদের উপর ওষুধটি পরীক্ষা করা হয়।

    ব্রিটেনের সোয়ানসি সিটিতে ১৯৯৪ সালে আরো একটি ক্লিনিকাল ট্রায়াল পরিচালিত হয়। সোয়ানসির মোরেস্টন হাসপাতালে বড় পরিসরে ওষুধটির পরীক্ষামূলক প্রয়োগ চলে। যেখানে এটি ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগীদের উপরও পরীক্ষা করা হয়।

    কেননা ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগে আক্রান্তরা তাদের ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ শিথিলতা আছে বলে অভিযোগ করেছেন।

    এই ট্রায়ালের প্রধান এবং এন্ডোক্রিনোলজি বিশেষজ্ঞ ডেভিড প্রাইস বলেন, “ফাইজার জানিয়েছিল এই পরীক্ষা যেন শুধুমাত্র বিষমকামী পুরুষদের ওপর চালানো হয়।”

    অর্থাৎ যেসব পুরুষ শুধুমাত্র নারীদের প্রতি আকর্ষণ বোধ করেন (সমকামী নন) এবং যারা কোন নারীর সাথে সম্পর্কের মধ্যে আছেন।

    তিনি বলেন, আমরা ওষুধটি এমন সাধারণ পুরুষদের উপর পরীক্ষা করেছি। তারা মূলত সোয়ানসির ব্লু-কলার জব করা অর্থাৎ শ্রমিক শ্রেণীর বিবাহিত পুরুষ ছিলেন। ট্রায়াল চলাকালে ওই পুরুষদের অশ্লীল ভিডিও দেখানো হয়েছিল।”

    ওষুধের প্রভাব পর্যবেক্ষণের জন্য ট্রায়ালে অংশ নেয়া পুরুষদের পুরুষাঙ্গে একটি ডিভাইস বসানো হয়। চিকিৎসকরা স্বেচ্ছাসেবকদের আশ্বস্ত করেছিলেন যারা ট্রায়ালে অংশ নিয়েছেন তাদের কোনও সমস্যা হবে না।

    ব্রিস্টল গবেষণার মতো সোয়ানসিতে চালানো একটি পরীক্ষায় ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া যায়। ফাইজার বুঝতে পেরেছিল যে তাদের হাতে একটি সম্ভাব্য ‘গেম চেঞ্জার’ ওষুধ রয়েছে। যা এই শিল্পে বিপ্লব ঘটাবে।

    পৃথিবীর ইতিহাসে পুরুষদের যৌন সমস্যা বেশ প্রাচীন সমস্যাগুলোর একটি। ঐতিহাসিকভাবে, পুরুষদের এই সমস্যাটির বিষয়ে প্রথম আনুষ্ঠানিক উল্লেখ পাওয়া যায় দুই হাজার খ্রিস্টপূর্বাব্দের প্রাচীন মিশরীয় লেখায়।

    তৎকালীন চিকিত্সকরা রোগীদের এই সমস্যা নিরাময়ে, একটি বাচ্চা কুমিরের হৃদপিণ্ড নিয়ে লিঙ্গে ম্যাসেজ করার পরামর্শ দিয়েছিল। কিন্তু ভায়াগ্রা আবিষ্কার এই সমস্যার একটি বৈপ্লবিক সমাধান দেয়।

    মূলত, ভায়াগ্রা পুরুষের লিঙ্গে রক্ত প্রবাহ বাড়ায় এবং মস্তিষ্কে নাইট্রিক অক্সাইড নামক এক ধরনের রাসায়নিক বা নিউরোট্রান্সমিটার নিঃসরণ করে, যা লিঙ্গের ধমনীতে প্রবাহিত হয় এবং সাইক্লিক জিএমপি নিঃসরণ ঘটায়।

    “ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ শিথিলতায় আক্রান্তরা মূলত পর্যাপ্ত পরিমাণে সাইক্লিক জিএমপি তৈরি করতে পারে না এবং ভায়াগ্রা এই প্রক্রিয়াটি উন্নত করে।”

    গবেষক সায়মনের মতে, ভায়াগ্রা মূলত এই মেডিকেল সমস্যার সমাধান নিয়ে এসেছে।

    তিনি বলেন, ‘সাধারণত, ৫০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেটের ৭০% ফলাফল পাওয়া যায়, তবে ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের ক্ষেত্রে ফলাফল ৬০ শতাংশ পাওয়া যায়, যেখানে মূত্রাশয় অপসারণ করা রোগীদের ক্ষেত্রে ফলাফল ৪০ শতাংশ পর্যন্ত পাওয়া যায়।’

    এর কারণ হল মূত্রাশয় অপসারণ করার সময়, সার্জন পুরুষাঙ্গের কয়েকটি শিরা কেটে ফেলে।

    ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সংস্থা এনএইচএস এর তথ্যমতে, ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ শিথিলতা একটি সাধারণ রোগ যা ৪০ বছর বা তার বেশি বয়সী পুরুষদের মধ্যে একটি সাধারণ বিষয়।

    কিছু গবেষণা অনুসারে, ৪০ থেকে ৭০ বছর বয়সী প্রায় অর্ধেক পুরুষ এতে আক্রান্ত হয়। শুধু যুক্তরাজ্যে ৪০ লাখ পুরুষ এতে আক্রান্ত।

    এক সমীক্ষা অনুসারে, ২০২৫ সালের মধ্যে, ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ শিথিলতায় আক্রান্ত পুরুষের সংখ্যা ৩২ কোটি ২০ লাখে দাঁড়াবে।

    ১৯৯৫ সালের হিসাব অনুযায়ী, এই সংখ্যা ছিল ১৫ কোটি ২০ লাখের মতো, কিন্তু এখন এটি দ্বিগুণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

    যেসব লক্ষণে বুঝবেন কিডনি নষ্ট হওয়ার ইঙ্গিত

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ঘটালো জগতে বিপ্লব ভায়াগ্রা যেভাবে যৌ.ন.তার স্বাস্থ্য
    Related Posts
    ক্যান্সার প্রতিরোধে খাবার

    ক্যান্সার প্রতিরোধে খাবার: আপনার ডায়েট প্ল্যান

    August 17, 2025
    শরীরচর্চার ডেইলি রুটিন

    শরীরচর্চার ডেইলি রুটিন:সুস্থ জীবনের প্রথম পদক্ষেপ

    August 16, 2025
    অগ্ন্যাশয় ক্যানসার

    ১৮ ঘণ্টায় অগ্ন্যাশয় ক্যানসার শনাক্ত করবে নতুন চীনা প্রযুক্তি

    August 16, 2025
    সর্বশেষ খবর
    মামলেট আর ওমলেটের

    মামলেট আর ওমলেটের মধ্যে পার্থক্য কি? অনেকেই জানেন না

    Realme P3 Pro 5G

    Realme P3 Pro 5G: অন্ধকারেও গ্লো করবে সেরা ফিচারের এই ফোন!

    হানিয়া আমির

    ভক্তদের সারপ্রাইজ দিলেন হানিয়া আমির

    Elon Musk's potential trillionaire status by 2027

    Elon Musk Pauses America Party Ambitions to Focus on Business Empire

    পায়ের বুড়ো আঙুল

    পায়ের বুড়ো আঙুলে হঠাৎ ব্যথা হওয়াটা যে রোগের লক্ষণ

    Missing Autistic Boy Sparks Community Search in New Orleans

    Missing Autistic Boy Sparks Community Search in New Orleans

    ওয়েব সিরিজ

    রহস্য ও রোমাঞ্চে ভরপুর সেরা ওয়েব সিরিজ, একা দেখার জন্য সেরা!

    European Leaders React to Trump-Zelensky White House Talks

    European Leaders React to Trump-Zelensky White House Talks

    ChatGPT

    চ্যাটজিপিটির ভুল তথ্য, বিমানে উঠতে ব্যর্থ তরুণী

    Jacory Croskey-Merritt's Fantasy Football Value Surges After Bengals TD

    Jacory Croskey-Merritt’s Fantasy Football Value Surges After Bengals TD

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.