ভোক্তা অধিদপ্তর সব জায়গায় অভিযান পরিচালনা করেছে। এরপরেও তরমুজ নিয়ে কারসাজি কমানো যাচ্ছে না। যখন ম্যাজিস্ট্রেট বাজারে আসেন তখন পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রি করা হয়। আবার ম্যাজিস্ট্রেট যখন চলে যায় তখন কেজি হিসেবে তরমুজ বিক্রি হয়।
ঢাকায় বিভিন্ন বাজারে ৬০ টাকা দরে তরমুজ বিক্রি হচ্ছে । এ নিয়ে সন্তুষ্ট নয় সাধারণ ক্রেতারা। তারা পিস হিসেবে তরমুজ ক্রয় করতে আগ্রহী। রোজার সময় বাজারে তরমুজের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। তরমুজ বেচাকেনা আগের থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে । নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যখন আসেন তখন পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রি করা হলেও পরে তা কেজি হিসেবে বিক্রি করা হয়।
নিমিষেই অর্ধেক তরমুজ বিক্রি শেষ হয় বিক্রেতার। অবস্থা বেগতিক দেখে শর্ত জুড়ে দেওয়া দেন বিক্রেতা। তাদের দাবি, একটি নয়, দুটি তরমুজ কিনতে হবে। এ সময় ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে বাকবিতন্ডা শুরু হয়।
অভিযান শেষে ম্যাজিস্ট্রেট চলে গেলে আবারও বিক্রি শুরু হয় কেজি দরে। যার কোনো ব্যাখা দিতে পারেননি বিক্রেতা। এ বিষয়ে ভোক্তা অধিদপ্তরের ম্যাজিস্ট্রেট জানান, ১৫ রোজার পর থেকে সরবরাহ বাড়লে থাকবে না এ পরিস্থিতি।
ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মন্ডল, ‘৮ থেকে ১০ ওজনের তরমুজ কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল। আমাদের দেখে ওনারা (বিক্রেতা) বললেন পিস হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আমরা দেখলাম এতে সব্বোচ্চ দাম চার শ টাকা হয়।’ বাজারে এখন ৩ থেকে ৬ কেজি ওজনের আশপাশে বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি তরমুজ।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।