Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home রাজউকের প্লট বরাদ্দ দেয়ার নিয়মগুলো ঠিক কী কী?
    জাতীয়

    রাজউকের প্লট বরাদ্দ দেয়ার নিয়মগুলো ঠিক কী কী?

    Tomal NurullahJanuary 4, 20248 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : সম্প্রতি বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাজউক বা রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষর প্লট বরাদ্দ পাওয়া নিয়ে বেশ আলোচনা ও বিতর্ক চলছে। বিশেষ করে দেশের একজন প্রথম সারির অভিনেতা রাজউকের একটি প্লট বরাদ্দ পেয়েছেন বলে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমে খবর আসার পর তার পক্ষে-বিপক্ষে বেশ বিতর্ক শুরু হয়।

    অনেকেই এই তারকার প্লট বরাদ্দ পাওয়ার সমালোচনা করলেও অনেকে আবার এর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে।

    এ বিষয়ে ওই তারকার সাথে যোগাযোগ করে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

    তবে শুধু এই তারকাই নন, বরং সাবেক এক সরকারি কর্মকর্তার প্লট বরাদ্দ পাওয়ার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা চলছে। তবে ওই সরকারি কর্মকর্তা এরই মধ্যে এক ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, ২০০৭/০৮ সালে রাজউকের দেয়া বিজ্ঞাপন নীতিমালা অনুযায়ী আবেদন করে ২০১২ সালে বরাদ্দ পেয়েছেন তিনি।

       

    বাংলাদেশে এর আগেও মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সচিবদের প্লট বরাদ্দ পাওয়ার বিষয়গুলো স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের যেমন সংবাদ শিরোনাম হয়েছে, তেমনি তা নিয়ে বিতর্কও কম তৈরি হয়নি।

    রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বলছে, বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় সুনির্দিষ্ট নীতিমালা মেনেই প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়ে থাকে।

    আর নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, সরকারি কোটার আওতায় যেসব প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেগুলোতে ‘সুপারিশের’ বিষয়টি প্রাধান্য পায় বলে বরাবরই সেটি নিয়ে প্রশ্ন থাকে।

    যা আছে বিধিমালায়

    রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ১৯৮৪ সালের বিধিমালা অনুযায়ী প্লট বরাদ্দ দিয়ে থাকে।

    রাজউকের মুখপাত্র আশরাফুল ইসলাম জানান, ১৯৮৪ সালের বিধিমালায় বলা আছে, সরকার চাইলে যে কাউকে যে কোনও প্লট বরাদ্দ দিতে পারে। সরকারকে সেই ক্ষমতা দেয়া আছে।

    ওই বিধিমালার বাইরেও কোন প্রকল্পে কোন কোটায় কত বরাদ্দ থাকবে তা প্রতিটি প্রকল্প ক্ষেত্রে আলাদাভাবে নির্ধারণ করা হয়।

    এই জটিলতা দূর করতে সম্প্রতি নতুন একটি বিধিমালা প্রস্তাব করা হয়েছে। যার নাম দেয়া হয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ভূমি বরাদ্দ বিধিমালা, ২০২২।

    একাধিক পদে ১১৮ জনকে চাকরি দিচ্ছে রাজউক

    প্রস্তাবিত বিধিমালা ২০২২ অনুযায়ী, গৃহায়ন ও আবাসিক উদ্দেশ্যে কোনও জমির উন্নয়ন করা হলে কম পক্ষে দুটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় তা বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করে জনসাধারণের কাছে থেকে দরখাস্ত আহ্বান করতে হবে।

    এই বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনকারীর যোগ্যতা, প্রকল্পের নাম, আবাসিক প্লটের আকার ও সংখ্যা, আবেদনপত্র জমা দেয়ার পদ্ধতি, প্লটের মূল্য, জামানতের পরিমাণ, কিস্তি পরিশোধের বিবরণ, আবেদনপত্র জমা দেয়ার স্থান ও শেষ তারিখ ইত্যাদি উল্লেখ থাকতে হবে।

    এতে বলা হয়েছে, রাজউকের নির্ধারিত ফরমে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ের মধ্যে আবেদন জমা দিতে হবে। তা না হলে ওই আবেদনপত্র প্লট বরাদ্দের জন্য বিবেচনা করা হবে না।

    এই নীতিমালায় যাচাই-বাছাই পদ্ধতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, যথাযথভাবে পূরণ করা আবেদনপত্র প্লটের আকার অনুযায়ী বাছাই করে তালিকা তৈরি করতে হবে। মূল অধিবাসী, ক্ষতিগ্রস্ত এবং অন্য সব ক্যাটাগরিতে প্রাপ্ত আবেদনগুলো আলাদাভাবে সংরক্ষণ ও বিবেচনা করা হবে।

    এখানে মূল অধিবাসী হচ্ছেন, কোনও প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য জমি অধিগ্রহণ করার সময় ওই এলাকায় বসতবাড়িসহ স্থায়ীভাবে বসবাসকারী জমির মালিক। আর ক্ষতিগ্রস্ত বলতে কোনও প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য যাদের জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে তাদেরকে বোঝানো হয়।

    প্লটের ধরন ও আকারভেদে প্লটের সংখ্যার তুলনায় আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হলে লটারির মাধ্যমে বরাদ্দ করতে হবে।

    আবেদনকারীর বয়স অবশ্যই ২৫ বছর এবং তাকে বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে। একই সাথে তার জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে।

    কোটা সংরক্ষণের বিষয়ে এই বিধিমালায় বলা হয়েছে, সরকার মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী/উপমন্ত্রী বা সমমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তি, সংসদ সদস্য, বিচারপতি, সশস্ত্র বাহিনী, আধা-সামরিক বাহিনী, সরকারি কর্মচারী, মুক্তিযোদ্ধা, পেশাজীবী, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী, সাংবাদিক, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার চাকরিজীবী, বেসরকারি শিক্ষক, শিল্পী/সাহিত্যিক/ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব, আইনজীবী, কৃষিবিদ, প্রকৌশলী, স্থপতি, পরিকল্পনাবিদ, চিকিৎসক ও ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক প্লট সংরক্ষণের জন্য কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিতে পারবে।

    রাজউকের কর্মচারীদের জন্য যে কোনও প্রকল্পের ন্যূনতম ৫% কোটা সংরক্ষণ করা যাবে।

    ‘নিবেদিত প্রাণ কোন সমাজকর্মী’ বা সমাজসেবক থাকলেও তার জন্য সরকার কোটার আওতায় প্লট বরাদ্দ করতে পারবে।

    তবে এই বিধিমালাটি এখনো অনুমোদিত হয়নি।

    রাজউক যেভাবে বরাদ্দ দেয়

    রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রতিটি প্রকল্পের আওতায় প্লট বরাদ্দ দেয়ার জন্য সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়।

    রাজউকের মুখপাত্র আশরাফুল ইসলাম বলেন, কোনও প্রকল্প যখন হাতে নেয়া হয় তখন তার প্লট বরাদ্দের একটি নীতিমালা প্রথম দিকেই তৈরি করা হয় এবং এর অনুমোদন দেয়া হয়।

    প্রতিটি আবাসন প্রকল্প বরাদ্দের জন্য আলাদা একটি করে নীতিমালা তৈরি করা হয় এবং প্লট বরাদ্দের জন্য পত্রিকায় গণ-বিজ্ঞপ্তি দেয়ার আগে সেটি চূড়ান্ত করা হয়।

    রাজউক এই নীতিমালার খসড়া তৈরি করে। আর এটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।

    এই নীতিমালায় কোন ক্যাটাগরিতে কত শতাংশ প্লট বরাদ্দ দেয়া হবে তার উল্লেখ করা থাকে।

    “যেমন যাদের জমি অধিগ্রহণ করা হয় তাদের জন্য একটা পার্সেন্টেজ থাকে, উনারা পায়। একই সাথে, সরকারি কর্মকর্তা বা সরকারি চাকরিজীবী, সাধারণ মানুষ, গৃহিণী থেকে শুরু করে মহিলা কর্মজীবী, সাংবাদিক, মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। তেমনি যারা সমাজের বিভিন্ন জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে তাদেরকে (দেয়া হয়)”, বলছেন মি ইসলাম।

    তিনি আরও জানান, “যে কোনও প্রকল্পের আওতায় ৯০ শতাংশ প্লট রাজউক নীতিমালা মেনে বরাদ্দ দিয়ে থাকে। বাকি ১০ শতাংশ কোটা সরকারের বিশেষ বরাদ্দ থাকে।”

    এই কোটার আওতায় সরকার যে কোনও নাগরিককে এই প্লট বরাদ্দ দিতে পারে। তবে এক্ষেত্রে জাতীয় বা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কোনও অবদান রাখা হয়েছে কিনা তা বিবেচনায় নেয়া হয়। এছাড়া সরকার কাউকে যোগ্য মনে করলে বা কারো প্লটের দরকার আছে এমনটা মনে করলে তাকে বরাদ্দ দিতে পারে।

    “এই ১০ পার্সেন্ট কোটা সম্পূর্ণ সরকারের এখতিয়ার। সরকার কাকে বরাদ্দ দিবে, সেটা সরকার তার বিবেচনা অনুযায়ী দিতে পারে আর কি”, জানাচ্ছেন রাজউকের মুখপাত্র।

    বাকি ৯০ শতাংশ প্লট বরাদ্দের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া হয়। বিভিন্ন শ্রেণীভুক্ত ও পেশাজীবী মানুষের কাছ থেকে আবেদন আহ্বান করা হয়।

    সেখানে রাজউকের বিশেষ ফর্ম থাকে। সেই ফর্মে আবেদনকারী কোন ক্যাটাগরি বা শ্রেণিতে আবেদন করতে চান তা উল্লেখ করতে হয়। এই ক্যাটাগরিতে আসা আবেদনগুলো লটারির মাধ্যমে প্লট বরাদ্দের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

    “এটা শতভাগ জনগণের উপস্থিতিতে লটারির মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়। এখানে আনফেয়ার হওয়ার কোন সুযোগই নেই”, বলছেন তিনি।

    আর ১০ পার্সেন্ট বিশেষ কোটার ক্ষেত্রে সরকারের কাছে আবেদন জমা দিতে হয়। সেখানে সরকার কাউকে যোগ্য মনে করলে তাকে বাছাই করে কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়। এটা সাদা কাগজে আবেদন করলেই হয় বলে জানান মি. ইসলাম।

    তিনি বলেন, দেশের যে কোনও নাগরিক এই আবেদন করতে পারে। তবে সেখানে উল্লেখ করতে হবে যে, ওই ব্যক্তি রাষ্ট্রীয় কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।

    “একই সাথে ঢাকা শহরে নিজের নামে বা অন্য কারো নামে কোন প্লট নাই, আমার একটা স্থায়ী বসবাস করার জন্য একটা প্লট দরকার এটাও জানাতে হবে। এরপর সরকার যদি আপনাকে যোগ্য মনে করে, সরকার আপনাকে দিতে পারে।”

    তবে এই আবেদনটি রাজউক নয়, বরং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় বরাবর পাঠাতে হবে।

    বিতর্ক কেন?

    সরকার বিশেষ কোটার আওতায় রাজউকের আবাসন প্রকল্পের যে প্লট বরাদ্দ দেয় তা নিয়ে নানা সমালোচনা রয়েছে।

    অনেকে অভিযোগ করে থাকেন যে, সরকারের ‘প্রীতিভাজন’দেরই সাধারণত এ ধরনের প্লট দেয়া হয়ে থাকে।

    নগর পরিকল্পনাবিদ ও বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব প্ল্যানার্সের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, রাজউক কোন আবাসিক প্রকল্পের প্লট যখন প্রথম ধাপে বরাদ্দ দেয় তখন সেটি একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায়। কিন্তু পরবর্তী পর্যায়ে যেসব প্লট বরাদ্দ দেয়া হয় সেগুলো আর সুনির্দিষ্ট কোনও নীতিমালার আওতায় থাকে না।

    এ কারণে বিভিন্ন সময়ে প্লট বরাদ্দ দেয়ার পর তা নিয়ে বিতর্ক ও সমালোচনা দেখা দেয়।

    তার মতে, “প্রথম বরাদ্দটা সাধারণত ঠিক থাকে। কিন্তু এর পরের বরাদ্দ অর্থাৎ সরকারি কোটার আওতায় যে বরাদ্দগুলো হয়, সেগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাজউকের বোর্ডে উপস্থাপন করা হয় এবং এগুলো নিয়ে আগে থেকেই সুপারিশ থাকে।”

    তিনি আরও বলেন, “যেগুলোকে বলা হয় বোর্ডের অনুমোদন, বোর্ডের পক্ষে নির্মোহভাবে, কোনও সরকারি অনুরোধ বা কোনও চ্যানেল থেকে রাজনৈতিক অনুরোধ থাকলে, সেটাকে উপেক্ষা করার মতো ক্ষমতা বোর্ডের নাই।”

    “যার ফলে যদিও বলা হয় যে, বোর্ড অনুমোদন দিচ্ছে, কিন্তু সেটা যে প্রকৃত অর্থেই তারা সবকিছু বিবেচনা করে, যারা যারা যোগ্য, সেই জিনিসটা আসে না।”

    উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, যদি শিল্পী ক্যাটাগরিতে প্লট বরাদ্দ দেয়া হয় তাহলে সব শিল্পীকে আবেদন করার আহ্বান জানানোর কথা। এর মধ্যে কারো রাজউক এলাকায় কোন প্লট বা বাড়ি থাকলে তিনি এর আওতায় পড়বেন না।

    “কিন্তু সেটা তো হয় না। দেখা যায় যে কারো নামের বিপরীতে ডিমান্ডগুলো আসছে। তাহলে এটা নিয়ে প্রশ্ন তো থাকবেই।”

    মি. খান জানাচ্ছেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, যারা প্লট পান তাদের একাধিক বাড়ি বা ফ্ল্যাট থাকে বা তাদের আসলে থাকার জায়গার কোনও সমস্যা থাকে না। এ কারণে অনেক প্রশ্ন তৈরি হয়।

    “বিভিন্ন ধরণের চয়েস, প্রেফারেন্স, কখনো কখনো কারো সুপারিশ-এই বিষয়গুলো কাজ করে থাকে এবং তখনই প্রশ্নের উদ্রেক হয় যে এগুলো কিসের ভিত্তিতে দেয়া হচ্ছে।”

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বরাবরই রাজউকের হাউজিং প্লট নিয়ে প্রশ্ন থাকে। অভিযোগ রয়েছে যে, এসব প্রকল্পের কারণে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হন, তাদেরকে বরাদ্দ না দিয়ে বরং যারা সমাজে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছেন তাদেরকে বরাদ্দ দেয়া হয়। বাংলাদেশের বাস্তবতায় এই অভিযোগ অমূলক নয় বলেও মনে করেন নগর পরিকল্পনাবিদ মি. খান।

    সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বঞ্চিত হওয়ার কারণে মানুষের মধ্যে থাকা পুঞ্জীভূত ক্ষোভ থেকেই এ ধরণের প্রশ্ন আসে বলে মনে করেন তিনি।

    মি. খান বলেন, “সাধারণ মানুষের অনেক ধরণের ক্ষোভ আছে। বিদ্যমান ব্যবস্থা, সোশ্যাল, পলিটিক্যাল, ইকোনমিক ব্যবস্থার উপর ক্ষোভ আছে। এই ক্ষোভে প্রত্যেকটা ব্যক্তির ভূমিকার সাথে এই রিলেশনশিপটা মানুষ খুঁজবে।”

    “এ কারণে অভিনেতা যিনি পাচ্ছেন, তার সাম্প্রতিক সময়ের ভূমিকা কী, সেই কন্ট্রিবিউশনগুলো মানুষ রিলেট করে। যেমন, যিনি পাচ্ছেন তার পরিচয় কী, বাংলাদেশে তার সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তার ভূমিকা কী?”

    একই কারণে অনেক ক্ষেত্রে যোগ্য কেউ প্লট পেলেও তার সাথে এই সম্পর্ক খোঁজার চেষ্টা হয় এবং একে স্বাভাবিক বলেই মনে করেন তিনি।

    তিনি বলেন, মানুষ তার প্রশ্নের ন্যায্যতা অনেক জায়গায় জিজ্ঞাসা করতে চায়। আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেহেতু একটি সহজ মাধ্যম, তাই এখানেই আলোচনা বেশি আসে।

    প্রধানমন্ত্রীর শেষ নির্বাচনী জনসভা আজ নারায়ণগঞ্জে

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় কী? ঠিক দেয়ার, নিয়মগুলো প্লট বরাদ্দ রাজউকের
    Related Posts
    বিমানবাহিনী প্রধান

    পাঁচদিনের সফরে তুরস্ক গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান

    October 1, 2025
    অপপ্রচার শনাক্ত

    ভারতের ভিডিওকে বাংলাদেশের বলে অপপ্রচার শনাক্ত

    October 1, 2025
    রোহিঙ্গা

    রোহিঙ্গাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের ৯৬ মিলিয়ন ডলারের নতুন সহায়তা ঘোষণা

    October 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    মাদারীপুর

    অবৈধ দালালচক্রের কবলে মাদারীপুর, নিঃস্ব অসংখ্য পরিবার

    বিমানবাহিনী প্রধান

    পাঁচদিনের সফরে তুরস্ক গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান

    কুচমুচ গ্রাম

    ৭৫ বছরের বর ও ৩৫ বছরের কনে, বাসররাতের পরদিনই আকস্মিক মৃত্যু

    অপপ্রচার শনাক্ত

    ভারতের ভিডিওকে বাংলাদেশের বলে অপপ্রচার শনাক্ত

    রোহিঙ্গা

    রোহিঙ্গাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের ৯৬ মিলিয়ন ডলারের নতুন সহায়তা ঘোষণা

    AI safety agreement

    Global Tech Giants Announce Unprecedented AI Safety and Ethics Accord

    Nicole Kidman divorce

    How Keith Urban Hinted at Split from Nicole Kidman Months Ago

    Apple AI

    Apple’s AI Strategy Revealed: A Cautious Yet Ambitious Push into Artificial Intelligence

    Shohei Ohtani home run

    Ohtani’s Homer Leads Dodgers in NL Wild Card Opener

    Big Brother Season 27 winner

    Big Brother 27 Winner Ashley Hollis Fires Back at Vince Panaro

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.