মঙ্গলবার গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা বিষয়ক কমিটির এই রিপোর্টটি প্রকাশ করা হয়েছে।
কমিটি তাদের রিপোর্টে বলেছে, যুক্তরাজ্যে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন সরকার যেভাবে রাশিয়ার ‘অলিগার্কদের’ দুই হাত দিয়ে স্বাগত জানিয়েছে, তার ফলে এখানে রাশিয়ার প্রভাব এক ‘নতুন স্বাভাবিক’ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
এই প্রতিবেদনটির প্রকাশনা বিলম্বিত করায় কমিটি সরকারের সমালোচনা করেছে। রাশিয়ার প্রভাব মোকাবেলায় জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিতে আহ্বান করেছে কমিটি।
গোয়েন্দা ও সুরক্ষা বিষয়ক কমিটির সদস্য কেভেন জনস সংবাদ সম্মেলনে রিপোর্টটি প্রকাশের সময় দ্রুত এটি স্বাক্ষর করার তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করে বলেন, দেরি করার কোনো কারণ নেই।
ব্রিটেনে রাশিয়ার ভুয়া তথ্য প্রচার, সাইবার আক্রমণ এবং ব্রিটেনে বসবাসকারী রুশ নাগরিকদের বিষয়ে কমিটি এই তদন্ত চালায়। তবে এই রিপোর্টের অনেক স্পর্শকাতর অংশ প্রকাশ করা হচ্ছে না।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যে নির্বাচনকে ঘিরে বিশৃঙ্খলা প্রচারের জন্য পরিষ্কার উদ্দেশ্য ছিল, তবে এই বিষয়টিকে হট পটেটো হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি মোকাবেলায় কোনো সংস্থা নেতৃত্ব দেয়নি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।