আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আন্তর্জাতিকভাবে অপরিশোধিত তেল উৎপাদন বাড়ানোর জন্য চাপ সৃষ্টি হয়েছে। তবে সৌদি আরব জানিয়েছে, ওপেকের ১০টি বৃহৎ দেশ ও রাশিয়ার সঙ্গে ধীরে ধীরে তেল উৎপাদনের যে চুক্তি হয়েছে সেটিই মেনে চলবে তারা।
মঙ্গলবার সৌদি বাদশা সালমান বিন আবদুল আজিজের সভাপতিত্বে তেল উৎপাদন নিয়ে বৈঠকে বসে দেশটির মন্ত্রীসভা। সেখানে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে এ তথ্য।
তাছাড়া ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর মধ্যে রবিবার ফোনে হওয়া আলাপের বিষয়টি নিয়েও কথা বলেছে মন্ত্রীপরিষদ।
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ১০০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এর ফলে এমনিতেই চাপের মুখে থাকা বিশ্ব অর্থনীতি আরও চাপে পড়েছে।
রাশিয়ার অর্থনীতি নির্ভরশীল তেল ও গ্যাসের ওপর। তাই তারা চাচ্ছে তেলের দাম আরও বেড়ে যাক।
কিন্তু তেলের দামে স্থিতিশীলতা আনতে এখন সৌদি আরব তেলের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য আন্তর্জাতিকভাবে বেশ চাপে আছে।
এদিকে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব দূর করার জন্যও আহ্বান জানিয়েছে সৌদি আরবের মন্ত্রীসভা। এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ লাগার পর এবারই প্রথমবারের মতো মন্তব্য করল মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র হলেও সৌদি আরব এখন পর্যন্ত রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো কিছু বলেনি বা কোনো অবস্থান নেয়নি।
সূত্র: সিএনএন
রাশিয়ার যে ভয়ঙ্কর অস্ত্র মাত্র ২০ মিনিটে ব্রিটেন, ৩০ মিনিটে পৌঁছাতে পারে আমেরিকায়!
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।