‘রূপায়ণ সিটি’ দেশের সু পরিকল্পিত সিটি: হামিদুজ্জামান খান

জুমবাংলা ডেস্ক :  রূপায়ণ সিটির নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব পরিবেশ দেখে খুব ভালো লেগেছে। যেখানে অন্যান্য বিল্ডিংগুলোতে ইলেকট্রিক লাইনের জটলা দেখা যায় কিন্তু এর ব্যতিক্রম দেখা গেছে এখানে। এত বড় সিটিতে কোথাও ইলেকট্রিক লাইন দেখতে পাইনি। আমি পুরো প্রজেক্ট ঘুরে দেখে যা অনুভব করলাম তা হলো মানুষ চায় নিরাপত্তা, সুন্দর পরিবেশ, বাচ্চাদের খেলাধুলার জায়গা, স্কুল ও পরিবার পরিজন নিয়ে সময় কাটানোর স্থান যা এই সিটির ভেতরে সবই আছে। যদি কেউ এখানে একবার আসে সে এখানে থেকে যেতে চাইবে না। কারণ আমার দেখা এটি দেশের সু পরিকল্পিত সিটি।

মঙ্গলবার বিকালে রূপায়ণ সিটি উত্তরা পরিদর্শন শেষে এমন কথা জানান একুশে পদকপ্রাপ্ত চিত্রশিল্পী হামিদুজ্জামান খান ( হামিদ খান) ।

তিনি বলেন, এখনকার আবাসিক প্রকল্পগুলো কলোনির মতো হয়ে যাচ্ছে। যেখানে খেলার মাঠ, পরিবেশ, সবুজায়ন কিছুই নেই। এছাড়া প্রকল্পগুলোতে নানা ধরনের অসংগতি রয়েছে, যা মানুষের মানুষিক ও পরিবেশের প্রতি বিরূপ প্রভাব ফেলে। পর্যাপ্ত পরিমাণ জায়গা না থাকার কারণে মানুষ মোবাইল আসক্ত হয়ে পড়ছে। এজন্য খেলার মাঠ ও সুন্দর পরিবেশ খুবই প্রয়োজন যা আমি এখানে এসে পেয়েছি।

তিনি এ সময় অলিম্পিক গেমসের একটি অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে বলেন, সাউথ কোরিয়ায় আমি গিয়েছি। সেখানে আমাকে অলিম্পিক ভিলেজের কথা বলা হয়। আমি ভেবেছিলাম ভিলেজ মানি বাড়ি। যখন আমি সেখানে যাই তখন পুরো একটি জায়গা অলিম্পিক সিটি হিসেবে দেখে অবাক হয়েছি, যা অত্যাধুনিক ফাইভ স্টার হোটেলের মত। ঠিক একইভাবে আমি রূপায়ণ সিটিতে এসে অবাক হলাম। তারাও পরিকল্পিতভাবে মেগা সিটি তৈরি করছে। আমি সব সময় কালচারাল চিন্তাভাবনা নিয়ে থাকি। রূপায়ণ সিটি মানুষের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়েছে। আমি বলব রূপায়ণ সিটি একটি স্বাস্থ্যকর সিটি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন রূপায়ণ সিটির সিইও,এম মাহবুবুর রাহমান, সিবিও রেজাউল হক লিমন, হেড অফ মার্কেটিং গোস্বামী অসীম রঞ্জন, হেড অফ প্রোডাক্ট এন্ড ডিজাইন, স্থপতি, সৈয়দ আব্দুল্লাহ রাজুসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

পেছনে নয়, সম্পর্ক সামনে এগিয়ে নিতে চাই : ডোনাল্ড লু