Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home রেল লাইনের ধারে ‘চাচির দোকানে’ চা-প্রেমীদের ভীড়
    অর্থনীতি-ব্যবসা বিভাগীয় সংবাদ

    রেল লাইনের ধারে ‘চাচির দোকানে’ চা-প্রেমীদের ভীড়

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কFebruary 10, 20243 Mins Read
    Advertisement

    রঞ্জু খন্দকার, গাইবান্ধা থেকে: গাইবান্ধা জেলা শহরকে দুভাগ করে উত্তর-দক্ষিণ বরাবর চলে গেছে রেলপথ। এই পথ ধরে আধা কিলোমিটার হাঁটলে চোখে পড়বে গেটম্যানহীন একটি রেলক্রসিং। এখানে থামার সংকেত দিয়ে লেখা– সাবধান, সামনে রেলক্রসিং। কিন্তু এই সতর্কবাণী উপেক্ষা করে লোকজন এখানে শুধু থামেনই না, রীতিমতো ভীড় জমান। কারণ আর কিছুই নয়–এখানে যে চাচির চায়ের দোকান!

    জেলা শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন এই দোকানে ভিড় করেন চা-প্রেমীরা। সকাল সাতটা থেকে শুরু করে সন্ধ্যা প্রায় ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই দোকান।

    চা পান করতে আসা অনেকে জানান, চাচির হাতের চা বেশির ভাগ দোকানের চেয়ে ভালো হয়। এ কারণে শহরের নানা প্রান্ত থেকে অনেকে এখানে চা খেতে আসেন।

    লোকমান হোসেন নামের একজন বললেন, তাঁর বাসা পশুহাসপাতাল সড়কে। এখান থেকে বেশ দূর আছে। বাসার আশপাশে অনেক দোকান থাকলেও শুধু চা পান করবেন বলেই এখানে আসেন।

    দোকানে আসা কয়েকজন জানালেন, চাচির দোকানের আশপাশের পরিবেশটাও এখানে ভিড়ের একটা কারণ। চারপাশটা খোলামেলা। দোকানের সামনে দিয়ে চলে গেছে রেলপথ। তার পাশে রেলওয়ের স্বচ্ছ লেক। তারও পাশে ছিমছাম স্টেডিয়াম সড়ক। এমন দারুণ পরিবেশ শহরের কটা দোকানে আছে? তাই এখানে নিরিবিলি সময় কাটাতে বা আড্ডা দিতেও অনেকে আসেন।

    আব্দুল হাকিম নামের একজন চা-প্রেমী বললেন, তিনি অনেক কাপ চা পান করেন। এর মধ্যে অন্তত এক কাপ হলেও এখানে এসে পান করার চেষ্টা করেন। বন্ধুবান্ধবও আসে এখানে। সবার সঙ্গে রেললাইনে বসে আড্ডাও হয়।

    সম্প্রতি গিয়ে দেখা যায়, চাচির দোকানে বেশ লোকজন। কেউ দোকানের সামনে বেঞ্চে বসেছেন। কেউ টঙে। কেউবা একটু দূরে গিয়ে বসেছেন রেললাইনে। তরুণ-তরুণী, কিশোর-বয়সীসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষই রয়েছেন।

    আফসারী বেগম নামের এক নারী জানালেন, তিনি প্রাইমারি স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। পাশেই থানাপাড়ায় তাঁর বাসা। এখানে প্রায়ই চা খেতে আসেন। এখানে এলে নানা বয়সী ছেলেমেয়েদের দেখা যায়। চা পানের পাশাপাশি সময়ও ভালো কাটে।

    দোকানে দেখা যায়, চাচি একমনে চা বানাচ্ছেন। আরেক ব্যক্তি দ্রুত সেসব পরিবেশন করছেন।

    চা পরিবেশনকারী ব্যক্তি বললেন, তাঁর নাম শহিদ মিয়া। বাড়ি শহরতলীর মাঝিপাড়ায়। বয়স প্রায় ৭০ বছর। তাঁর স্ত্রী মনি বেগম এই দোকান চালান। সঙ্গে থাকেন তিনি। এই দোকানেই সংসার চলছে।

    চা পরিবেশনের ফাঁকে শহিদ আরও জানান, তিনি নানা অসুখে আক্রান্ত। বয়সও হয়েছে। দুই ছেলে আলাদা খায়। তাঁর স্ত্রী আগে মেসসহ বিভিন্ন বাসাবাড়িতে কাজ করতেন। প্রায় ১৪ বছর আগে পৌরসভার স্থানীয় কাউন্সিরকে বলে এখানে একটা টঙ দোকান তোলেন তিনি। সেখানে চায়ের দোকান দেন তাঁর স্ত্রী। আস্তেধীরে তাঁর স্ত্রীর চায়ের সুখ্যাতি লোকমুখে ছড়ায়। এখন অনেকে এখানে চা খেতে আসেন। দোকান অনেক ভালো চলছে।

    দোকান যে ভালো চলছে তা মনি বেগমের ব্যস্ততা দেখেও বোঝা যায়। চা বানানোর ফাঁকে তিনি বলেন, ১৪ বছর আগে তাঁর মেইন কাস্টমার ছিল পাশেই গাইবান্ধা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা। এখনো প্রধান ক্রেতা তাঁরাই। তবে এর সঙ্গে শহরের নানা প্রান্তের তরুণেরাসহ নানা বয়সীরা যুক্ত হয়েছেন। সঙ্গে পথ চলতি লোকজন ও চা-প্রেমী এলাকাবাসী তো আছেনই।

    চা খেতে আসা একটা দল আড্ডা দিচ্ছিল পাশেই রেললাইনে। তাঁদের দুজন তারেক হাসান ও রোকেয়া রহমান। তাঁরা বললেন, তাঁরা গাইবান্ধা সরকারি কলেজে পড়েন। মেসে থাকেন। এখানে বন্ধুবান্ধবেরা মিলে প্রায়ই বিকেল-সন্ধ্যায় আড্ডা দেন। চাচির চায়ে কিছু একটা আছে। না হলে এত লোক আসবে কেন?

    কী আছে চাচির চায়ে?– এমন প্রশ্নে মনি বেগম জানালেন, তাঁর বিশেষত্ব কী, জানেন না। তবে চায়ের পাতিটা ভালো দেন তিনি। পানিতে হিট ভালো রাখেন। কেউ চাইলে লাল চায়ে আদা, লেবুর পাশাপাশি লং, কালিজিরাও দেন তিনি।

    মনি বেগম বলেন, অনেকে চায়ে আদা বা লেবু দিলে লং দিতে চান না। কালিজিরাও দেন না। কিন্তু ক্রেতা চাইলে দিতে দোষ কী? এক কাপ চা-ই তো। কত আর লাভ-লোকসান হয়? বরং ভালো লাগলে বিক্রি বেশি হয়, আয়ও তুলনামূলক ভালো হয়।

    চায়ের দোকানের আড্ডাবাজ কয়েকজন জানালেন, রেলক্রসিংয়ের এই জায়গাটার নামই হয়ে গেছে চাচির চায়ের দোকান। গুগলম্যাপে জায়গাটা এ নামে পরিচিত।

    গুগল মানচিত্রে গিয়ে চা-প্রেমীদের কথার সত্যতা পাওয়া গেল।

    মাছের আঁশ রপ্তানি করে আয় ৩০ লক্ষাধিক ডলার

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অর্থনীতি-ব্যবসা চা-প্রেমীদের চাচির দোকানে ধারে বিভাগীয় ভীড় রেল লাইনের সংবাদ
    Related Posts
    Flood

    রেকর্ড বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে ১৫ গ্রাম প্লাবিত

    July 9, 2025
    Pathao Pay

    দেশে চালু হচ্ছে নতুন ডিজিটাল ওয়ালেট ‘পাঠাও পে’

    July 8, 2025
    Rent

    ভাড়া দিতে ৩ দিন দেরি হওয়ায় ভাড়াটিয়াকে ঘরে রেখে তালা

    July 8, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Bangladesh-Sri Lanka

    বিশাল ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ, সিরিজ জিতল শ্রীলঙ্কা

    Flood

    রেকর্ড বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে ১৫ গ্রাম প্লাবিত

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সেনার দাম: বাংলাদেশে আজকে স্বর্ণের দাম কত?

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ৯ জুলাই, ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি: ৯ জুলাই, ২০২৫

    AI-Cloudflare

    এআইয়ের ‘মাস্তানী’ বন্ধে কঠোর হচ্ছে ক্লাউডফ্লেয়ার

    ssc results published

    SSC Results will be Published by Education Boards: Here’s How to Check Yours

    Bill Gates

    বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নাম নেই বিল গেটসের

    OnePlus Nord 5

    OnePlus Nord 5 Price in Bangladesh 2025: Specs, Launch Date & Features Unveiled

    yunus

    এবার ভারতীয় মিডিয়ায় ড. ইউনূস বন্দনা! নেপথ্যে কী?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.