মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
তবে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির নতুন করে এই লকডাউন বাড়ানোর কোনো সুপারিশ করেনি। কমিটি এক্ষেত্রে মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মানানোর ওপর জোর দিয়েছে।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে দেশে লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। প্রথমে ঢিলেঢালাভাবে চললেও পরে কঠোর বিধি-নিষেধ আরোপ করে দেশজুড়ে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ দেওয়া হয়। পরে ৪ দফা লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়, যা আগামী ২৩ মে মধ্যরাত পর্যন্ত থাকবে।
চলমান এই লকডাউনে বন্ধ করে দেওয়া হয় বাস সার্ভিস, লঞ্চ, বিমান ও রেল যোগাযোগ। তবে পরবর্তীতে অর্ধেক আসন খালি রেখে সিটি করপোরেশন এলাকায় বাস ও অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট চালু করা হয়, যা এখনো চলমান রয়েছে। এ ছাড়া কয়েকটি আন্তর্জাতিক রুটেও ফ্লাইট চালু করা হয়েছে।
জানা গেছে, জনগণের জীবন-জীবিকার কথা বিবেচনা করে লকডাউনের মেয়াদ আর বাড়াতে চায় না সরকার। তবে দেশে ভারতীয় ভেরিয়েন্ট শনাক্ত হওয়ায় কিছুটা উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে চলমান লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।