বিনোদন ডেস্ক : শাবনূর আমার দেখা সবচেয়ে মেধাবী চালাক অভিনেত্রী। সে জানতো কাকে কতটা সম্মান দিতে হয়। মানুষের মন বা মেজাজ বোঝার একটা গুণ তার আল্লাহ প্রদত্ত ছিল। অসম্ভব গুণি অভিনেত্রী তার সব চেয়ে বড় গুণ হচ্ছে।
কো-আর্টিস্টের সাথে মজা করে তাদের অন্যমনস্ক করে রাখতেন আর নিজে সিরিয়াস থাকতেন। স্ক্রিপ্ট হাতে নিলেই শাবনূরের মধ্যে চরিত্র লালন করার একটা অস্বাভাবিক গুণ ছিল, তার হাত, পা, চোখ, শাবানা আপার মতো সব সমানতালে অভিনয় করতো।
তবে তাকে নিয়ে সেভাবে পরবর্তীতে আর চর্চা হয়নি। যদিও এই দেশে কাউকে নিয়েই সে অর্থে চর্চা হয়নি। শাবনূরকে নিয়ে চর্চা করলে বাংলাদেশ যুগান্তকারী একজন অভিনেত্রী পেত। এক শাবনূরকে দিয়েই বাংলা চলচ্চিত্রে অনেক কিছু করা সম্ভব ছিল।
যদিও এহতেশাম সাহেব নিয়ে আসছেন তাকে। সেও অনেক বড় মাপের পরিচালক। শাবনূরের শুরুটা যেমন ছিল, শেষটা তেমন হয়নি।
প্রথম প্রথম আমার সামনে আসতেন না ভয়ে কথাও বলতেন না। তাকায়ে থাকতেন। পরবর্তীতে আমার জুনিয়র বন্ধুতে রূপান্তরিত হয়। অনেক বেশি আদরের আমার। ববিতা আপার কথা আর কি বলব, সে তো মেগাসুপারস্টার।
অভিনেত্রী নূতনের ফেসবুক থেকে নেওয়া
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।