জুমবাংলা ডেস্ক: আগামী ৬ ফেব্রুয়ারির পর শ্রেণিকক্ষে পাঠদান বন্ধ থাকবে কি না, অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
বুধবার (২ ফেব্রুয়ারি) সচিবলায়ে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় পরামর্শক কমিটি আরও কিছুদিন দেখার পক্ষে মত দিয়েছেন; যেহেতু সংক্রমণ এখন প্রায় ৩০ শতাংশ। হয়তো ৬ তারিখের পর আরও এক সপ্তাহ দেখা যেতে পারে। আমরা নিয়মিত অবস্থা পর্যালোচনা করছি। প্রয়োজনে ভিন্ন সিদ্ধান্তও হতে পারে।
এর আগে ২১ জানুয়ারি করোনা সংক্রমণ রোধে আগামী দুই সপ্তাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের জরুরি নির্দেশনা দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে।
গত ২৮ জানুয়ারি ইউনিসেফ এক বিবৃতিতে জানায়, স্কুলগুলো পুরোপুরি বা আংশিক বন্ধ থাকার কারণে বর্তমানে প্রায় ৬১ কোটি ৬০ লাখ শিশু ক্ষতিগ্রস্ত। শিক্ষক এবং স্কুল কর্মীদের অবিলম্বে টিকা দিন। প্রথম সারির স্বাস্থ্যকর্মী এবং উচ্চ ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীকে কোভিড-১৯ এর টিকাদানের পরপরই এই টিকা প্রদানের ক্ষেত্রে শিক্ষক এবং স্কুল কর্মীদের সম্পূর্ণরূপে সমর্থন ও অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
৪০০০ শূন্য পদে কনস্টেবল নিয়োগ দিবে বাংলাদেশ পুলিশ, শুরু হয়েছে আবেদন
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অগ্রাধিকার প্রাপ্য জনগোষ্ঠীকে পুরোপুরি সুরক্ষিত করার পর এবং টিকার যথেষ্ট প্রাপ্তি নিশ্চিত হলে ইউনিসেফ শিশুদের টিকাদানকে সমর্থন করে। সশরীরে স্কুলে যাওয়ার জন্য টিকাদানকে পূর্বশর্ত করবেন না। কোভিড-১৯ টিকা প্রাপ্তি সাপেক্ষে সশরীরে স্কুলে যাওয়ার শর্ত আরোপ করলে তা শিশুদের শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ না পাওয়া এবং ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে ফেলে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।