জুমবাংলা ডেস্ক : বৈশ্বিক মহামারি করোনা বাংলাদেশেও হানা দিয়েছে। সঙ্গত কারণেই সবাই তটস্থ। সাধারণ জ্বর-সর্দি-কাশিতেও মানুষ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ছুটছে স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে। কিন্তু বেশিরভাগ হাসপাতাল ও ক্লিনিক থেকে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে আতঙ্কগ্রস্ত মানুষকে।
সম্প্রতি ফরিদপুরের একজন বাসিন্দা জ্বর, সর্দি, কাশির সমস্যা নিয়ে হাসপাতাল ভর্তির চেষ্টা করেন। কিন্তু ফরিদপুরের কোন হাসপাতালই তাকে ভর্তি করাতে রাজি হয়নি। তাকে পরামর্শ দেয়া হয়, তিনি যেন আইইডিসিআরের হটলাইনে যোগাযোগ করে করোনাভাইরাসের পরীক্ষার ব্যবস্থা করেন।
ডাক্তারদের এমন আচরণে ক্ষুব্ধ দেশের সাধারণ জনগণ। অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে।
আনামুল হক নামে একজন লিখেছেন, ‘জনগণের চরম মুহূর্তে যদি সেবাদান থেকে বিরত থাকে। তাহলে ডা. এ কে বসাক এর মত ডাক্তারের আদৌ কোন প্রয়োজন আছে কি? তার সার্টিফিকেট কেন বাতিল করা হবেনা?’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে নতুন করে আরও তিনজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে দেশে মোট ১৭ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলেন।
বৃহস্পতিবার সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ।
নতুন করে যে তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁরা ইতালিফেরত এক ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছিলেন বলে জানান আবুল কালাম আজাদ।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।