Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home সংবিধানে এনআইডি সেবার বিধান অন্য কাউকে দেওয়া হয়নি
জাতীয়

সংবিধানে এনআইডি সেবার বিধান অন্য কাউকে দেওয়া হয়নি

Shamim RezaJune 9, 20216 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন কার্যক্রম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা বিভাগে হস্তান্তর বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বাংলাদেশের সংবিধানে অন্য কোনো মন্ত্রণালয় বা সংস্থাকে ভোটার তালিকা করা, হালনাগাদ ও জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার ক্ষমতা অর্পণ করা হয়নি বলে উল্লেখ করা হয় চিঠিতে। গতকাল মঙ্গলবার ইসির উপসচিব (সংস্থাপন) মোহাম্মদ এনামুল হক স্বাক্ষরিত চিঠিটি মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে পাঠানো হয়।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ইসি ২০০৭-৮ সালে আদালতের নির্দেশনা এবং আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ইসির এ কার্যক্রমকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কনসালটেন্ট, যন্ত্রপাতি এবং কারিগরি জনবল সরবরাহের জন্য ইউএনডিপি অন্য আটটি দেশের সহায়তায় পুল ফান্ড সরবরাহ করে। পুল ফান্ডের সহায়তায় ৮ কোটি ১০ লাখ ভোটারের ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন প্রকল্পের (পিইআরপি) আওতায় ২০০৮ সালে বাংলাদেশের জন্য একটি কম্পিউটারাইজড

ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা হয়। সংগৃহীত তথ্য ভান্ডার বারবার ব্যবহার করার লক্ষ্যে একটি ডেটা সেন্টার এবং দ্বৈত ভোটার চিহ্নিত করতে একটি অ্যাফিস সিস্টেম সেন্টারের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।

ইসি আরও জানায়, ভোটার তালিকা প্রণয়নকালে ভোটারদের নিকট হতে সামান্য কিছু বাড়তি তথ্য সংগ্রহ করে ভোটারদের একটি পরিচয়পত্র সরবরাহ করা হয়। যা পরে জাতীয় পরিচয়পত্রে রূপ নিয়েছে। ভোটার তালিকার জন্য নাগরিকদের সংগৃহীত তথ্য দ্বারা একই জনবল, অর্থ, শ্রম ও সময় ব্যবহার করে ভোটার তালিকার তথ্য থেকেই জাতীয় পরিচয়পত্র প্রস্তুত করা হয়। পরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০১০-এর মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনকে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রস্তুতের দায়িত্ব দেয়া হয়। ওই আইনে জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধনের ক্ষেত্রে ভোটার ডাটাবেজের তথ্য-উপাত্তকেই ভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

চিঠিতে বলা হয়, ভোটার তালিকার ডাটাবেজের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য নির্বাচন কমিশন কনস্ট্রাকশন অব সার্ভার স্টেশনস ফর দ্যা ইলেকটোরাল ডাটাবেজ (সিএসএসইডি) প্রকল্পের মাধ্যমে ইউএনডিপি ও সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সঙ্গে ত্রিপক্ষীয় চুক্তির মাধ্যমে উপজেলা, জেলা, আঞ্চলিক পর্যায়ে ভৌত অবকাঠামোসহ ইলেকটোরাল ডাটা সার্ভার স্থাপন করে। সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী এসব ভৌত ও প্রযুক্তিগত অবকাঠামো নির্বাচন কমিশনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য নির্ধারিত করা হয়েছে।

ইসি চিঠিতে উল্লেখ করে, সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদের প্রদত্ত ক্ষমতাবলে নির্বাচন কমিশন বাংলাদেশ সেনা বাহিনীসহ সব মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের মধ্য হতে তথ্য সংগ্রহকারী ও সুপারভাইজার নিয়োগসহ বিভিন্ন সমন্বয় কমিটি ও বিশেষ কমিটির তত্ত্বাবধানে ভোটারযোগ্য ব্যক্তিদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে। পরে নিয়োগকৃত ডাটা এন্ট্রি অপারেটর ও টিম লিডারের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক ডাটা সংগ্রহ করে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়।

উপজেলা বা থানা পর্যায়ে এ ডাটা সংগ্রহ ও রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমের মাধ্যমে ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা হয়। একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে প্রতিবছর তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়। বাংলাদেশের সংবিধানে অন্য কোনো মন্ত্রণালয় বা সংস্থাকে এ ধরনের ক্ষমতা অর্পণ করা হয়নি। ফলে অন্য কোনো মন্ত্রণালয় বা সংস্থার পক্ষে সব মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানকে সম্পৃক্ত করে এ ধরনের মহাকর্মযজ্ঞ সম্পাদন করা সম্ভব হবে বলে প্রতীয়মান হয় না। ভোটার তালিকা বিধিমালা, ২০১২ মোতাবেক উপজেলা বা, থানা নির্বাচন অফিসার রেজিস্ট্রেশন অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

চিঠিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধানের ১১৯নং অনুচ্ছেদে নির্বাচন কমিশনের ওপর অর্পিত দায়িত্বগুলো সুচারু ও নির্ভুলভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে ২০০৭ সাল থেকে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার অনুদানে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রস্তুতের জন্য মাঠ পর্যায়ের সব অবকাঠামো, প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি এবং কেন্দ্রীয় পর্যায়ে অ্যাফিস ম্যাচিং সিস্টেমসহ ডাটা সেন্টার স্থাপন করা হয়। জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য নির্বাচন কমিশন কোনো অবকাঠামো, প্রযুক্তি এবং যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করেনি। এ সব অবকাঠামো, প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি ভোটার তালিকা প্রণয়ন, সংশোধন, ভোটার এলাকা পরিবর্তন, মৃত ভোটার কর্তন, ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ ইত্যাদি কাজের জন্য অপরিহার্য অবকাঠামো।

এগুলো ছাড়া নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করা অসম্ভব। এসব প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ডিজিটাল ভোটার তালিকা, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন, ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কাজ করছে। এসব যন্ত্রপাতি নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনের ফাঁকে ফাঁকে ব্যবহার করে জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য ডাটা প্রসেসিং, ম্যাচিং এবং প্রাথমিক পর্যায়ে কাগজে ছাপানো লেমিনেটেড পরিচয়পত্র তৈরি করে নির্বাচন কর্মকর্তাদের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে।

নির্বাচন কমিশন আরও বলে, পরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন ২০১০-এর আলোকে স্থায়ী স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির জন্য বিশ্বব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় আইডিয়া প্রকল্পের মাধ্যমে চিপসসহ প্লাস্টিক স্মার্ট কার্ড তৈরি করে বিতরণ করা হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে ভোটার তালিকার তথ্য ব্যবহার করে বিদেশি একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান স্মার্ট কার্ডগুলো ছাপিয়ে সরবরাহ করেছে।

বর্তমানে শুধু কয়েকটি প্রিন্টার ব্যবহার করে স্মার্ট কার্ড ছাপানো হচ্ছে। বর্তমান পর্যায়ে জাতীয় পরিচয়পত্রের দায়িত্ব অন্য কোনো মন্ত্রণালয়ে বা প্রতিষ্ঠানের কাছে অর্পণ করা হলে নতুন করে মাঠ পর্যায় হতে শুরু করে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে অবকাঠামো, প্রযুক্তি এবং যন্ত্রপাতি সংগ্রহের প্রয়োজন হবে, যা ব্যয় ও সময় সাপেক্ষ বলেও মন্ত্রিপরিষদকে দেওয়া চিঠিতে জানায় ইসি।

জাতীয় পরিচয়পত্র প্রণয়ন এবং ব্যবস্থাপনার জন্য আলাদা কোনো জনবল নির্বাচন কমিশনে নেই উল্লেখ করে ইসি জানায়, ভোটার তালিকা প্রণয়নের জন্য কারিগরি জনবল ডাটা প্রসেসিং করে, অন্য দিকে নির্বাচন কমিশনের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সার্বিক ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে ডেপুটিশনে নিয়োজিত কর্মকর্তারা স্মার্টকার্ড প্রিন্টিংয়ের কাজ করছেন। এসব কর্মকর্তা ২০০৮ সাল থেকে এ কাজের সঙ্গে জড়িত। এ দীর্ঘ ১২ বছর সময়কালে নানা ধরনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের দক্ষ ও পারদর্শী করে তোলা হয়েছে। তারা নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা। জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত আলাদা কোনো জনবল না থাকায় এসব কার্যক্রম অন্য কোনো মন্ত্রণালয়ের কাছে ন্যস্ত করা হলে মাঠ ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে বিশাল একটি জনবলের প্রয়োজন হবে যা ব্যয় সাপেক্ষ। একই সঙ্গে তারা দক্ষ এবং পারদর্শী হয়ে না উঠলে জাতীয় পরিচয়পত্রের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ মারাত্মক সমস্যার সম্মুখীন হবে।

নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে চুক্তির অধীনে প্রায় ১৪৮টি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত সেবা দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় পরিচয়পত্রের দায়িত্ব অন্য কোনো মন্ত্রণালয়ের কাছে ন্যস্ত করা হলে সেবা প্রদান বিঘিœত হওয়াসহ আইনগত জটিলতা সৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করে কমিশন।

চিঠিতে আরও বলা হয়, জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত কার্যক্রম নির্বাচন কমিশন থেকে আলাদা করার লক্ষে ২০০৯-২০১০ সালেও একটি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। এ লক্ষ্যে একটি সংস্থা কাজ শুরু করলেও ওপরে বর্ণিত কারণগুলোর জন্য তা কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। ফলে তা নির্বাচন কমিশনের কাছেই রয়ে যায়। পরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন ২০১০-এর মাধ্যমে এর কার্যক্রম বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের কাছে ন্যস্ত করা হয়েছে।

এসব বিষয় জাতীয় পরিচয়পত্রের ব্যবস্থাপনায় যে কোনো পরিবর্তন আনার জন্য অতিগুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য। এসব বিষয় বিবেচনায় আনা হলে জাতীয় পরিচয়পত্রের কার্যক্রম ব্যবস্থা অপরিবর্তিত রাখা সমীচীন হবে বলে কমিশন মনে করে বলেও চিঠিতে জানায় সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।

গত ১৭ মে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম ইসির পরিবর্তে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে ন্যস্ত করার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব বরাবর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে চিঠি দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ২৪ মে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ইসি সচিব ও সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিবের কাছে এ বিষয়ে একটি চিঠি পাঠানো হয়। এসব চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে এ চিঠি দিল কমিশন।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় অন্য এনআইডি কাউকে দেওয়া বিধান সংবিধানে সেবার হয়নি,
Related Posts
মেট্রোরেলের যাত্রী

মেট্রোরেলের যাত্রী কমলো ১০ শতাংশ : ডিএমটিসিএল এমডি

December 2, 2025
মেট্রোরেল

ভূমিকম্পসহ বিভিন্ন ঘটনায় মেট্রোরেলের পরিস্থিতি নিয়ে যা জানাল কর্তৃপক্ষ

December 2, 2025
নবম পে স্কেল

নবম পে স্কেলের ‘বাস্তবসম্মত সুপারিশ’ চূড়ান্ত পর্যায়ে

December 2, 2025
Latest News
মেট্রোরেলের যাত্রী

মেট্রোরেলের যাত্রী কমলো ১০ শতাংশ : ডিএমটিসিএল এমডি

মেট্রোরেল

ভূমিকম্পসহ বিভিন্ন ঘটনায় মেট্রোরেলের পরিস্থিতি নিয়ে যা জানাল কর্তৃপক্ষ

নবম পে স্কেল

নবম পে স্কেলের ‘বাস্তবসম্মত সুপারিশ’ চূড়ান্ত পর্যায়ে

স্বাস্থ্য সহকারী

স্বাস্থ্য সহকারীদের নতুন কর্মসূচি

জুলাইযোদ্ধা

জুলাইযোদ্ধাদের জন্য ১৫৬০ ফ্ল্যাট নির্মাণসহ ১৮ প্রকল্প অনুমোদন

Primary

প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি অব্যাহত, স্থগিত বার্ষিক পরীক্ষা

নতুন ইউএনও

আরও ৭৭ উপজেলায় নতুন ইউএনও নিয়োগ

ডিসেম্বরে ছুটি

ডিসেম্বরে মিলবে টানা তিনদিনের ছুটি

বৃষ্টির পূর্বাভাস

বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, জানুন ৫ দিনের পূর্বাভাস

Khalada Zia

খালেদা জিয়াকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.