জুমবাংলা ডেস্ক: সরবে নয়, নীরবেই বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গৃহীত নানা ইতিবাচক কর্মসূচির ফলে দারিদ্র্য বিমোচন হচ্ছে তৃণমূলে। এখন কাউকে আর অর্ধাহারে অনাহারে থাকার সংবাদ আসে না।
এইরকম নীরবেই বদলে যাচ্ছে বন্দর নগরী চট্টগ্রাম। সেখানে সড়ক ও সেতু বিভাগের অধীনে চলমান কর্ণফূলী ট্যানেল প্রকল্পের প্রায় ৪০ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে গেছে।এই চট্টগ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব নিজের হাতে নিয়ে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই চিত্র আজ বাস্তব।
এই ট্যানেল নির্মানে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ৯ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা। নগরের পতেঙ্গা থেকে শুরু হয়ে এই টানেল দক্ষিণ চট্টগ্রামের আনোয়ারা প্রান্তে যুক্ত হবে। নদীর তলদেশে টানেলের দৈর্ঘ্য হবে ৩ হাজার ৪০০ মিটার (প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার)। কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে গাড়ি যাওয়ার জন্য একটি এবং আসার জন্য আরেকটি “টিউব” তৈরি হবে, যা টানেল নামে পরিচিত। প্রতিটি টিউবের প্রস্থ হবে ১০ দশমিক ৮ মিটার। প্রতিটি টিউবে গাড়ি চলাচলের জন্য দুটি করে লেন থাকবে। দুটি টিউবের ন্যূনতম দূরত্ব থাকবে ১১ মিটার। আর টানেলটি নদীর তলদেশ থেকে সর্বোচ্চ ৩৬ মিটার এবং সর্বনিম্ন ১২ মিটার মাটির গভীরে নির্মিত হবে। এই টানেল নির্মিত হলে সেখানে আধুনিক পর্যটনের বিকাশ হবে পাশাপাশি আনোয়ারায় শিল্প নগরী হবে এবং চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে প্রায় ৩৪ কিলোমিটার। (ফেসবুক স্ট্যাটাস)
লেখক : প্রধানমন্ত্রীর উপপ্রেস সচিব
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।