জুমবাংলা ডেস্ক : মামলায় অভিযুক্ত অন্য আসামিরা হলেন— আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা।
গত ২৩ জুন সাবরিনার স্বামী আরিফ চৌধুরীসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করে তেজগাঁও থানা পুলিশ। ২৪ জুন আরিফ চৌধুরী ও সহযোগী সাঈদ চৌধুরীর দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেও বেরিয়ে আসে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তবে ১৫ জুলাই আরিফুলের ফের চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।গত ১৬ জুলাই রিমান্ডে মুখোমুখি হন আরিফ-সাবরিনা। স্বামীর সামনে সাবরিনা বলেন, ‘আরিফের জন্যই আজ এই অবস্থা’।
ভুয়া কোভিড পরীক্ষাসহ প্রতিষ্ঠানটির দুর্নীতিতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রাতিষ্ঠানিক গাফিলতি ছিলো বলেও উল্লেখ করা হয়েছে অভিযোগপত্রে।
ডিবির কর্মকর্তা বলেন, ‘৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। বিশেষ করে সাবরিনা এবং আরিফের সম্পৃক্ততা মিলেছে। যদিও কাগজপত্রে এখন আর জেকেজির অস্তিত্ব নেই। তারপরেও তারা সেই পরিচয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছে। এবং তারা বহু জাল রিপোর্ট দিয়েছে যেগুলোর সত্যতা পেয়েছি।’
ডিবির কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা তারা নিয়েছে।’ জাগো নিউজ, সময় নিউজ
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।