সরকারি কেনাকাটায় ইলেকট্রনিক ব্যবস্থা চালু হওয়ায় বছরে সাশ্রয় হচ্ছে অন্তত ১৫ কোটি ডলার বা ১৩শ কোটি টাকা। যা দিয়ে দেড় হাজার কিলোমিটার গ্রামীণ সড়ক নির্মাণ সম্ভব। এমন তথ্য তুলে ধরে বিশ্বব্যাংক বলছে, বাংলাদেশের অর্থনীতির আয়তন বাড়ছে। তাই কেনাকাটায় শতভাগ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা জরুরি।
দেশের জাতীয় বাজেটের এক তৃতীয়াংশ ব্যয় হয় সরকারি নানা ধরণের ক্রয়ে। যার মধ্যে ১৬ বিলিয়ন ডলার ব্যয় হয় উন্নয়ন কর্মসূচীর জন্য। কিন্তু সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে এর সুফল সবসময় ভোগ করতে পারে না দেশের জনগণ।
এমনই এক বাস্তবতায় “সিনিয়র সরকারি কর্মকর্তারা সরকারি অর্থের মূল্য অর্জনে কিভাবে সহায়তা করতে পারে” শীর্ষক কর্মশালার আয়োজন করে বিশ্বব্যাংক।
বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মের্সি মিয়াং টেম্বন বলেন, ইলেকট্রনিক সরকারি ক্রয়-ইজিপি কারণে সরকারি পরিষেবার মান ও দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে চারটি অন্যতম সরকারি সংস্থার বার্ষিক খরছ ১৫০ মিলিয়ন ডলার কমেছে যা দিয়ে দেশে ১৫০০ কিলোমিটার গ্রামীণ রাস্তা অথবা ৩ হাজারটি প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণ করা সম্ভব।
অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নের গুণগত মান ধরে রাখতে ক্রয় ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা থাকা জরুরি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।