Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home সিনহাকে হত্যার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেন ইলিয়াস কোবরা!
    অপরাধ-দুর্নীতি চট্টগ্রাম জাতীয় বিভাগীয় সংবাদ

    সিনহাকে হত্যার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেন ইলিয়াস কোবরা!

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কAugust 10, 2020Updated:August 10, 20206 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : ‘জাস্ট গো’ ইউটিউব চ্যানেলে কক্সবাজার এলাকার ইয়াবার আদ্যোপান্ত তুলে ধরার চেষ্টা করেছিলেন সেনাবাহিনীর মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। টানা কয়েক দিন ইয়াবা বাণিজ্যের নেপথ্য কাহিনি নিয়ে ডকুমেন্টারি তৈরি করছিলেন মেজর সিনহা। কোনো ধরনের ঝঞ্ঝা ছাড়াই সময় পার করছিলেন। তবে শেষ মুহূর্তে টেকনাফের ওসি প্রদীপ কুমার দাশের সাক্ষাৎকার রেকর্ড করাটাই কাল হয়ে দাঁড়ায় মেজর সিনহার জন্য।

    জনপ্রিয় জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের আজকের সংখ্যায় প্রকাশিত সিনিয়র সাংবাদিক সাঈদুর রহমান রিমনের করা একটি বিশেষ প্রতিবেদনে মেজর (অব) সিনহা হত্যার পরিকল্পনা এবং এর নেপথ্যের বিস্তারিত তথ্য উঠে এসেছে।

    প্রত্যক্ষদর্শী ও একাধিক সূত্র অনুযায়ী, ক্রসফায়ারের নামে নৃশংসভাবে খুন করা অসংখ্য মানুষের রক্তে রঞ্জিত প্রদীপ কুমারও ভিডিও সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় বারবারই কেঁপে ওঠেন। মেজর সিনহার তথ্যবহুল প্রশ্নের পর প্রশ্নে চরম অস্বস্তিতে পড়েন প্রদীপ। নানা অজুহাতে ভিডিও সাক্ষাৎকার এড়ানোর সব কৌশল খাটিয়েও ব্যর্থ ওসি প্রদীপ বাধ্য হয়েই প্রশ্নবাণে জর্জরিত হতে থাকেন, ভিডিওচিত্রে মেজরের উদ্্ঘাটন করা নানা তথ্যের সামনে সীমাহীন নাস্তানাবুদ হন তিনি। ক্রসফায়ারে অতিমাত্রায় উৎসাহী ওসি প্রদীপ ও তার সহযোগীরা ইয়াবা বাজারজাত এবং পাচারের ক্ষেত্রেও প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ভূমিকার কথা স্বীকার করতে বাধ্য হন। সফল সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেই মেজর সিনহা আর একদ- সময় ক্ষেপণ করেননি। ঝড়ের বেগে থানা থেকে বেরিয়ে এসে নিজের গাড়িতে উঠে বসেন। তার সঙ্গে ভিডিও রেকর্ডিংয়ে ব্যস্ত থাকা সাহেদুল ইসলাম সিফাতও ক্যামেরা, ট্রাইপড, ব্যাগ গোছাতে গোছাতে ছুটে গিয়ে গাড়িতে উঠতেই টেকনাফ সদর ছেড়ে গাড়িটি ছুটতে থাকে উত্তর দিকে, বাহারছড়ার পথে। বাহারছড়া-সংলগ্ন মারিসঘোনা এলাকাতেই বসবাস করেন চলচ্চিত্রের ফাইটিং গ্রুপ পরিচালনাকারী ইলিয়াস কোবরা। হঠাৎ তার টেলিফোনে করা আমন্ত্রণ পুরোপুরি এড়িয়ে যেতে পারেননি মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।

    এদিকে থানা থেকে মেজর সিনহা বেরিয়ে যেতেই ওসি প্রদীপ অচিরেই বড় রকমের বিপদের আশঙ্কায় তৎক্ষণাৎ কক্সবাজারের এসপি মাসুদকে ফোন করে বিস্তারিত জানিয়ে দেন। সব শুনে এসপি নিজেও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। কয়েক মিনিটেই এসপির নির্দেশনায় তৈরি হয় ?মেজর সিনহার নৃশংস হত্যার নিন্ডিদ্র পরিকল্পনা। আলাপ-আলোচনা শেষে এসপি-ওসি এমনভাবেই ত্রিমুখী মার্ডার মিশন সাজিয়েছিলেন- সেই ফাঁদ থেকে মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানের প্রাণে বাঁচার কোনো সুযোগই ছিল না।

    পরিকল্পনার অংশ হিসেবে চলচ্চিত্রের ফাইটিং গ্রুপের পরিচালক ইলিয়াস কোবরাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, আতিথেয়তার নামে নানা কৌশলে সন্ধ্যা পর্যন্ত মেজর সিনহাকে তার নিভৃত পাহাড়ি গ্রামে আটকে রাখার। চলচ্চিত্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার পরিচিতি থাকলেও ইলিয়াস কোবরা ইদানীং ?‘ক্রসফায়ার মিটমীমাংসার দালালি’ কাজেই সক্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। ক্রসফায়ারের তালিকায় নাম থাকার গুজব ছড়িয়ে অসংখ্য মানুষকে গোপনে ওসি প্রদীপের সঙ্গে সমঝোতা করিয়ে দিয়ে টেকনাফের শীর্ষ দালাল হিসেবে বেশ নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে কোবরার। তবে ক্রসফায়ারের কবল থেকে জীবন বাঁচানোর সমঝোতায় ওসি প্রদীপ হাতিয়ে নিয়েছেন ১০ লাখ থেকে কোটি টাকা পর্যন্ত। অন্যদিকে দালালির কমিশন হিসেবে ইলিয়াস কোবরাকেও মাথাপিছু এক লাখ থেকে পাঁচ লাখ টাকা পাইয়ে দিয়েছেন প্রদীপ।

    ওসিসহ পুলিশ প্রশাসনের কাছে পরীক্ষিত দালাল ইলিয়াস কোবরা ঠিকই তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। মারিসঘোনায় নিজের বাগানবাড়ী ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে দেখানোর নামে ইলিয়াস কোবরা সেদিন বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নির্জন পাহাড়েই নিজ হেফাজতে রেখেছিলেন মেজর সিনহাকে। এ সময়ের মধ্যে মেজরের অবস্থান, কতক্ষণ পর কোন রাস্তায় কোথায় যাবেন সেসব তথ্য জানিয়ে কোবরা ৯টি এসএমএস পাঠান ওসিকে। পরিকল্পনামাফিক সন্ধ্যা ৭টার দিকে টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ তার পছন্দের দুই এসআই ও দুই কনস্টেবল নিয়ে নিজের সাদা নোহায় এবং আরও পাঁচ-সাতজন পুলিশ সদস্য অপর একটি মাইক্রোবাসে হন্তদন্ত অবস্থায় থানা থেকে মেরিন ড্রাইভওয়ে ধরে উত্তর দিকে ছুটতে থাকেন।

    ওসি বাহিনী বাহারছড়া-কক্সবাজারের পথে শামলাপুর পুলিশ ক্যাম্পে যাওয়ার পথেই ইলিয়াস কোবরার নতুন খবর আসে। ওসি প্রদীপকে ফোন করে তিনি জানান, এ মুহূর্তে মেজর সিনহা ও তার ভিডিওম্যান সিফাত মারিসঘোনার পাহাড়চূড়ায় উঠছেন। পাহাড়ের ওপর থেকে মেরিন ড্রাইভওয়ে, টেকনাফ সদর, নাফ নদী-মিয়ানমার সীমান্ত এবং দক্ষিণ দিকে সমুদ্রের বিস্তীর্ণ অংশ দেখা যায়। গভীর সমুদ্রের দিক থেকে ছোট-বড় ইঞ্জিনবোটগুলো সার্চলাইটের আলো ফেলে ফেলে সমুদ্রসৈকতের দিকে আসতে থাকে, আবার ডজন ডজন ইঞ্জিনবোট সৈকত ছেড়ে গভীর সমুদ্রের দিকে যেতে থাকে। পুরো দৃশ্যপটের ভিডিওচিত্র ধারণ করাটাই হচ্ছে তার ডকুমেন্টারির শেষ দৃশ্য।

    ইলিয়াস কোবরা ফোনে প্রদীপকে জানান, মেজর সাহেব পাহাড় থেকে নেমে কিছু সময়ের জন্য মেরিন ড্রাইভওয়ে ব্যবহার করে টেকনাফের দিকে যেতে পারেন, তারপর সেখান থেকে ফিরে যাবেন হিমছড়ির রিসোর্টে। এটুকু শুনেই ওসি প্রদীপ তার গাড়ি থামিয়ে দেন বাহারছড়া পৌঁছানোর আগেই। মারিসঘোনা থেকে টেকনাফ যাওয়ার পথে তিন কিলোমিটার দূরের বড়ডিল নামক স্থানে ওসি ও তার সঙ্গীদের সবাই দুটি মাইক্রো থামিয়ে পূর্ণ প্রস্তুতিতে অপেক্ষমাণ থাকেন।

    এর মধ্যেই ওসি প্রদীপ কুমার মারিসঘোনা এলাকার দুজন সোর্স ছাড়াও ক্রসফায়ার বাণিজ্যের টাকা সংগ্রহকারী এজেন্ট বলে কথিত আবদুল গফুর মেম্বার, হাজী ইসলাম, মুফতি কেফায়েতউল্লাহ ও হায়দার আলীকে ফোন করে জানান, মারিসঘোনা পাহাড়ের চূড়ায় বেশ কয়েকজন ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে জড়ো হয়েছে। তারা কেউ পাহাড় থেকে নামার চেষ্টা করলেই যেন এলাকার লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে ‘ডাকাত, ডাকাত’ চিৎকার জুড়ে দেওয়া হয় এবং যাদের হাতেনাতে পাওয়া যাবে তাদেরই যেন গণপিটুনি দিয়ে মেরে ফেলা হয়। বাকি সবকিছু ওসি দেখবেন এবং এ জন্য তিনি মারিসঘোনার দিকে রওনা দিয়েছেন বলেও জানানো হয় তাদের।

    ওসির কাছ থেকে পাওয়া এমন খবর ওসির এজেন্টরা পাহাড়-সংলগ্ন চারপাশের বেশ কয়েকটি বাড়িঘরে ছড়িয়ে দিয়ে লাঠিসোঁটায় সজ্জিত হয়ে অপেক্ষা করতে থাকেন। কিন্তু চৌকস সেনা অফিসার সিনহা পাহাড়ের চূড়ায় থাকাবস্থায়ই চারপাশে সাজ সাজ রব দেখে সতর্ক হয়ে ওঠেন এবং এ কারণেই টর্চলাইট না জ্বালিয়ে অন্ধকারের মধ্যেই ধীর লয়ে পাহাড় থেকে নিচে নেমে আসেন। ঠিক তখনই বেশ কিছুসংখ্যক গ্রামবাসী ‘ডাকাত, ডাকাত’ চিৎকার জুড়ে দিয়ে তাদের চারপাশ থেকে ধাওয়া দিতে থাকে। কিন্তু মেজর সিনহা তার সহযোগীর হাত চেপে ধরে প্রশিক্ষণের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই প্রায় আধা কিলোমিটার জায়গা পেরিয়ে পাকা সড়কে পৌঁছে যান এবং দ্রুত নিজের গাড়িতে উঠেই উত্তর দিকে হিমছড়ির দিকে রওনা হন।

    বাহারছড়ার মারিসঘোনা থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দূরেই শামলাপুরের সেই পুলিশ চেকপোস্ট। ওসির নির্দেশে যেখানে এসআই লিয়াকতসহ একদল পুলিশ আরও আগে থেকেই ওতপেতে ছিল, সেখানেই পৌঁছে যায় মেজর সিনহার গাড়িটি। গাড়িটির খুব কাছে অস্ত্র তাক করে মেজরকে হাত তুলে সামনের দিকে মুখ করে আসার নির্দেশ দেন লিয়াকত। আর গাড়ি থেকে নামতেই অব্যর্থ নিশানায় লিয়াকত পর পর চারটি বুলেট বিদ্ধ করেন মেজর সিনহার দেহে। ফলে লুটিয়ে পড়েন মেজর।

    এদিকে বড়ডিল এলাকায় অপেক্ষমাণ ওসি বাহিনী মেজরের উত্তর দিকে রওনা দেওয়ার খবর শুনেই শামলাপুর ক্যাম্পের দিকে রওনা দেয়, যে কারণে লিয়াকতের গুলিতে মেজর মাটিতে লুটিয়ে পড়ার ১৫-১৬ মিনিটের মধ্যেই ওসি বাহিনী সেখানে পৌঁছাতে সক্ষম হয়। কারণ টেকনাফ থানা থেকে শামলাপুর চেকপোস্ট পর্যন্ত যেতে প্রাইভেটকারে ৪০-৪৫ মিনিট সময় লাগে। কিন্তু তিনি মাত্র ছয় কিলোমিটার দূরের বড়ডিল এলাকায় থাকায় ১৫-১৬ মিনিটেই চেকপোস্টে পৌঁছেই মেজর সিনহার লুটিয়ে পড়া দেহ পা দিয়ে চেপে ধরে নিজের আগ্নেয়াস্ত্র থেকে পর পর দুটি গুলি বর্ষণ করে লাথি মেরে নিথর দেহখানা রাস্তার ধারে ফেলে দেন ওসি প্রদীপ। ত্রিমুখী হত্যা মিশনের ব্যাখ্যা দিয়ে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, একদিকে মারিসঘোনা গ্রামে ওসি প্রদীপের নিজস্ব এজেন্টদের দ্বারা ‘ডাকাত, ডাকাত’ চিৎকার জুড়ে গণপিটুনি দিয়ে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। কিন্তু সেখান থেকে জীবন বাঁচিয়ে মেজর সিনহা যদি টেকনাফের দিকে রওনা হতেন, তাহলে তিন কিলোমিটার সামনে বড়ডিলে পৌঁছেই তিনি ওসি বাহিনীর নির্বিচার গুলিতে বেঘোরে জীবন হারাতেন।

    অন্যদিকে মেজর তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে হিমছড়ি রিসোর্টের দিকে রওনা দিলেও শামলাপুরে তার জীবন কেড়ে নিতে এসআই লিয়াকতের টিমকেও পূর্ণ প্রস্তুতিতে রাখা হয়। আসলে কোনো বিকল্প উপায় অবলম্বন করেই যেন মেজর সিনহা প্রাণ নিয়ে ফিরতে না পারেন তা শতভাগ নিশ্চিত করেই পাকা পরিকল্পনা আঁটেন এসপি মাসুদ। ওসি প্রদীপের নেতৃত্বে তা বাস্তবায়িত হয়েছে অব্যর্থভাবেই।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    শ্রীপুরে সিরামিক কারখানায়

    শ্রীপুরে সিরামিক কারখানায় ১০ দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

    July 27, 2025
    খুলনায় হবে ৬০০

    খুলনায় হবে ৬০০ মেগাওয়াটের সোলার পাওয়ার প্লান্ট

    July 27, 2025
    নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার

    নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

    July 27, 2025
    সর্বশেষ খবর
    শ্রীপুরে সিরামিক কারখানায়

    শ্রীপুরে সিরামিক কারখানায় ১০ দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

    খুলনায় হবে ৬০০

    খুলনায় হবে ৬০০ মেগাওয়াটের সোলার পাওয়ার প্লান্ট

    গতি ফিরেছে আখাউড়া

    গতি ফিরেছে আখাউড়া বন্দরে, লেগেছে নতুন হাওয়া

    Notion AI

    Notion AI: Revolutionize Your Productivity with Smart Note-Taking

    নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার

    নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

    Herbalife India Nutrition Solutions

    HerbaLife India Nutrition Solutions: Leading the Wellness Revolution

    best phone cooling gadgets for gamers

    Best Phone Cooling Gadgets for Gamers

    buy power strip with usb ports

    buy power strip with usb ports – Best for Home Office

    best tools to remove background from images

    Best Tools to Remove Background from Images: Top Free and Paid Options

    best tools for writing youtube video scripts

    Best Tools for Writing YouTube Video Scripts

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.