Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home সূর্যের শক্তির মূল উৎস যেখানে
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

সূর্যের শক্তির মূল উৎস যেখানে

Yousuf ParvezNovember 18, 20243 Mins Read
Advertisement

সূর্যে প্রতি মুহূর্তে বিপুল পরিমাণ শক্তি তৈরি হচ্ছে। সে কারণেই সেখান থেকে আলো আর তাপের অকল্পনীয় ফোয়ারা ছুটছে সারাক্ষণ। ব্যাপারটা প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক প্লেটো কিংবা ব্রিটিশ বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনও ঠিকই সন্দেহ করেছিলেন। কিন্তু এর পেছনের সঠিক কারণটা কেউই জানতেন না।

সূর্য

প্রায় এক শতাব্দী আগ পর্যন্তও সব উত্তপ্ত ও জ্যোতিষ্ককে আগুনের রূপ হিসেবে ভাবা হতো। সেগুলোতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলেছে বলে ধারণা করতেন বিজ্ঞানীরাসহ সাধারণ মানুষও। একইভাবে সূর্যও জ্বলছে বলে ধরে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এই আগুন জ্বলছে কীভাবে? এর জ্বালানি কী? সূর্যে কি তাহলে অক্সিজেন আছে? এসব প্রশ্নের উত্তর তখনো অজানা।

ততদিনে কয়লাখনি থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে। জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার চলছে বাসাবাড়ি বা শিল্পকারখানায়। তাই এর উত্তরে কেউ কেউ ভাবলেন, সূর্যের জ্বালানি সম্ভবত কয়লা। এই কয়লা পুড়েই সূর্যে তাপ ও আলো তৈরি হচ্ছে বলে ধারণা করলেন কোনো কোনো বিজ্ঞানী।

উনিশ শতকের বিজ্ঞানীরা ততদিনে জেনে গেছেন যে পৃথিবী প্রতি বছর সূর্যের চারপাশে একবার পাক খায়। খাতা কলমে হিসেব কষে সূর্য থেকে আমাদের গ্রহটির দূরত্বও নির্ণয় করা হলো। এরপর তখনকার প্রচলিত পদার্থবিজ্ঞানের সূত্র ব্যবহার করে নির্ণয় করা হলো সূর্যের ভর।

তাতে দেখা গেল, সূর্যের ভর প্রায় ৩ লাখ ৩৩ হাজার পৃথিবীর সমান। আমাদের এই নক্ষত্রটির ভেতর প্রায় ১৩ লাখ পৃথিবী এঁটে যাবে অনায়াসে। এবার হিসেব করে দেখা গেল, সূর্যের জ্বালানি যদি কয়লা হয়, তাহলে সেখানে কী পরিমাণ কয়লা থাকতে পারে। আর সেগুলো দিয়ে কতদিন সূর্যের বুকে একটানা আগুন জ্বলে থাকতে পারে।

চুলচেরা বিশ্লেষণ করে দেখা গেল, সূর্যে যে পরিমাণ কয়লা থাকা সম্ভব, তা দিয়ে মোটামুটি দুই হাজার বছর হেসে-খেলে জ্বলতে পারবে নক্ষত্রটা। এই সময়টা কিন্তু নেহাত কম নয়। কিন্তু সে কথা সত্যি হলে ঝামেলাও আছে। কারণ, এর সোজাসাপ্টা মানে হলো, মিশরবাসীরা যখন প্রাচীনকালে পিরামিড বানাচ্ছিল, তখন যদি সূর্য প্রথমবারের মতো জ্বলতে শুরু করে, তাহলে যিশুখ্রিস্টের জন্মের আগেই সব কয়লা শেষ হয়ে যাবে।

কিংবা ধরুন, যিশুখ্রিস্টের জন্মের সময় যদি প্রথম সূর্য জ্বলে ওঠে, তাহলেও এতদিনে তার আগুন নিভে যাওয়ার কথা। তার মানে, কয়লা সংক্রান্ত ভাবনায় কিছু ঘাপলা আছে! ব্যাপারটা একটা রহস্যের জন্ম দিল। কেউ তা উদঘাটন করতে পারে না। এ সমস্যা সমাধানের কিছুটা আভাস পাওয়া গেল ১৯০৫ সালে। সে বছর বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব প্রণয়ন করেন জার্মান বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন।

তাঁর তত্ত্ব থেকে জন্ম নেয় নতুন একটা সমীকরণ—E = mc2। এর মাধ্যমে প্রথম বোঝা গেল, ভর ও শক্তি আসলে একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। অর্থাৎ ভরকে শক্তিতে এবং শক্তিকে ভরে রূপান্তর করা যায়। তাছাড়া সামান্য পরিমাণ ভর থেকে বিপুল পরিমাণ শক্তি পাওয়া সম্ভব। ততদিনে ইউরেনিয়ামসহ বেশ কয়েকটি তেজস্ক্রিয় মৌল আবিষ্কৃত হয়েছে। বিজ্ঞানী হেনরি বেকেরেল, কুরি দম্পতি এবং আর্নেস্ট রাদারফোর্ডের বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেল, এসব মৌলের পরমাণু থেকে অবিরাম শক্তি বেরিয়ে আসছে। তেজস্ক্রিয় ক্ষয়ের মাধ্যমে এক মৌলকে আরেক মৌলেও রূপান্তর হতে দেখলেন রাদারফোর্ড এবং তাঁর সহকর্মী সোডি।

আর ১৯১৪ সালের দিকে জ্যোতির্পদার্থবিদ সিসিলিয়া পাইনের নিবিঢ় পর্যবেক্ষণে দেখা গেল, নক্ষত্রগুলোর বেশিরভাগটাই আসলে হাইড্রোজেন মৌল দিয়ে গঠিত। এরপরই আছে হিলিয়াম মৌল। আমাদের সূর্যও তাই। ১৯১৫ সালের দিকে প্রথম নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়ার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন মার্কিন বিজ্ঞানী উইলিয়াম হার্কিনস। তিনি বললেন, হালকা মৌলগুলো প্রচণ্ড তাপ ও চাপে চিড়ে-চ্যাপ্টা হয়ে পরস্পরের সঙ্গে জোড়া লেগে যেতে পারে। এভাবে তৈরি হয় ভারী কোনো মৌল।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
উৎস প্রযুক্তি বিজ্ঞান মূল যেখানে শক্তির সূর্য সূর্যের
Related Posts
Realme Narzo 60x 5G

২৫ হাজার টাকায় সেরা ব্যাটারির ১০টি স্মার্টফোন, সর্বশেষ আপডেট

December 11, 2025
ওয়েবসাইট

ওয়েবসাইট দিয়ে কীভাবে ইনকাম করা যায়

December 11, 2025
টিকটকে ট্রেন্ডিং

টিকটকে ট্রেন্ডিং বিষয় খুঁজে পাওয়ার সহজ উপায়

December 11, 2025
Latest News
Realme Narzo 60x 5G

২৫ হাজার টাকায় সেরা ব্যাটারির ১০টি স্মার্টফোন, সর্বশেষ আপডেট

ওয়েবসাইট

ওয়েবসাইট দিয়ে কীভাবে ইনকাম করা যায়

টিকটকে ট্রেন্ডিং

টিকটকে ট্রেন্ডিং বিষয় খুঁজে পাওয়ার সহজ উপায়

foldable-ebike-ea-e

ভাঁজ করে রাখতে পারবেন দুর্দান্ত এই ই-সাইকেল, নিয়ে যেতে পারবেন যে কোন জায়গায়

bike

৫টি সেরা বাইক, যা কম তেলে অনেক বেশি চলে

ইন্টারনেট ডেটা

ইন্টারনেট ডেটা দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে? রইল ৪টি গোপন কৌশল

No-Internet-Connection

No Internet Connection সমস্যা? আজই Settings-গুলো বদলে নিন

আসল না ক্লোন

আপনার ফোন কি আসল না ক্লোন? মাত্র ১ মিনিটেই যাচাই করুন

স্মার্টফোন

১০ হাজার টাকায় ৫টি দুর্দান্ত স্মার্টফোন

mobile-keyboard

মোবাইল কিবোর্ডে সময় বাঁচানোর দুর্দান্ত উপায়

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.