
নাজনীন মুন্নী : একজন সৈয়দ আশরাফ… যিনি বলতেন, আওয়ামী লীগ দল নয়, একটা অনুভূতির নাম। তিনি ১/১১ এর পর দু:সহ দিনগুলোর হাল ধরেছিলেন শক্ত হাতে। মাইনাস ২ ফর্মূলাতে দলের বড় বড় নেতা যখন নতজানু… সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে জেল থেকে বের করে আনা.. নির্বাচন.. নির্বাচনে জিতে যাওয়া সবকিছুর প্রধান সৈনিক তিনি।
টানা ১০ বছর তিনি ছিলেন দলের দায়িত্বে সাধারণ সম্পাদক হিসাবে। আঙ্গুল উচিয়ে থামিয়েছিলেন ৫ মে হেফাজতের তান্ডবকে। টাকার বিনিময়ে তিনি ঠায় দেননি কোনো উড়ে এসে জুড়ে বসতে চাওয়া হাইব্রিড আওয়ামী লীগারকে। তার এত কিছুর বাইরে তিনি এইদেশে সৎ রাজনীতির এক উদাহরণ। যিনি ছুয়েছিলেন সাধারণের মন। তিনি করেছেন দলের জন্য অনেক। এরপরও….
তার মৃত্যুর মাত্র ২ বছরে তার অনুভূতির দল তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মরণ করতে ভুলে গেছে!!!! আজ সৈয়দ আশরাফের জন্য কোথাও কিছু ছিলো না!! আমার মন খারাপ হলো। অকৃতজ্ঞতা আমি সবসময় ঘৃনা করি।
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



