আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সৌদি আরবের তেলক্ষেত্রে হামলার ঘটনায় ইরানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়ার পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরান আসলেই হামলা করেছে কি না, সে বিষয়ে কোনো নিশ্চয়তা না থাকায় রাশিয়া আবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে থাকবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ থেকে কোনো ব্যবস্থা দেখতে চাচ্ছি আমরা। তার আগে আমরা দরকারি সব তথ্য জোগাড় করতে চাই।’
গত শনিবার ড্রোন হামলার কারণে সৌদির তেলখনির একটি এলাকায় সূর্যোদয়ের আগে বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ডের সূচনা হয়। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া বাকিয়াকের একটি ভিডিওতে গুলিবর্ষণের শব্দ শোনা যায়। আকাশে ধোয়া ও জ্বলন্ত শিখা দেখা যায়।
গত কয়েক দশকে দেশটির তেলখনিতে এটাই সবচেয়ে বড় হামলা।
যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, ইরান থেকে এই হামলা চালানো হয়েছে।
রাশিয়া আবার এই দাবি নাকচ করে বলেছে, হামলার পেছনে কারা রয়েছে, সেটি এত আগে বলে দেওয়ার সুযোগ নেই।
হামলার পর গত চার মাসের মধ্যে তেলের দাম সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ব্রেন্ট ক্রুড ব্যারেল প্রতি ১৯ শতাংশ বেড়ে ৭১.৯৫ ডলারে স্পর্শ করেছে। অন্যদিকে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ১৫ শতাংশ বেড়ে ৬৩.৩৪ ডলারে পৌঁছেছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।