Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গমাতার ‘নেপথ্য ভূমিকা’ তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় স্লাইডার

স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গমাতার ‘নেপথ্য ভূমিকা’ তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী

জুমবাংলা নিউজ ডেস্কAugust 8, 20227 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গমাতার নেপথ্য ভূমিকা তুলে ধরে বলেছেন, প্রধান রাজনৈতিক ইস্যুতে বঙ্গমাতার সিদ্ধান্ত দেশের স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করেছে।

তিনি ঐতিহাসিক ৬ দফা, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাকালীন প্যারোলে বঙ্গবন্ধুর মুক্তি প্রত্যাখ্যান এবং ৭ মার্চের ভাষণ প্রদানের প্রাক্কালে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের সময়োচিত সিদ্ধান্ত ও পরামর্শের কথা উল্লেখ করে এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গুলোর ক্ষেত্রেও আমার মা যখন যে সিদ্ধান্ত গুলো দিয়েছেন সেটাই কিন্তু আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে সবচেয়ে সহায়ক হয়েছে। যেহেতু আমার আব্বা মনে প্রাণে দেশের কাজ করতে পেরেছিলেন।’

শেখ হাসিনা আজ সকালে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন এবং ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক-২০২২’ প্রদান উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি’র ভাষণে একথা বলেন।

সরকার প্রধান বলেন, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সময় বঙ্গবন্ধু যখন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর হাতে বন্দি ছিলেন তখন বঙ্গমাতা ৬ দফা দাবির সঙ্গে আরো দু’টি দফার প্রস্তাবিত অন্তর্ভুক্তির বিরুদ্ধে সাহসী পদক্ষেপ না নিলে বাংলাদেশের অভ্যুদয় অসম্ভব ছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার চলাকালীন আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতা বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তি মেনে নিতে ইচ্ছুক ছিলেন-এমন একটি ধারণার তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন বঙ্গমাতা যিনি তাঁর নিঃশর্ত মুক্তি চেয়েছিলেন।

তিনি বলেন, ‘আব্বা যদি প্যারোলে চলে যান তখন আর আন্দোলন-সংগ্রামের কিছুই থাকতো না। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাও প্রত্যাহার হতোনা।’

শেক হাসিনা বলেন, সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করা হয়েছিল, বাকী যে আসামী সকলকেও তারা মৃত্যুদন্ডই দিত। কেউ আর বেঁচে থাকতে পারতোনা এবং বাংলাদেশও আর স্বাধীনতার মুখ দেখ তো না।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রদানের বিষয়ে তাঁর মা’র পরামর্শ প্রদানের উল্লেখ করে বলেন, সেখানে আমাদের বহু নেতাদের নানা মতামত উপেক্ষা করে আমার মা’র মতামতটাই গুরুত্ব পেয়েছে।

তিনি বলেন, ৭ মার্চের যে বক্তব্য সেখানে আব্বার হাতে কাগজ বা কোন কিছু ছিলনা। ওনার মনের যে কথাগুলো এসেছে সেখান থেকেই সেটাই তিনি নির্দ্বিধায় বলে গেছেন। ‘কিন্তু ভাষণ দিতে যাওয়ার আগে অনেক বড় বড় নেতা আব্বার হাতে চিরকুট লিখে দিতেন-এটা বলতে হবে, সেটা বলতে হবে। তখন আমার মা বলে দিতেন তুমি কারো কথা শুনবে না। নিজের মনে যা আসে তা-ই বলবে’।

সরকার প্রধান আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত পাচঁ বিশিষ্ট নারীকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসাধারণ নৈপূণ্যের জন্য নির্বাচিত ‘বঙ্গমাতা পদক-২০২২’ বিতরণী অনুষ্ঠানে এ সব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন। গোপালঞ্জের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ও ভার্চুয়ালি এ অনুষ্ঠানের সাথে যুক্ত ছিল।

বঙ্গমাতার অবদানকে চিরস্মরণীয় করার লক্ষে ২০২১ সাল থেকে বছর আটটি ক্ষেত্রে নারীদের অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ‘ক’ শ্রেণীভুক্ত সর্বোচ্চ জাতীয় পদক ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব’ প্রদান করা হয়ে থাকে।

এ বছর রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সমাজসেবা এবং স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ যে পাঁচ বিশিষ্ট নারী ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক-২০২২’ পেয়েছেন তাঁরা হলেন, ‘রাজনীতি’র ক্ষেত্রে সিলেট জেলার সৈয়দা জেবুন্নেছা হক, অর্থনীতিতে কুমিল্লা জেলার সেলিমা আহমাদ এমপি, শিক্ষা ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপচার্য অধ্যাপক নাসরীন আহমাদ, সমাজসেবা ক্ষেত্রে কিশোরগঞ্জ জেলার মোছা. আছিয়া আলম এবং স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ ক্ষেত্রে গোপালগঞ্জ জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা আশালতা বৈদ্য (মুক্তিযুদ্ধকালীন কমান্ডার)।
পুরস্কার হিসেবে ১৮ ক্যারেট স্বর্ণের ৪০ গ্রাম ওজনের পদক, সম্¥াননা পত্র এবং ৪ লাখ টাকার চেক প্রদান করা হয়।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে পদক বিজয়ীদের হাতে পদক তুলে দেন এবং সভাপতিত্ব করেন। প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক আনোয়ারা সৈয়দ হক বঙ্গমাতার জীবনীর ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ।

আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান চেমন আরা তৈয়ব। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল স্বাগত বক্তৃতা করেন। পদক বিজয়ীদের পক্ষে নিজস্ব অনুভূতি ব্যক্ত করে বক্তৃতা করেন সৈয়দা জেবুন্নেছা হক।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর লেখা ‘শেখ ফজিলাতুন নেছা আমার মা’ শীর্ষক একটি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।

তিনি ঢাকায় কর্মজীবী নারীদের জন্য ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব’ অত্যাধুনিক ১০ তলা হোষ্টেলও উদ্বোধন করেন।

বঙ্গমাতার ৯২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠান থেকে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ২৫০০ অসচ্ছল নারীর মাঝে ৫০ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। জেলা প্রশাসন গোপালগঞ্জ অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে এই কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক শুরু করলেও যুগপৎ সারাদেশেই এই কর্মসূচি পালিত হয়। প্রত্যেক নারী পাচ্ছেন ২০০০ টাকা। মোট অর্থের মধ্যে ১৩ লাখ টাকা বন্যা কবলিত জেলা সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও নেত্রকোনার নারীদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে। এছাড়া অনুষ্ঠানে সারাদেশে দুস্থঃ নারীদের মধ্যে মোট সাড়ে চার হাজার সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে বঙ্গমাতার জীবনী ভিত্তিক প্রামান্য চিত্র প্রদর্শিত হয়। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় নির্মিত অত্যাধুনিক কর্মজীবী মহিলা হোষ্টেলের বিষয়ের একটি তথ্য চিত্র অনুষ্ঠানে প্রদর্শন করা হয়।

পরে জাতির পিতা, বঙ্গমাতা এবং ‘৭৫ এর ১৫ আগষ্টের শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতও অনুষ্ঠিত হয়।

সরকার প্রধান বলেন, আমার বাবা রাজনীতি করতেন অর্থাৎ রাজনীতির কাজ যেহেতু তিনি এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য। তাঁদের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন সেটা উপলদ্ধি করেই তাঁর মা সবসময় পাশে থেকে অনুপ্র্রেরণা দিয়ে গেছেন। একজন স্ত্রী হিসেবে কোন কিছু দাবিতো করতেনই না বরং আমার বাবার যা কিছু প্রয়োজন ছিল সেট তিনিই দেখতেন।

বঙ্গমাতার আদর্শ নিয়ে ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ যেন মানুষের কল্যাণে কাজ করেন সেই আহবানও জানান তিনি।

তিনি বলেন, আমাদের দেশের নারী সমাজ তারাও যেন এই আদর্শটা ধারণ করে। শুধু চাওয়া, পাওয়া, বিলাসিতা এটাই জীবন নয়। একটা মানুষের জীবনে মানুষের কল্যাণে কাজ করার অনেক সুযোগ আছে এবং একটা আদর্শ নিয়ে চললে মানুষের জন্য অনেক অবদান রাখা যেতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর মায়ের মহৎ আত্মত্যাগের মধ্যদিয়ে তাঁর বাবার মহৎ অর্জন এই স্বাধীন বাংলাদেশ।

শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লেখা ‘অসমাপ্ত আত্মীজীবনী, ‘কারাগারের রোজনামচা’ এবং ‘আমার দেখা নয়া চীন’ গ্রন্থগুলো পাঠ করলে তাঁর মা’র অবদান সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়। বাবার ছায়াসঙ্গী এবং বাবার আদর্শ তিনি ধারণ করেছিলেন। প্রতিটি কাজে তাঁকে সহযোগিতা করতেন।

একজন সাধারণ গৃহিনীর মত স্বামী ও পরিবারের সমস্ত খুঁটিনাটির ব্যবস্থা তাঁর মা করতেন উল্লেখ করে বঙ্গমাতার সংসারিক কর্মকান্ড সম্পর্কে তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা আরো বলেন, মাসিক বাজার কি হবে, কত টাকা খরচ হচ্ছে, স্কুলের টিউশন ফিস, টিউটরের বেতন, কাজের লোকদের বেতন- তার খুঁটিনাটি হিসেব তিনি লিখে রাখতেন। জাতির পিতার কারাগারে লেখা নোটগুলোকে বই আকারে প্রকাশের সময় তাঁর মা’র এ ধরনের একটি হিসেবের খাতাও তাঁর হস্তগত হয় বলেও জানান তিনি।

দেশ পরিচালনায় জাতির পিতাকে দেয়া সহযোগিতার প্রসংগ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশের মানুষের একটা চরিত্র আছে, সরকারে কেউ থাকলে তাঁর আশেপাশে যারা থাকে তারা দেশের সার্বিক পরিস্থিতিটা খুব সুন্দরভাবে দেখাতে চেষ্টা করে।

প্রধানমন্ত্রী ’৭৪ সালে দুর্ভিক্ষকে মনুষ্য সৃষ্ট অ্যাখায়িত করে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের উল্লেখ করে সে সময়কার একটি ঘটনার উদাহারণ টানেন।

তিনি বলেন, তখন চালের দাম বেড়ে যাচ্ছে। তাঁর মা’র সকলের সঙ্গে একটা যোগাযোগ ছিল। ঢাকা শহরের বা বাংলাদেশের কোথায় কি হচ্ছে সে খবরটা তিনি জানতেন। যখন চালের দাম বেড়ে গেল তাঁর মা’ নিজেই বাবাকে বললেন চালের দাম কিন্তু বেড়ে যাচ্ছে। সে সময় অফিসে গিয়ে জাতির পিতা যে খবর নিলেন তাতে চালের যে দাম আসে তা শুনে বঙ্গমাতা বললেন জাতির পিতাকে সঠিক তথ্য দেওয়া হয়নি। তাঁর বক্তব্য প্রমান করার জন্য তখন বঙ্গমাতা ঐ দামে এক মন চাল কিনে দিতে বললে বাস্তাবিক অর্থে সে দামে বাজারে আর চাল পাওয়া গেলনা।

‘এরা সবসময় তোমাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে তুমি এদের বিষয়ে সতর্ক থাকবে,’ এই পরামর্শ তাঁর মা বঙ্গমাতা তখন জাতির পিতাকে দিয়েছিলেন বলেও প্রধানমন্ত্রী জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্র চালাচ্ছেন আমার বাবা কিন্তু তাঁর পাশে থেকে ছোটখাটো বিষয়গুলোও যে আমার মা খেয়াল করছেন তখন সেটা দেখা গেল। আর জাতির পিতার পদক্ষেপের ফলেই তখন ১০ টাকা সেরের চাল ৩ টাকায় নেমে এসেছিল।

শুধু স্বাধীনতা সংগ্রাম নয় প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁর মা’য়ের দৃষ্টি ছিল বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

প্রধানমন্ত্রী ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতার স্বাধীনতা ঘোষণা এবং পরবর্তীতে গ্রেফতার ও তাঁর মা সহ পরিবারের সকলকে বন্দি করার কথা স্মরণ করে বলেন, তখনও তাঁর মা ভেঙ্গে পড়েননি বরং এই দেশ স্বাধীন হবে সেই আত্মবিশ^াসটা নিয়েই সবসময় ছিলেন।

তিনি আরো বলেন, আর তাঁর এই বিশ^াসের জোরটাই বোধ হয় আমার বাবার জন্য অনেক সহায়ক ছিল, জীবনে যখন যে অবস্থায় পড়েছেন তার সঙ্গে মানিয়ে চলার ক্ষেত্রে আমার মা’য়ের অদ্ভূত শক্তি ছিল এবং আমাদেরকেও তিনি সে শিক্ষা দেয়ারই চেষ্টা করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার আব্বার খুব সৌভাগ্য ছিল যে আমার মা’য়ের মতন একজন জীবন সাথী পেয়েছিলেন। তিনি বঙ্গমাতার পাশাপাশি তাঁর দাদা-দাদীর অবদানও স্মরণ করে বলেন, আমার মা’য়ের মতন একজন জীবন সাথী এবং আমার দাদা-দাদীর মতন বাবা-মা পেয়েছিলেন বলেই আমাদের সংগ্রাম এবং স্বাধীনতা অর্জন সহজ হয়েছিল।

’৭৫ এর ১৫ আগষ্টে জাতির পিতাকে হত্যার পর তাঁর মা’ নিজের জীবন ভিক্ষা না চেয়ে জীবনটাও দিয়ে যান উল্লেখ করে সকলের কাছে বঙ্গমাতার জন্য দোয়া চান প্রধানমন্ত্রী।-বাসস

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় তুলে ধরলেন নেপথ্য প্রধানমন্ত্রী বঙ্গমাতার ভূমিকা সংগ্রামে স্বাধীনতা স্লাইডার
Related Posts
স্বাগত জানাতে

তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে বিএনপির শীর্ষ নেতারা

December 25, 2025
ঘোষণা যেকোনো সময়

জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির জোট, ঘোষণা যেকোনো সময়

December 25, 2025
জনস্রোত

তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে পথে পথে জনস্রোত

December 25, 2025
Latest News
স্বাগত জানাতে

তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে বিএনপির শীর্ষ নেতারা

ঘোষণা যেকোনো সময়

জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির জোট, ঘোষণা যেকোনো সময়

জনস্রোত

তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে পথে পথে জনস্রোত

রেকর্ড ভাঙলেন

মেসির রেকর্ড ভাঙলেন ইয়ামাল

৩০০ ফিটে অপেক্ষায় লাখো মানুষ, সংবর্ধনাস্থল জনসমুদ্র

অপেক্ষায় লাখো মানুষ

তারেক রহমানের অনুরোধ রেখেছেন যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীরা

দেশবাসী অপেক্ষমাণ

দেশবাসী অপেক্ষমাণ তারেক রহমানকে একনজর দেখার জন্য, দুটি কথা শোনার জন্য: সালাহউদ্দিন

অবতরণ করেছে

সিলেটে অবতরণ করেছে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান

পার্কিং গাড়ি সরিয়ে সড়ক ফাঁকা

পার্কিং গাড়ি সরিয়ে সড়ক ফাঁকা করছে সেনাবাহিনী

বাংলাদেশের আকাশসীমায় প্রবেশ

বাংলাদেশের আকাশসীমায় প্রবেশ করল তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Editorial Team Info
  • Funding Information
  • Ethics Policy
  • Fact-Checking Policy
  • Correction Policy
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.