Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home স্বামী-স্ত্রীর আজব কারবার!
জাতীয়

স্বামী-স্ত্রীর আজব কারবার!

Shamim RezaJune 27, 2020Updated:June 27, 20207 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক:  জেকেজি হেলথ কেয়ারের প্রধান নির্বাহী (সিইও) আরিফুল চৌধুরী ও তার স্ত্রী ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর প্রতারণা রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিয়েছে সবাইকে।

২৩ জুন (মঙ্গলবার) জেকেজি হেলথ কেয়ারের সিইও আরিফুল হক চৌধুরীসহ পাঁচজনকে আটক করে পুলিশ। তখন জেকেজি হেলথ কেয়ারের অন্যতম কর্ণধার হিসেবে আরিফুল চৌধুরীর স্ত্রী ডা. সাবরিনা আরিফের নাম এলেও তিনি দাবি করছেন, এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে গত দুই মাস ধরে তার কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি বলেন, আমাকে জড়িত করা হবে কেন? আমি তো অনেকদিন ধরেই এর সাথে নেই।

জানা যায়, এই প্রতিষ্ঠানের শুরুর দিক থেকেই জড়িত ছিলেন ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী। তিতুমীর কলেজে নিজেদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ব্যবহারের সময় থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময় নিজের এই পরিচয় প্রকাশ করেন তিনি। এই প্রতিষ্ঠানের এমডি আরিফুল চৌধুরী তার স্বামী। অনুসন্ধানে জানা যায়, জেকেজি হেলথকেয়ারের অনুমতি পাওয়া থেকে শুরু করে এই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ডেও জড়িত এই চিকিৎসক। এ বিষয়ে খোদ জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও নানা রকম অভিযোগ করেছেন।

তিতুমীর কলেজের হামলার সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন ডা. সাবরিনা আরিফ। তিনি তখন গণমাধ্যমেও বক্তব্য দিয়েছিলেন। গভীর রাতে রাস্তায় দাঁড়িয়ে স্বেচ্ছাসেবীদের সাথে কথিত হামলার বিচার চেয়েছিলেন সাবরিনা। সে ঘটনা ঘটে এ মাসের শুরুর দিকে। তার দাবি তিনি গত দুইমাস ধরে এর সাথে সংশ্লিষ্ট নেই।

সূত্র জানায়, আটকের পর থেকেই নানাভাবে পুলিশের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন আরিফুল চৌধুরী। তাকে ছাড়িয়ে নেয়ার জন্য কয়েকটি গাড়ি করে আসে তার কর্মীরা। পুলিশ কঠোর অবস্থানে থাকায় তারা সুবিধা করতে পারেনি।

সূত্র মতে, খারাপ ব্যবহার করলেও সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এই মামলা তদন্ত করছে পুলিশ। ইতিমধ্যেই ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন হুমায়ুন নামে জেকেজির এক কর্মকর্তা। নভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) জাল সনদ বানানো, নমুনা সংগ্রহ করে তা ফেলে দেয়া ও বাসায় গিয়ে অনৈতিকভাবে নমুনা সংগ্রহ করার তথ্য তিনি এরইমধ্যে স্বীকার করেছেন।

জেকেজির আরেক কর্মকর্তা সাঈদ চৌধুরী আরিফুল হকের মাদকাসক্ত হওয়ার কথা স্বীকার করেছে জানিয়ে সূত্র বলে, আমরা অভিযানে গিয়ে জেকেজি হেলথ কেয়ারের কার্যালয়ে করোনা সনদ জাল করার বিভিন্নরকম প্রামাণিক দলিল ছাড়াও ইয়াবা খাওয়ার সরঞ্জামাদি পাই। তার আচরণ এতটাই ঔদ্ধত্যপূর্ণ যে তার সঙ্গে সেলে যদি কাউকে রাখা হয় তবে তার সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেন।

এ বিষয়ে তেজগাঁও জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আমরা যাদের প্রথমে আটক করি তারা বাসায় গিয়ে অনৈতিকভাবে নমুনা সংগ্রহ করার বিষয়টি স্বীকার করে। এ ব্যবসা করতে গিয়ে তারা যে করোনার জাল সনদ বানাতো তাও স্বীকার করে। তারা এ বিষয়ে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। তারা বলে আরিফুল হক চৌধুরীর অফিসে তারা গ্রাফিক্সের কাজ করত। সেখান থেকেই তারা জাল সনদ বানাতো।’

তিনি বলেন, তাদের আটক করার পর থেকেই ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করতে থাকে। প্রথমে ছয় থেকে সাতটা মাইক্রোবাস এসে তারা সিনক্রিয়েট করার চেষ্টা করে। অপরাধী তো অপরাধীই। তাই এসব বিষয় আমরা তেমন গুরত্ব দিচ্ছি না। তারা যে ধরনের প্রতারণা করেছে সেটি নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আর এজন্য তাদের আমরা রিমান্ডে নেয়ার জন্য আবেদন করি। সেই রিমান্ডে এসেও আরিফুল হক চৌধুরী হাজতখানার লাইট ভেঙে ফেলে, সিসি টিভি ভেঙে ফেলেছে। তাও আমরা ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।

তদন্তের স্বার্থে ইয়াবা চাওয়ার বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও হারুন অর রশীদ বলেন, ‘যেহেতু এটা একটা তদন্তাধীন বিষয় তাই এই মুহূর্তে মন্তব্য করা ঠিক হবে না। তবে সে মাদকাসক্ত এ বিষয়টি তার এক সহকর্মী স্বীকার করেছে।’

তিনি বলেন, ‘তারা করোনা পরীক্ষা করবে বলে অনেকের কাছ থেকে ল্যাপটপ, কম্পিউটার নিয়েছে। সেগুলো আর ফেরত দিচ্ছে না। তারাও আমাদের কাছে বিচার দিয়েছে। আমরা সেগুলো নিয়েও কাজ করছি, তদন্ত করে যাচ্ছি।’

জেকেজি হেলথকেয়ারের এই অনৈতিক কাজে যাদের যাদের বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া হবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে বলেও জানান হারুন অর রশীদ।

এপ্রিল মাসে দেশে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার জন্য অনুমতি পায় জোবেদা খাতুন সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা বা জেকেজি হেলথকেয়ার। নমুনা পরীক্ষায় টেকনোলজিস্ট ও স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষণের জন্য তাদের রাজধানীর তিতুমীর কলেজে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের জায়গা করে দেয়া হয়। ১২ এপ্রিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ জেকেজির প্রস্তুতি দেখতেও যান তিতুমীর কলেজে। সেদিনও উপস্থিত থেকে নিজেকে চেয়ারম্যান পরিচয় দেন ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী।

পরবর্তীতে স্বামী স্ত্রীর মাঝে বিভিন্ন বিষয়ে মনোমালিন্য শুরু হলে তার প্রভাব পড়ে কর্মকাণ্ডেও।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই কার্ডিয়াক সার্জন ও ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর উদ্যোগেই মূলত জেকেজি হেলথকেয়ার বুথ স্থাপনের কাজ পায়। তবে পরবর্তীতে তাদের সম্পর্ক নিয়ে আরিফুল চৌধুরী আপত্তি জানালে সেখানেই শুরু হয় টানাপোড়েন। আর এসব বিষয়ে খোদ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরেই একাধিক অভিযোগ যায়।

কিন্তু সরকারি চাকরি করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান পদে থাকার বিষয়ে প্রশ্ন করলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানান, আমরা যারা সরকারি হাসপাতালে চাকরি করি তারা কোনোভাবেই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কোনো পদে থাকতে পারি না। কিন্তু হাসপাতালের একজন রেজিস্ট্রারড চিকিৎসক হয়ে ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী কিভাবে এই পদের পরিচয় দিতেন বা চেয়ারম্যান পদে থাকেন তা বোধগম্য না।

ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর কাছে তিতুমীর কলেজের হামলার সময় তিনি সেখানে ছিলেন কিন্তু দুইমাস ধরে নেই কেন দাবি করছেন এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, তিতুমীরের ঘটনার পর থেকে আমি আর এর সঙ্গে নেই। আমার স্বামীর এর অন্যতম কর্ণধর হলে আমি এর সাথে নেই। আমি যে এর সাথে নেই সেটা সংশ্লিষ্ট অনেকেই জানেন। আমি অনেককে এটা জানিয়ে রেখেছি। আমি দুইমাস ধরে আমার বাবার বাসায় অবস্থান করছি। আমি আসলে দুইমাস ধরেই নাই। কিন্তু তিতুমীরে যখন ঘটনাটা ঘটে আমি সেখানে যাই। কারণ এই স্বাস্থ্যকর্মীদেরকে আমি ট্রেনিং দিয়েছিলাম। তাই তাদের সাথে একটা ঘটনা শুনতে পেরে আমি ছুটে গিয়েছিলাম। কিন্তু তখনও আমি আমার বাবার বাসায় ছিলাম।

জাল সনদের বিষয়ে কিছু জানেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি আসলে স্বেচ্ছা শ্রমের ভিত্তিতে সেবা দিতাম। স্বাস্থ্যকর্মীদের কাজ শেখানো বা পড়া বা প্লানিং করে যে, কী করবো- স্যারদের সাথে আলোচনা করা কীভাবে কী করবো- এগুলো আমি করতাম। ওদের ম্যানেজমেন্টের সাথে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কাগজ কলমে আমি কোথাও নেই। কোনো মালিকানাতেও আমি নেই। কিছুতেই আমি নেই। আমি এমনি খাটতাম। কিন্তু এটা দুঃখজনক। আমার মনে হয় না কেউ এতো খারাপ কাজ করতে পারেন।

এদিকে তেজগাঁও থানার ওসি মো. কামাল উদ্দীন বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জেকেজিকে শুধু বুথের মাধ্যমে করোনাভাইরাসের নমুনা শনাক্ত করে সরকার অনুমোদিত পরীক্ষাগারে পাঠানোর অনুমতি দিয়েছিল। সেই পরীক্ষাগার থেকেই করোনা শনাক্তের সনদ সেবাগ্রহীতাদের পাঠানোর কথা। এখানে সনদ দেয়ার সঙ্গে জেকেজির কোনো ধরনের সম্পৃক্ততা নেই। তারপরও তাদের একটি ল্যাপটপে তিন শতাধিক সনদ পাওয়া গেছে। এগুলোর সত্যতা যাচাই করা হচ্ছে। এর আগে হুমায়ুন কবিরের ল্যাপটপে পাওয়া ৩৭টি করোনা পরীক্ষার সনদ ভুয়া বলে জিজ্ঞাসাবাদে নিশ্চিত হয়েছেন তারা।

তেজগাঁও থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কল্যাণপুরের একটি বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক কামাল হোসেনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে হুমায়ুন কবীর ও তার স্ত্রীকে প্রথম গ্রেপ্তার করা হয়। হুমায়ুন কবীর ছিলেন জেকেজির গ্রাফিক ডিজাইনার। আর তানজীনা রাজধানীর পান্থপথের ন্যাশনাল নার্সিং ইনস্টিটিউটের ইনস্ট্রাক্টর ছিলেন। সেখান থেকে জেকেজির চিফ নার্সিং অ্যাডভাইজার পদে যোগ দেন। তারা দুজনই গত ১২ এপ্রিল জেকেজি থেকে চাকরি ছেড়ে চলে আসেন।

তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, বাড়ি গিয়ে নমুন সংগ্রহের জন্য জেকেজি বুকিং বিডি ও হেলথ কেয়ার নামে আরও দুটি প্ল্যাটফর্ম চালু করে। সেবাগ্রহীতাদের যোগাযোগের জন্য পাঁচ-ছয়টি হটলাইন নম্বর চালু করেছিল তারা। করোনার উপসর্গ থাকা ব্যক্তিরা এই নম্বরেই বাড়ি গিয়ে নমুনা সংগ্রহের জন্য জেকেজির সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। নমুনা সংগ্রহ বাবদ সাধারণ নাগরিকদের কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছ থেকে ১০০ ডলার বা ৮ হাজার ৬০০ টাকা নেয়া হতো।

ওসি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে হুমায়ুন ও তানজীনা দাবি করেছেন জেকেজির সিইও আরিফুল হক তাদের এই কাজে বাধ্য করেছেন। চাকরি ছেড়ে দেয়ার পর হুমায়ুনকে জেকেজিতে আটকে রাখা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে কাজ করতে রাজি হলে তাকে ছাড়া হয়।

ওসি বলেন, নমুনা সংগ্রহের সময় তারা রোগীর উপসর্গ লিখে আনতেন। এরপর সংগৃহীত নমুনা রাস্তায় ফেলে দিতেন। পরে রোগীর উপসর্গ অনুযায়ী প্রতিবেদন তৈরি করে তা পাঠিয়ে দিতেন।

মামলার তদন্ত তদারক কর্মকর্তা তেজগাঁও অঞ্চলের সহকারী কমিশনার মো. মাহমুদ বলেন, হুমায়ুন গ্রাফিক ডিজাইনার হওয়ায় রিপোর্ট তৈরির কাজ তিনিই করতেন। তিনি নিজেও সেবাগ্রহীতাদের মধ্যে একটি বলয় তৈরি করে ফেলেছিলেন। তার ব্যক্তিগত নম্বরে তারা যোগাযোগ করতেন। তাদের যেদিন গ্রেপ্তার করা হয়, সেদিনও পাঁচজনের নমুনা সংগ্রহ করেছেন এই দম্পতি।

মাহমুদ বলেন, অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও বাড়ি থেকে নমুনা সংগ্রহের কাজ শুরু করেছিলেন জেকেজির সিইও আরিফুল হক চৌধুরী। পুরো বিষয়টি তিনিই তদারক করতেন।

সূত্র : বাংলাদেশ জার্নাল

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
Related Posts
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করবেন যেভাবে

December 27, 2025
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকার কোনো দলের পক্ষে নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

December 27, 2025
বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ

৬৭ বছর পূর্ণ করে অবসরে গেলেন ২৫তম প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ

December 27, 2025
Latest News
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করবেন যেভাবে

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকার কোনো দলের পক্ষে নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ

৬৭ বছর পূর্ণ করে অবসরে গেলেন ২৫তম প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ

ঘন কুয়াশা

ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

প্রধান বিচারপতি

অবসরে গেলেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ

ঘন কুয়াশার

ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকার ১০টি ফ্লাইট নামানো হলো ব্যাংকক–কলকাতা–চট্টগ্রামে

Distribution of blankets among the cold-stricken

নিকুঞ্জের বটতলায় শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

সিম কার্ড

জানুয়ারি থেকে বন্ধ হচ্ছে যেসব সিম কার্ড

যা ঘটেছিল জেমসের কনসার্টে, জানালেন উপস্থাপিকা

কবর জিয়ারতে যাচ্ছেন

শহীদ ওসমান হাদির কবর জিয়ারতে যাচ্ছেন তারেক রহমান

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Editorial Team Info
  • Funding Information
  • Ethics Policy
  • Fact-Checking Policy
  • Correction Policy
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.