জুমবাংলা ডেস্ক : স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ ও অন্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতির মাধ্যমে বিদেশে প্রশিক্ষণের নামে ১৫-২০ কোটি টাকা লুটপাটসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত-১ শাখার উপপরিচালক মোসা. মাহফুজা খাতুন স্বাক্ষরিত চিঠিতে গত ৪ এপ্রিল উপপরিচালক আবু হেনা আশিকুর রহমানকে অভিযোগটির অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়, দুদক আইন-২০০৪ ও দুদক বিধিমালা-২০০৭ অনুসরণ করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনুসন্ধান প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো। অনুসন্ধানকালে কোনো ব্যাংক হিসাব জব্দ বা কোনো সম্পদ/সম্পত্তি ক্রোক করা হলে তা অনতিবিলম্বে লিখিতভাবে সংশ্লিষ্ট শাখাকে অবহিত করতে হবে।
এর আগে করোনাকালে জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে। ওই সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ডিজির দায়িত্বে ছিলেন আবুল কালাম আজাদ। তাঁকে ওই মামলায় আসামি করা না হলেও পরবর্তী সময়ে চার্জশিটে সাবেক ডিজিকে আসামি করা হয়েছে। এবার তাঁর বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।