অবশেষে হতাশই করলো বাংলাদেশ। পাকিস্তানের সঙ্গে বাচা-মরার লড়াইয়ে অসহায় আত্মসমপর্ণ করলো টাইগাররা। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর)
গল্পটা অন্যরক হতেই পারতো।
কিন্তু পাকিস্তানের দেওয়া ১৩৬ রানের টার্গেট তাড়া করতে গিয়ে ১২৪ রানেই থেমে গেলো বাংলাদেশের ইনিংস। ব্যাট হাতে ২৫ বলে ৩০ রানের শামীম হোসেনের ইনিংস ছাড়া ১১ বলে অপরাজিত ১৬ রান করেন রিশাদ। সাইফ হাসান ১৫ বলে ১৮ রান করেন। কিন্তু কোনো ইনিংসই পার্টনারশিপে কনভার্ট না করতে পারার খেসারত দিয়েছে বাংলাদেশ।
লাল-সবুজ গ্যালারিতে তখনও স্বপ্ন ঝলমল করছিলো যে—আজই হয়তো ইতিহাস গড়বে টাইগাররা। কিন্তু সেই স্বপ্ন শেষ পর্যন্ত ভেঙে চুরমার হয়ে যায় ব্যাটিং ব্যর্থতায়। কারণ বল হাতে বেশ দুর্দান্ত লড়াই করে বাংলাদেশ। পাকিস্তানি ব্যাটারদের রুখে দেন তাসকিন-রিশাদ-মাহেদী। তাসকিন ৩ উইকেট নেন যেখানে রিশাদ ও মাহেদী ২টি করে উইকেট শিকার করেন।
শেষদিকে ১ উইকেট হাতে ছিলো বাংলাদেশের। যদিও তখন বেশ দেরি হয়ে গেছে। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা বাংলাদেশের হয়ে কেও পারলেন না একটিও জুটি গড়তে।যে জুটির ওপর নির্ভর করে বাংলাদেশ আজ ইতিহাস তৈরি করে ফাইনালে যেতে পারতো। এদিকে বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলেছে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের হয়ে শাহীন শাহ আফ্রিদি ব্যাট ও বল হাতে জ্বলে উঠেছিলেন। তার দাপুটে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরার খেতাবও লাভ করেন তিনি।
ওয়ানপ্লাস ১৫ : স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৫-এ ডেল্টা ফোর্স গেমে ১৬৫ এফপিএস গেমিং
ব্যাট হাতে তার ১৩ বলে ১৯ রানই শেষদিকে পাকিস্তানকে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ এনে দেয় যার খেসারত দিয়েছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে বল হাতে ৪ ওভারে ১৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট শিকার করেছেন তিনি। এর আগে প্রথম দল হিসেবে সবগুলো ম্যাচ জিতে আগেই ফাইনাল নিশ্চিত করে রেখেছে ভারত।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।