লাইফস্টাইল ডেস্ক : উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার। চিকিৎসকরা বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা চলে খেয়াল খুশি মত। হাইব্লাড প্রেসারের সমস্যা থাকলেও তা নাও ধরা পড়তে পারে। এর পিছনে লুকিয়ে হাইপার টেনশন।
বয়স যাই হোক, রক্তচাপের সমস্যা হতেই পারে। কিন্তু, যদি এমন হয়, আদতে কেউ বুঝতেই পারছেন না, তাঁর উচ্চরক্তচাপের সমস্যা আছে। কিন্তু পরীক্ষা করে দেখা গেল, রিপোর্ট অস্বাভাবিক। এমনকী, এও হতে পারে, বাড়িতে রক্তচাপ বেড়ে থাকলেও, চিকিৎসকের কাছে গেলে সব উধাও। আর উচ্চরক্তচাপের এই খেয়ালখুশি মত চলার পিছনে লুকিয়ে হাইপার টেনশন। তাই আপনাকে কিন্তু খেয়ালখুশি মত চললে হবে না।
সমস্যা দু’ধরনের।
– মাস্কড হাইপারটেনশন অর্থাৎ ডাক্তারের কাছে রক্তচাপ স্বাভাবিক। কিন্তু বাড়িতে মাপলে রক্তচাপ বেশি ।
– অথবা হোয়াইট কোট হাইপারটেনশন অর্থাৎ ডাক্তারের কাছে রক্তচাপ অস্বাভাবিক। বাড়িতে মাপলে রক্তচাপ কম।
চিকিৎসকরা বলছেন, তাই অনেকসময় সমস্যা চিহ্নিতই হয় না। রোগীরাও ভুল ওষুধ খান। ভুল ওষুধের ফলে
– হার্ট, কিডনি বা মস্তিষ্কের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়
– এমনকী মৃত্যুও হতে পারে
এই সমীক্ষায় আরও একটি বিষয় ধরা পড়েছে যে, সকালের থেকে বিকেলের দিকে ভারতীয়দের রক্তচাপ বেশি থাকে। এক্ষেত্রে কোন সময়ে কতটা ডোজের রক্তচাপ কমানোর ওষুধ খেতে হবে তাও চিকিৎসকদের ঠিক করতে হবে। রোগীদের বাড়িতেও নিয়মিত নজরদারি চালাতে হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।