Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home ‘হাঙর নদী গ্রে নে ড’ সিনেমার ‘রইছ’ এখন কেমন আছেন?
বিনোদন

‘হাঙর নদী গ্রে নে ড’ সিনেমার ‘রইছ’ এখন কেমন আছেন?

জুমবাংলা নিউজ ডেস্কDecember 31, 20234 Mins Read
Advertisement

বিনোদন ডেস্ক : কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের উপন্যাস অবলম্বনে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমায় রইছ চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন অভিনয়শিল্পী বিজয় চৌধুরী। সিনেমাটিকে সেরা মুক্তিযুদ্ধের সিনেমার একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়; ছবিটি মুক্তির ২৬ বছরপূর্তি উপলক্ষে দক্ষিণ বাড্ডার বাসায় তাঁর মুখোমুখি ।

‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমার ‘রইছ’ এখন কেমন আছেন?
রইছের বাসা কোনটা? দক্ষিণ বাড্ডার আলাতুন্নেছা স্কুল রোডের গলিতে এক চা-দোকানিকে জিজ্ঞাসা করতেই বাড়িটা দেখিয়ে দিলেন। গলির মোড়ের চৌধুরীবাড়ির দোতলায় থাকেন বিজয় চৌধুরী। ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমা মুক্তির পর থেকে এলাকার মানুষ তাঁকে ‘রইছ’ নামেই চেনেন।

দক্ষিণ বাড্ডার এই বাসায় বিজয়ের জন্ম ও বেড়ে ওঠা; পরিবার নিয়ে এই বাসায় থাকেন। সিঁড়ি ভেঙে দোতলায় আসতেই কুশল বিনিময়ের পর ড্রয়িংরুমে বসালেন বিজয় চৌধুরী।

দৃশ্যটা চিরচেনা—বুড়ির (সুচরিতা) ঘরে আত্মগোপনে থাকা মুক্তিযোদ্ধাদের খোঁজে এসেছে পাকিস্তানি হানাদাররা। মুক্তিযোদ্ধাদের বাঁচাতে নিজের বাক্‌ ও শ্রবণপ্রতিবন্ধী পুত্রসন্তান রইছকে উৎসর্গ করেন মা। রইছের হাতে বন্দুক ধরিয়ে দিয়ে ঘরের বাইরে পাঠান; বাড়ির আঙিনায় রইছের বুক ঝাঁজরা করে চলে যায় হানাদাররা। আমগাছের তলায় রইছের নিথর দেহ পড়ে থাকে। মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধে পাঠিয়ে নিথর সন্তানকে জড়িয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন বুড়ি।

এর আগে দু–একটি সিনেমা করলেও গুলি খাওয়ার অভিজ্ঞতা ছিল না বিজয়ের। গুলির দৃশ্যের কথা শুনে ভয়েই দুপুরে ভাত খেতে পারেননি তিনি। নির্মাতা চাষী নজরুল ইসলামের অভয়ে ভয় ভেঙেছিল তাঁর। তাঁর ভাষ্যে, ‘সেই সময়ে গুলির দৃশ্যে বুকে পটকা বোমা বাঁধা হতো। আমার বুকেও ট্রাকের টিউব পেঁচিয়ে ছয়টা পটকা বোমা বাঁধা হয়, এর সঙ্গে বিদ্যুতের সংযোগ ছিল। পটকা বোমার সঙ্গে বেলুনভর্তি রক্তও ছিল। হানাদারদের গুলির দৃশ্যে সুইচ চাপলেই বোমা ফাটে, রক্তে বুক ভিজে যায়। দৃশ্যটি জীবন্ত ছিল, এক টেকেই দৃশ্যটি নেওয়া হয়েছিল।’

সেই সময়ে গুলির দৃশ্যে বুকে পটকা বোমা বাঁধা হতো। আমার বুকেও ট্রাকের টিউব পেঁচিয়ে ছয়টা পটকা বোমা বাঁধা হয়, এর সঙ্গে বিদ্যুতের সংযোগ ছিল। পটকা বোমার সঙ্গে বেলুনভর্তি রক্তও ছিল।

১৯৯৪ সালেই এই সিনেমায় কাজের সুযোগ পান বিজয় চৌধুরী। তাঁর সঙ্গে নির্মাতা চাষী নজরুল ইসলামের এক সহকারী যোগাযোগ করেন। পরে সিদ্ধেশ্বরীর বাসায় চাষী নজরুল ইসলামের সঙ্গে দেখা করেন বিজয়। তাঁকে দেখেই রইছ চরিত্রে চূড়ান্ত করেন চাষী নজরুল ইসলাম। চূড়ান্ত করার ২৫ দিন পরই মানিকগঞ্জের ঝিটকা গ্রামে সিনেমাটির শুটিং শুরু হয়।
কনকনে শীতের মধ্যে ঝিটকায় টানা ১৮ দিনে দৃশ্য ধারণ করা হয়। ঝিটকার বাইরেও বিভিন্ন জায়গায় দৃশ্য ধারণ করা হয়। সিনেমার পোস্টপ্রোডাকশনের কাজ শেষ হওয়ার পরও রাজনৈতিক কারণে মুক্তি পেছায়। প্রায় তিন বছর পর ১৯৯৭ সালের ২১ নভেম্বর সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। এর আগে এফডিসিতে প্রিমিয়ার শো হয়েছিল। সিনেমায় বিজয়ের অভিনয় দেখে প্রশংসা করেছিলেন খল অভিনেতা রাজীব, বুকে জড়িয়ে ধরে বিজয়ের পিঠ চাপড়ে দিয়েছিলেন তিনি।

চরিত্রটি বিজয়ের বাবা মোহাম্মদ মনির চৌধুরীকেও ছুঁয়ে গেছে। প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছেলের সিনেমা দেখেছিলেন তিনি। প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপকালে মনির চৌধুরী জানালেন, এলাকার বন্ধুরা এখনো তাঁকে ‘রইছের বাবা’ বলে ডাকেন। অবসরপ্রাপ্ত এই চাকরিজীবী বলেন, ‘আমি গুলশান পার্কে রোজ সকালে হাঁটি, আমার বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হলেই আমাকে “রইছের বাবা” বলে ডাকে। ছেলের জন্য আমি গর্ব বোধ করি।’

আড়াই দশকের বেশি সময় ধরে সিনেমার বাইরে রয়েছেন তিনি। কারণ কী? বিজয় বলছেন, ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ মুক্তির পর অনেক সিনেমার প্রস্তাব পেলেও কোনো চরিত্রই পছন্দ হয়নি তাঁর। ভালো চরিত্র না পাওয়ায় সিনেমা থেকে দূরে চলে গেছেন তিনি। সিনেমা না করলেও মাঝেমধ্যে টুকটাক টিভি নাটকে দেখা গেছে তাঁকে। ভালো চরিত্র পেলে আবারও সিনেমা ও নাটকে নিয়মিত কাজ করতে চান তিনি।

এখন কী করছেন
মাঝে আড়াই দশকে আর কোনো সিনেমা করেননি। টুকটাক নাটক করলেও নিয়মিত নন। অভিনয়ের বাইরে মূলত ব্যবসায়ী হিসেবেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বিজয় চৌধুরী। দু-তিন বছর ধরে তৈরি পোশাক রপ্তানি করছেন তিনি। চার বন্ধুর সঙ্গে অংশীদারির ভিত্তিতে ঢাকার বারিধারা ডিওএইচএসে অফিস নিয়েছেন। বিভিন্ন কারখানা থেকে সোয়েটার নিয়ে কলকাতায় রপ্তানি করছেন তাঁরা।
এর আগে মতিঝিলে ‘উনুন’ নামে একটি রেস্তোরাঁ ছিল বিজয়ের। প্রায় এক যুগ ধরে রেস্তোরাঁটি পরিচালনা করেছেন তিনি। ক রো নার মধ্যে সেটি বন্ধ করে পোশাক রপ্তানি ব্যবসায় হাত দেন।

বিজয়-বৃত্তান্ত
বিজয় চৌধুরীর জন্ম ও বেড়ে ওঠা দক্ষিণ বাড্ডায়। ১৯৯১ সালে সাভার অধরচন্দ্র উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৩ সালে ধানমন্ডির আইডিয়াল কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন। একই কলেজ থেকে বিকম সম্পন্ন করেছেন।

১৯৯৬ সালে বিয়ে করেন বিজয় চৌধুরী। তিনি ও তাঁর স্ত্রী সালমা চৌধুরীর সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে। ছেলে সাবিত চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন, গত বছর বিয়ে করেছেন সাবিত। মেয়ে ফিওনা আজাদ উচ্চমাধ্যমিকে পড়ছে।
বিজয়ের বাবা মোহাম্মদ মনির চৌধুরী একজন অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী, মা মিনা চৌধুরী গৃহিণী। বিজয়রা তিন ভাই ও এক বোন। দুই ভাই আয়ারল্যান্ডে থিতু হয়েছেন।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘রইছ’ আছেন এখন কেমন গ্রে ড. নদী নে বিনোদন সিনেমার হাঙর
Related Posts
ওয়েব সিরিজ

সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত ভয় আর রোমান্সে ভরপুর এই ওয়েব সিরিজ

December 13, 2025
ওয়েব সিরিজ

রোমান্সে ভরপুর সেরা ওয়েব সিরিজ, রহস্যের জালে ঘেরা এক নতুন গল্প!

December 13, 2025
ওয়েব সিরিজ

নতুন ওয়েব সিরিজ রিলিজ, গল্পে সম্পর্কের নতুন মোড়!

December 13, 2025
Latest News
ওয়েব সিরিজ

সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত ভয় আর রোমান্সে ভরপুর এই ওয়েব সিরিজ

ওয়েব সিরিজ

রোমান্সে ভরপুর সেরা ওয়েব সিরিজ, রহস্যের জালে ঘেরা এক নতুন গল্প!

ওয়েব সিরিজ

নতুন ওয়েব সিরিজ রিলিজ, গল্পে সম্পর্কের নতুন মোড়!

ওয়েব সিরিজ

প্রতি মুহূর্তে ঘনিষ্ঠ দৃশ্য, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না এই ওয়েব সিরিজ

ওয়েব সিরিজ

রহস্য আর নাটকীয়তায় ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখার জন্য সেরা!

ওয়েব সিরিজ

ক্ষমতা কখনো আশীর্বাদ হয় না – রোমাঞ্চে ভরা গল্প নিয়ে সেরা ওয়েব সিরিজ

ওয়েব সিরিজ

নেট দুনিয়া কাঁপাচ্ছে নতুন এই ওয়েব সিরিজ, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না

ওয়েব সিরিজ

নতুন ওয়েব সিরিজে সম্পর্কের টানাপোড়েন, রহস্যে ভরা কাহিনি!

নোরা ফাতেহি

আমার মতো নিতম্ব ওরা কখনো দেখেনি : নোরা ফাতেহি

ওয়েব সিরিজ

সাহসী গল্প নিয়ে নতুন ওয়েব সিরিজ, দর্শকদের মধ্যে উন্মাদনা!

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.