Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ১ শতাংশও নয়, ০.১৪ শতাংশের করোনা পরীক্ষা ও মীরজাদির তথ্য
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    ১ শতাংশও নয়, ০.১৪ শতাংশের করোনা পরীক্ষা ও মীরজাদির তথ্য

    Saiful IslamApril 1, 20207 Mins Read
    Advertisement

    গোলাম মোর্তোজা : যদি কারো জ্বর-কাশি-শ্বাসকষ্ট জাতীয় সমস্যা পরিলক্ষিত হয়, তিনি আইইডিসিআরে ফোন করবেন। ফোনে শুনে যদি মনে হয় এটা করোনাভাইসের লক্ষণ, তবে আইইসিডিআরের পক্ষ থেকে তার কাছে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করা হবে। সেই নমুনা ঢাকার আইইডিসিআরের ল্যাবে পরীক্ষা করা হবে। পরীক্ষায় যদি করেনাভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া যায় তাহলে হাসপাতালের ভর্তি করা হবে। করোনাভাইরাসের লক্ষণ মনে করে সরাসরি আইইডিসিআরে চলে যাওয়া যাবে না। এটাই আইইডিসিআরের বা সরকারের স্পষ্ট নির্দেশনা।

    এতদিন পর্যন্ত পরীক্ষার জায়গা ছিল একটিই আইইডিসিআর। এখন আরও কয়েকটি পরীক্ষা কেন্দ্র করা হয়েছে। ফোনও করা যায় কয়েকটি জায়গার সুনির্দিষ্ট হটলাইন নম্বরে। ফোনে পাওয়া না পাওয়া, রোগের বিস্তারিত শোনা না শোনাবিষয়ক নানা আলোচনা সমালোচনা আছে। সেই আলোচনায় যাব না। ধরে নিচ্ছি, যারা ফোন করেছেন তাদের সবার কথা আইইডিসিআর মনোযোগ দিয়ে শুনেছে।

    আইইডিসিআরের পরিচালক মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরার দেওয়া তথ্যানুযায়ী ৩০ মার্চ পর্যন্ত ৯ লাখ ৫৫ হাজার ৪২৫ জন ফোন করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় আইইডিসিআরে ফোন করেছেন ৪ হাজার ৭২৫ জন। অন্যান্য জায়গা মিলিয়ে মোট ফোন করেছেন ৭১ হাজার ২৬৬ জন। আইইডিসিআর নমুনা সংগ্রহ করেছে ১৫৩ জনের। একদিনে মোট ফোনকারীর ০.২১ শতাংশের নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা করা হয়েছে। তার মধ্যে শনাক্ত হয়েছে একজন। ০.২১ শতাংশের পরীক্ষায় একজন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে।

    মোট প্রায় সাড়ে ৯ লাখ ফোনের থেকে আইইডিসিআর নমুনা সংগ্রহ করেছে ১,৩৩৮ জনের। শতকরা হিসাবে ১ শতাংশও নয়, ০.১৪ শতাংশের। মোট ফোনকারীর ০.১৪ শতাংশ মানুষের নমুনা পরীক্ষায় করোনা আক্রান্ত রোগী পাওয়া গেছে ৪৯ জন।

       

    সাড়ে ৯ লাখের মধ্যে ১,৩৩৮ জন মানে ০.১৪ শতাংশ নমুনা পরীক্ষা করে বলে দেওয়া যায় যে, দেশে আজ কেউ করোনায় আক্রান্ত হননি বা একজন আক্রান্ত হয়েছেন?

    কথাটা হতে পারতো এমন যে, আমরা আজ ফোনকারীদের থেকে ০.২১ শতাংশের নমুনা পরীক্ষা করে ‘কোভিড ১৯’ আক্রান্ত একজনকে পেয়েছি। সারা দেশ তো আপনাদের পরীক্ষার আওতায় নেই। তাহলে সারা দেশে আক্রান্ত একজন বা আজ কেউ আক্রান্ত হননি, এমন কথা বলছেন কেন? প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন জায়গায় জ্বর-কাশি-শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত মানুষের সংবাদ আসছে। মারাও যাচ্ছে কেউ কেউ। তারা যে ‘কোভিড ১৯’ আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন, তা বলা যায় না। এও বলা যায় না যে তারা ‘কোভিড ১৯’ আক্রান্ত ছিলেন না। হ্যাঁ বা না তখনই বলা যেত, যদি তারা পরীক্ষার আওতায় আসতেন। তা তো করা হচ্ছে না।

    এবার আসি ফোন করা বা নিজের রোগ সম্পর্কে সচেতন হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া প্রসঙ্গে। সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে সেই সম্ভাব্য করোনাভাইরাস বহনকারীর পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা নিশ্চয় আমরা ভুলে যাইনি। তাকে বসিয়ে রেখে আইইডিসিআরে ফোন করা হয়েছিল নমুনা সংগ্রহের জন্যে। কারণ সোহরাওয়ার্দীতে করোনা পরীক্ষার সুযোগ ছিল না। আইইডিসিআরের নমুনা সংগ্রহকারীরা আসার আগেই সন্দেহভাজন সেই ব্যক্তি পালিয়ে যান।

    এই হাসপাতালেরই আরেকটি ঘটনা বলি। গত বছর ডেঙ্গু মৌসুমে একজন ডাক্তার মারা যাওয়ার পর কথা হয়েছিল সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়ার সঙ্গে। তিনি বলেছিলেন, ‘সাধারণভাবে ডাক্তাররা রোগী হিসেবে ভালো না। তারা ডাক্তারের কাছে যেতে চান না।’

    উল্লেখ্য, সেই ডাক্তারের সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আসার কথা ছিল। তিনি না এসে বাসায় ছিলেন এবং রাতেই মারা যান। এই যে সন্দেহভাজন করোনাভাইরাস বহনকারীর পালিয়ে যাওয়া এবং ডাক্তারের হাসপাতালে না এসে বাসায় থাকা, এগুলো বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়।

    সাধারণভাবেই মানুষ পারতপক্ষে ডাক্তার বা হাসপাতালে যেতে চান না। সবার ক্ষেত্রে না হলেও অনেকের ক্ষেত্রেই একথা প্রযোজ্য।

    যেমন, কয়েক লাখ প্রবাসী যারা বিদেশ থেকে আসলেন তারা ডাক্তারের কাছে বা হাসপাতালে যাননি। সেই বাস্তবতা জানা থাকা সত্ত্বেও আমরা ধরে নিয়েছি, করোনা উপসর্গ মনে হলেই মানুষ ফোন করবে আইইডিসিআরে!

    তারপরও যারা ফোন করেছেন তাদের মাত্র ০.১৪ শতাংশের নমুনা পরীক্ষা করছি। করোনা এমন একটি ভাইরাস, আজকে পর্যন্ত পৃথিবীর কোনো গবেষণায় নিশ্চিত হওয়া যায়নি যে, কোথা থেকে এর উৎপত্তি। উপসর্গ বিষয়ে সাধারণভাবে বলা হচ্ছে, জ্বর-কাশি-শ্বাসকষ্টের কথা। সাধারণ ফ্লু ও ‘কোভিড ১৯’ এর পার্থক্য পরীক্ষা ছাড়া নির্ণয় করা ডাক্তারদের জন্যেও দুঃসাধ্য।

    এর বাইরে সুনির্দিষ্ট করে এমন উপসর্গ নেই, তেমন অনেক ‘কোভিড ১৯’ আক্রান্তের সন্ধান পেয়েছেন গবেষকরা। সেখানে বাংলাদেশের আইইডিসিআরে যারা সাড়ে ৯ লাখ মানুষের থেকে ফোনে উপসর্গ শুনে নিশ্চিত হয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৩৩৮ জনের ‘কোভিড ১৯’ রোগ হয়ে থাকতে পারে! সারা পৃথিবীর পরিপ্রেক্ষিত পর্যালোচনা করে, এমন নজির দ্বিতীয়টি পাওয়া যায় না। নজির পাওয়া যায় ‘পরীক্ষা পরীক্ষা আর পরীক্ষা’র।

    ডব্লিউএইচও যা বলছে লকডাউন এবং পরীক্ষা— দুটোই জোরদারভাবে করতে হবে। শুধু লকডাউন করলাম, কিন্তু পরীক্ষা বা শনাক্ত করলাম না— তাতে ‘কোভিড ১৯’ থেকে মুক্তি মিলবে না। যারা মুক্তি পেয়েছেন তারা প্রতিদিন ২০ হাজার বা তারও বেশি সন্দেহভাজনের পরীক্ষা করেছে। চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান সেসব দেশের উদাহরণ। জার্মানি এক সপ্তাহে পরীক্ষা করেছে ৫ লাখ। আমরা তিন মাসে পরীক্ষা করেছি ১,৩৩৮ জনের, যেখানে মানুষ ১৬ কোটির বেশি।

    বিদেশ থেকেই ফিরেছেন ৬ থেকে ৭ লাখ মানুষ। এখনও স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিনই বাংলাদেশিরা ভারত থেকে দেশে ঢুকছেন। গতকালও (৩০ মার্চ) ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে শতাধিক বাংলাদেশি দেশে ঢুকেছেন। বাংলাদেশ থেকে ভারতের কোনো নাগরিক নিজ দেশে ঢুকতে পারছেন না। বাংলাদেশিরা যারা ঝুঁকিপূর্ণ ভারত থেকে আসছেন তারা আইসোলেশনে থাকছেন কিনা, দেখার-জানার বা বোঝার কোনো মেকানিজম সরকারের হাতে নেই। শুধু জ্বর মাপা স্ক্রিনিংয়ের মধ্যে কার্যক্রম সীমাবদ্ধ। অথচ শরীরে করোনাভাইরাস বহন করলে আগামী ১৪ বা ২১ দিনের মধ্যে যে কোনো সময় তা দৃশ্যমান হতে পারে। এই সময়কালে তারা যাদের সঙ্গে মিশবেন, তারাও থাকবেন সমপরিমাণ ঝুঁকিতে। যারা নিজেরা আইসোলেশনে থাকছেন না, তারা ফোন করে জানাবেন,তারপর নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা করা হবে! পৃথিবীর বিরলতম পদ্ধতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ!

    এবার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন প্রসঙ্গে কিছু প্রশ্ন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রশ্ন করেছেন, ‘অনেকে বলছে আমাদের দেশে আক্রান্তের সংখ্যা এতো কম কেন? সংখ্যা বেশি থাকলে কি আমরা খুশি হই? আমরা কি চাই বেশি বেশি লোক সংক্রমিত হোক আর বেশি বেশি লোক মৃত্যুবরণ করুক?’ (দ্য ডেইলি স্টার, ২৮ মার্চ ২০২০)।

    না, বাংলাদেশের কোনো মানুষ আক্রান্ত বা মৃতের সংখ্যা বেশি দেখতে চান না। মানুষের ভেতরে কিছু সন্দেহ, প্রশ্ন আছে। তার সামনে বর্তমান সময়ের কিছু উদাহরণ আছে। বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা বিষয়ে তাদের অভিজ্ঞতা আছে।

    যে সব দেশ গুরুত্ব দিয়ে পরীক্ষা ও লকডাউন করে সঙ্কট কাটিয়েছে, তা অজানা কিছু নয়। আবার গুরুত্ব না দিয়ে ভয়াবহ বিপদে পড়েছে এমন নজিরও চোখের সামনে মানুষ দেখছে। যেমন, আমেরিকা, ইতালি, স্পেন। সেকারণে পরীক্ষা না করে ‘ভালো আছি’ শুনে মানুষ স্বস্তিতে থাকতে পারছে না। প্রথমে জানা গেল, দেশে কিট নেই। তারপর তথ্য দেওয়া হলো, দেশে কিটের কোনো সংকট নেই। ২০ হাজার, ৪০ হাজার, ৯০ হাজার কিটের নানা সংখ্যা জানা গেল। আইইডিসিআর দাবি করছে, প্রতিদিন তাদের ১ হাজার পরীক্ষা করার সক্ষমতা আছে। ‘কিট আছে, সক্ষমতা আছে’— তো পরীক্ষা কেন এক শ বা দেড় শ?

    যুক্তি দেওয়া হচ্ছে, জ্বর-কাশি হলেই ভাবা যাবে না যে, করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন। মনে করিয়ে দিচ্ছেন, এটা ডেঙ্গুর মৌসুম। ডেঙ্গুতেও এমন উপসর্গ দেখা দিতে পারে। হ্যাঁ, দেখা দিতে পারে। কিন্তু, একজন মানুষ কী করে বুঝবেন যে তিনি ‘কোভিড ১৯’ না ডেঙ্গুতে আক্রান্ত? আপনারাই বা টেলিফোনে কথা শুনে কী করে বুঝে ফেলছেন সবকিছু? যেখানে সাধারণ জ্বর নিয়ে সাধারণ সময়ে ডাক্তারের কাছে গেলেও, একাধিক পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হয় জ্বরের প্রকৃতি। সেখানে পরীক্ষা ছাড়া টেলিফোনে শুনে বুঝে ফেলা হচ্ছে যে, করোনাভাইরাস আক্রান্ত নন! আক্রান্তকে যদি আপনারা ‘নন’ বলেন, বিপদ কতটা, ভেবে দেখেছেন?

    আইসল্যান্ড সরকার তার নাগরিকদের করোনার উপসর্গ থাক বা না থাক, পরীক্ষা করেছে সবারই। ফলাফল, ৫০ শতাংশ মানুষ করোনায় আক্রান্ত, কিন্তু কোনো উপসর্গ নেই। এ তথ্য ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনের।

    নিঃসন্দেহে এখনও পর্যন্ত অনেক উন্নত দেশের চেয়ে আমাদের অবস্থা ভালো। কেউ মনে করছেন না যে, আমাদের অবস্থা ভালো না থাকুক। সবাই এমনটাই প্রত্যাশা করছেন। কিন্তু, দেশের মানুষ আপনাদের সরবারাহ করা তথ্য ও চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রতি আস্থা রাখতে পারছে না। এখনও আপনারা প্রতিদিন বলছেন, তিন মাস আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়েছি। বিমানবন্দরে স্কিনিংয়ের ব্যবস্থা করেছি। কেন এমন দাবি করছেন? বিমানবন্দরের স্ক্রিনিং ব্যবস্থা কত দুর্বল ছিল, দেশের মানুষের তো তা অজানা নয়। পাঁচ-সাত জনকে হাসপাতালে পাঠানো ছাড়া কয়েক লাখ বিদেশ ফেরতকে ‘কোয়ারেন্টিনে’ থাকার পরামর্শ দিয়ে দায়িত্ব সারা হয়েছে। গতকাল বা আজও যারা ভারত থেকে আসলেন, তারা তো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। প্রস্তুতি থাকলে, তাদের তো সরকারি ব্যবস্থায় কোয়ারেন্টিনে রাখার কথা। তা তো হচ্ছে না।

    এমনিতেই দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি দেশের মানুষের আস্থার সংকট আছে। এই আস্থাহীনতা তৈরির পেছনে যখন যারা ক্ষমতায় থেকেছে, তাদের সবার ভূমিকা আছে। সাধারণ পরীক্ষা, চোখ-হাঁটু-কান দেখানোর জন্যেও লন্ডন, আমেরিকা, সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ডে চলে যাওয়া, জন-অনাস্থার অন্যতম কারণ।

    এখন এই সংকটকালে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস ফেরানো অপরিহার্য। তা প্রশ্ন করে সম্ভব নয়। প্রশ্নের তথ্য সমৃদ্ধ সন্তোষজনক জবাব থাকা জরুরি। অস্বীকার না করে কিছু সত্য স্বীকার করে নেওয়া জরুরি।

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলছেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সরকারের কাজের প্রশংসা করছে। কোথায়, কোন প্রক্রিয়ায় এই প্রশংসা করেছে, দেশের মানুষ তা জানার সুযোগ হয়নি। দেশের মানুষের জানার সুযোগ হয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থা বলছে শুধু লকডাউন না, সঙ্গে পরীক্ষা, পরীক্ষা এবং পরীক্ষা করে শনাক্তদের আলাদা করতে হবে। মানুষ একথা বিশ্বাস করছে। সুতরাং আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আতঙ্ক দুর, কথা দিয়ে করা যাবে বলে মনে হয় না। যারা প্রশ্ন করছেন তাদেরকে পাল্টা প্রশ্ন করেও তা সম্ভব নয়। শুধুমাত্র সম্ভব বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতি অনুসরণ করলে।

    লেখক- গোলাম মোর্তোজা
    [email protected]

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    রাশেদ

    প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের কথা নয়: রাশেদ খান

    October 4, 2025
    রিজভী

    ফেব্রুয়ারিতে দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না: রিজভী

    October 4, 2025
    ভোট

    নির্বাচনে জামায়াতকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

    October 4, 2025
    সর্বশেষ খবর
    rohinga

    রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ৭০০ সিসি ক্যামেরা গায়েব, নড়বড়ে নিরাপত্তা

    Gaza peace plan

    Trump Issues Final Warning to Hamas as Gaza Ceasefire Takes Hold

    Shibaloy

    জামায়াত নেতার অফিস ভাঙচুরের অভিযোগে বিএনপি নেতা গ্রেফতার

    বি এম মোজাম্মেল গ্রেপ্তার

    আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল গ্রেপ্তার

    Nobel Prize

    Nobel Prize Announcements Set to Begin October 6: Full Schedule Revealed

    শরীর

    শরীরের ৭টি জায়গায় ভুলেও ছোঁবেন না

    ওয়েব সিরিজ

    ওটিটি প্ল্যাটফর্মে নতুন চমক, সম্পর্কের জটিলতা নিয়ে এলো নতুন ওয়েব সিরিজ

    Para Sports Excellence Center

    India Forges Landmark Partnership to Establish First National Para Sports Excellence Center

    রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে যে বার্তা দিলেন আলী রীয়াজ

    মুক্তা

    সব ঝিনুকে মুক্তা কেন থাকে না? জানা গেল রহস্য

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.