Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ২০২৪ সালে অর্থনীতিতে সিঙ্গাপুর-মালয়েশিয়াকে ছাড়িয়ে যাবে বাংলাদেশ : অর্থমন্ত্রী
    জাতীয়

    ২০২৪ সালে অর্থনীতিতে সিঙ্গাপুর-মালয়েশিয়াকে ছাড়িয়ে যাবে বাংলাদেশ : অর্থমন্ত্রী

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কFebruary 23, 2020Updated:February 23, 20203 Mins Read
    ছবি সংগৃহীত
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘২০২৪ সালে অর্থনীতিতে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়াকে ছাড়িয়ে যাবে’।

    রবিবার ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের-ডিজেএফবি নতুন কমিটির অভিষেক উপলক্ষে ‘উন্নয়নের গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনাসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।  রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

    তিনি বলেছেন, যে গতিতে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এতে ২০২৪ সালে অর্থনীতিতে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়াকে ছাড়িয়ে যাবে। আমি বিশ্বাস করি, তার (প্রধানমন্ত্রী) হাত ধরেই ২০৩০-এর স্বপ্ন পূরণ হবে এবং ২০৪১-এর স্বপ্নও বাস্তবায়ন করতে পারব। ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হবে। সবাই ফোর্থ ইন্ট্রাট্রিয়াল রেভুলেশনের যত চাহিদা সেগুলো পূরণে বাংলাদেশ সক্ষম হবে। ফলে জাতি আরও সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।

    ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হবে। সবাই ফোর্থ ইন্ট্রাট্রিয়াল রেভুলেশনের যত চাহিদা সেগুলো পূরণে বাংলাদেশ সক্ষম হবে। ফলে জাতি আরও সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।

    অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। অতিথি ছিলেন যুগান্তরের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি সাইফুল আলম, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব নূরুল আমিন, সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (জ্যেষ্ঠ সচিব) ড. শামসুল আলম, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) সচিব আবুল মনসুর মো. ফয়জুল্লাহ, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) বেগম ফাতেমা ইয়াসমিন, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য আবুল কালাম আজাদ ও জাকির হোসেন আকন্দ এবং এএফপির ব্যুরো চিফ শফিকুল আলম।

       

    মন্ত্রী বলেন, এবার তিনি (প্রধানমন্ত্রী) ঘোষণা দিলেন, বাংলাদেশে যাদের জায়গা-জমি নেই, বসবাস করার মতো ব্যবস্থা নেই, যাদের আবাসনের ব্যবস্থা নেই- সবাইকেই জায়গা-জমি দেবেন এবং আবাসনের ব্যবস্থা করে দেবেন তিনি। এটা আমেরিকায় সম্ভব না। গোটা ইউরোপেও সম্ভব না।

    এর চেয়ে বড় শক্তিশালী ভূমিকায় কোনো দেশের প্রধানমন্ত্রী অবতীর্ণ হতে পারেন, এটা কল্পনা করতেও ভয় লাগে। কিন্তু তিনি সেটা ডেলিভার করছেন। আরও করবেন, সেটা আমাদের সবাইকে বিশ্বাস রাখতে হবে।

    মুস্তফা কামাল বলেন, আমি বিশ্বাস করি, এ কাজগুলো সময়ের ব্যাপার। আমাদের সম্পর্কে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সেন্টার ফর ইকোনমিক্স রিসার্চ এরই মধ্যে বলেছে, ২০২৪ সালের মধ্যেই আমরা মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরের উপরে যাব।

    ডিজেএফবি প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, আপনাদের সংগঠন অনেক সুন্দরভাবে কাজ করুক। দেশের মানুষকে বিকশিত করুক। এটাই আমাদের দোয়া।

    সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, তৃণমূলে ৭০-৮০ ভাগ মানুষ যারা বসবাস করেন, তারা উন্নয়ন চান। শুধু কথার উন্নয়ন নয়, একদম দ্রুতই উন্নয়ন চোখে দেখতে চান। সেতু-কালভার্ট ইমিডিয়েটলি দেখতে চান তারা। ঘরে বিদ্যুৎ চান। ভাতা বা অবলম্বন, পরিষ্কার পানির স্বপ্ন- এগুলোই তারা চান। আমরা সেগুলো দেয়ার জন্য কাজ করছি।

    ডিজেএফবি সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করুন। আমার পক্ষ থেকে সম্পূর্ণরূপে সাহায্য-সমর্থন পাবেন। আমরা সবাই চাই, তথ্যপ্রবাহ অবাধ হোক। এতে আমাদের লাভ, শুধু আপনাদের লাভ না। আপনারা যে ক’দিন আমাদের সঙ্গে কাজ করবেন, আমি বলছি, শতভাগ অবাধ সহযোগিতা দেয়া হবে।

    সাইফুল আলম বলেন, ২০-২৫ বছর আগে উন্নয়ন সাংবাদিকতা মানে অন্যরকম ছিল। কিন্তু এখন বাস্তব অবস্থার প্রেক্ষাপটে সেই ধারণার পরিবর্তন এসেছে। দৃষ্টিভঙ্গি বদলে গেছে।  পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মেট্রোরেল আজ স্বপ্ন নয়। বাস্তবায়নের কাছাকাছি এসেছে। মানুষের ভাগ্যোন্নয়ন হলে তা তুলে ধরতে হবে। তবে এর মধ্যে আলোচনা, সমালোচনা সবকিছুই থাকবে।  অতীতে বাংলাদেশের গণমাধ্যম দেশ ও জনগণের পক্ষে ছিল এবং এখনও আছে।  বাংলাদেশের উন্নয়ন অভিযাত্রায় গণমাধ্যম আগামী দিনেও থাকবে এবং ভূমিকা রাখবে।

    ডিজেএফবির সভাপতি এফএইচ এম হুমায়ূন কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের কার্যনির্বাহী সদস্য সুশান্ত সিনহা।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

    শিগগিরই চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

    October 5, 2025
    তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী

    ঢাকায় আসছেন তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী, গুরুত্ব পাবে যেসব বিষয়

    October 5, 2025
    খাগড়াছড়িতে আগুনে পুড়ে ছাই ১৯টি দোকান

    খাগড়াছড়িতে আগুনে পুড়ে ছাই ১৯টি দোকান

    October 5, 2025
    সর্বশেষ খবর
    জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

    শিগগিরই চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

    Hero Killer Stain

    My Hero Academia Season 8: Why Hero Killer Stain Aids All Might

    Taylor Swift childhood home

    Inside Taylor Swift’s Childhood Home: A Rare Peek at the Singer’s Pennsylvania Roots

    মিহি আহসান

    ‘১৮ টাকার কাবিনে বিয়ে, তারপর জানলাম স্বামী আরেকজনকে বিয়ে করেছে’— মিহি আহসান

    AFR100 Land Accelerator

    Why Investors Are Turning to African Land for Steady Returns

    Honda India Talent Cup

    Raivat Dhar Leads 2025 Honda India Talent Cup Race 1

    Gender Equality Education Fellowship

    Echidna Global Fellowship Offers Fully-Funded $26,500 Stipend

    Heidi Klum sheer dress

    Heidi Klum Embraces Daring Fashion with Sheer Gown at 52

    Honda MotoGP Comeback

    Mir’s Charge Powers Honda to Best MotoGP Qualifying

    Gaza peace plan

    Gaza War Nearing End? Trump’s Peace Plan Implications

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.