জুমবাংলা ডেস্ক: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বলেছেন, করোনার সময়ে এই লকডাউনে জরুরি সহায়তা অব্যাহত আছে৷ ৩৩৩-এ ফোন করে করোনার শুরু থেকে এ পর্যন্ত ১৪ লাখেরও বেশি মানুষকে খাদ্য সহায়তা পেয়েছেন৷
তিনি বলেন, ‘যারা লজ্জায় হাত পাততে পারেন না তারা এখানে ফোন করলে সহায়তা পান৷ তাদের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দেয়া হয়৷ চাল, ডাল, বাচ্চার দুধ যে যেরকম সহায়তা প্রয়োজন সেরকম সহায়তা দেয়া হয়৷ আর প্রচলিত যে সহায়তা জেলা উপজেলা পর্যায়ে তা অব্যাহত আছে৷’
তিনি জানান, ৩৩৩-এর জন্য রবিবার ১৪ হাজার ১০০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে৷ আর প্রত্যেক জেলায় দুই লাখ ৫০ হাজার থেকে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে৷ ঈদের জন্য সারাদেশে এক লাখ ১৭৬ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে এক কোটি ১০ হাজার ৬৫১ পরিবারের জন্য৷ ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনে ৫০ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে৷ চাল দেয়া হয়েছে ১০০ টন করে৷ অন্যান্য সিটি কর্পোরেশনকে ২৫ লাখ টাকা ও ৫০ টন করে চাল দেয়া হয়েছে৷ ৩২৮ পৌরসভার প্রত্যেকটিতে ১০ মেট্রিক টন চাল ও এক লাখ করে টাকা দেয়া হয়েছে৷
এই সহায়তা সরকারের বিভন্ন সহায়তা কর্মসূচির আওয়তায় যারা তালিকাভুক্ত তারাই পাবেন৷ কিন্তু যারা নতুন করে দরিদ্র হয়েছেন, যারা ভাসমান, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী তারা পাচ্ছেন না৷ শহুরে দরিদ্র রিকশা চালক, দিনমজুর, বস্তিবাসী তারাও হচ্ছেন বঞ্চিত৷
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।


