জুমবাংলা ডেস্ক: আইয়ুব আলী। একজন ফল ব্যবসায়ী। পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা চাষ শুরু করেছেন। তিনি এ বছর তালা উপজেলার নগরঘাটা ও ধানদিয়া ইউনিয়নে ১৪ বিঘা জমিতে ২ হাজার ৫০০ বারি-১ জাতের মাল্টা চাষ করেছেন।
ইতোমধ্যে কিছু সংখ্যক গাছে ফল ধরা শুরু করেছে। মাল্টার পাশাপাশি একই জমিতে চায়না লেবু, উন্নত জাতের পেয়ারা ও কুল চাষ করেছেন। মো. আইয়ুব আলী সাতক্ষীরা সদরের কদমতলা এলাকার মৃত আনসার আলীর ছেলে।
রাজীব সরদার, মো. আল মামুন, কামরুল ইসলামসহ স্থানীয় কয়েকজন জানান, এলাকার অনেকেই মাল্টা বাগানে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। সার্বক্ষণিক দেখাশোনা করার জন্য মাসিক বেতনে কর্মচারী রয়েছে। এ অঞ্চলটি কৃষি কাজের জন্য সমৃদ্ধ। এখানে সব সময় নিত্য নতুন ফসলের চাষাবাদ হয়ে থাকে। এ অঞ্চলের তরকারির সুনাম রয়েছে জেলা ও বাইরের অনেক এলাকায়।
এবিষয়ে মো. আইয়ুব আলী বলেন, মাল্টা চাষ অনেকটাই সুবিধাজনক ও ঝুঁকিমুক্ত। অন্যান্য ফল ঝড়-বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও মাল্টার তেমন ক্ষতি হয় না। তাই ব্যবসায়ীকভাবে চাষ শুরু করেছি। চুয়াডাংগা থেকে পিচ প্রতি ৫০ টাকা করে চারা ক্রয় করেছি। ফল পাওয়া পর্যন্ত প্রতিটি গাছে ২৫০০ টাকার মতো খরচ হবে। ফলন ভালো হলে কয়েকগুণ দামে মাল্টা বিক্রি করা যাবে।
উপজেলা কৃষি অফিসার হাজিরা খাতুন বলেন, এই এলাকার মাটি ও আবহাওয়া মাল্টা চাষের জন্য বেশ উপযোগী। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ফলন ভালো হবে।
বিদেশি ফল অ্যাভোকাডো চাষে বাজিমাত স্কুলশিক্ষক হারুনের, একটি চারাই বিক্রি করেন ১২০০ টাকায়
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।