আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মার্কিন নভোচারী নিল আর্মস্ট্রং ১৯৬৯ সালে চাঁদের বুকে প্রথম পা রেখে বিশ্বকে তাক লাগিয়েছিলেন। মহাকাশ সম্পর্কিত মার্কিন সংস্থা নাসার অ্যাপোলো ১১ নামের নভোযানে চাঁদে যান। পৃথিবীর এ উপগ্রহটিতে মনুষ্যবাহী মোট ছয়টি মিশন অবতরণ করেছে। চাঁদের পিঠে হেঁটেছেন মোট ১২ জন নভোচারী। এ সংস্থার সর্বশেষ অ্যাপোলো ১৭ মিশনটি পাঠানো হয় ১৯৭২ সালের ডিসেম্বর মাসে। তার পরই বন্ধ হয় মহাকাশ অভিযান। দীর্ঘ ৫০ বছরেও আর যাওয়া হয়নি চাঁদে।
এর পেছনে বিশাল খরচ আর রাজনৈতিক ঝুঁকিকে দায়ী করা হয় ভীষণভাবে। নাসার সাবেক প্রশাসক জিম ব্রাইডেনস্টাইন যিনি ট্রাম্প প্রশাসনের সময় এজেন্সি পরিচালনা করেছিলেন, স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিজ্ঞান বা প্রযুক্তি চাঁদে যাওয়ার জন্য বাধা নয়। বরং এটি রাজনৈতিক ঝুঁকি যা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।’
নাসার বাজেট অতীতের তুলনায় অনেকটা কমে যায়। ২০১৫ সালের কংগ্রেসে সাক্ষ্য দেওয়ার সময় অ্যাপোলো ৭ নভোচারী ওয়াল্টার কানিংহাম বলেন, ১৯৬৫ সালে ফেডারেল বাজেটের ৪ শতাংশে শীর্ষে ছিল নাসার অংশ। এটি ছিল শীর্ষ বাজেট। গত ৪০ বছর ধরে এটি ১ শতাংশের নিচে ছিল। শেষের ১৫ বছর এটি ফেডারেল বাজেটের ০.৪ শতাংশের দিকে চালিত হয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে আবারও চাঁদে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।