আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিশ্বে এমন একটি দেশ রয়েছে যেখানে আইনতই ক.ন.ড.ম ব্যবহার নিষিদ্ধ। আবার এমন ৫টি দেশ রয়েছে যেখানে ক.ন.ড.ম ব্যবহার আইনত না হলেও প্রায় নিষিদ্ধই বলা যায়।
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে ক.ন.ড.ম এর ভূমিকা অনস্বীকার্য। ভারতের মত দেশে তো ক.ন.ড.ম ব্যবহারে উৎসাহ দেওয়া হয়। অন্য অনেক দেশেই দেশবাসীর ক.ন.ড.ম ব্যবহার নিয়ে সরকারের কোনও আপত্তি নেই। অনেক দেশে এটি ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা বুঝিয়ে প্রচারও হয়। কিন্তু এই পৃথিবীতেই এমন ১টি দেশ রয়েছে যেখানে ক.ন.ড.ম ব্যবহার একেবারে আইনত নিষিদ্ধ।
আর সে দেশ ভারতের খুব কাছেই অবস্থিত। আফগানিস্তান এমন এক দেশ যেখানে সরকার ক.ন.ড.ম ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে। ফলে সে দেশে ক.ন.ড.ম ব্যবহার আইনত দণ্ডনীয়।
আফগানিস্তানে আইনি বাধা থাকলেও এমন ৫টি দেশ রয়েছে যেখানে আইন করে বাধা দেওয়া না হলেও ক.ন.ড.ম ব্যবহারে কোনও উৎসাহ দেওয়া হয়না। ক.ন.ড.ম ব্যবহারে কোনও উৎসাহ দেয় না ইন্দোনেশিয়া সরকার।
আবার কিম জং উনের দেশ উত্তর কোরিয়া সরকার চায় দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধি। তাই তারা ক.ন.ড.ম ব্যবহারে একেবারেই উৎসাহ দেয়না। সে দেশে ক.ন.ড.ম তৈরিও হয়না। তবে কেউ যদি নিজের ইচ্ছায় ব্যবহার করেন তাহলে সরকার তাতে বাধা দিতে যায়না।
ফিলিপিন্স এমন এক দেশ যেখানে ক.ন.ড.ম ব্যবহার নিয়ে সরকারি নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও সেখানে ক.ন.ড.ম ব্যবহারের চল প্রায় নেই। জাম্বিয়ায় আবার ক.ন.ড.ম ব্যবহার নিষিদ্ধ না হলেও সেখানে কেউ তা ব্যবহার করলে তাঁকে দুর্বল চরিত্রের বলে মনে করা হয়। ফলে সামাজিক দিক থেকে ক.ন.ড.ম নিয়ে সেখানে এক ধরনের বাধাই রয়েছে।
নাইজেরিয়ায় আবার ক.ন.ড.ম ব্যবহার কেউ করতে চাইলে তা বেআইনি নয়, কিন্তু কেউ যদি ক.ন.ড.ম এর পক্ষে প্রচার করার বা বুঝিয়ে বেড়ানোর চেষ্টা করেন তাহলে তা আইনত দণ্ডনীয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।