১৯ শতকের আধুনিক জীবন যাপনের গুরুত্বপূর্ণ অনুসঙ্গ হয়ে উঠেছিলো স্যুটকেস। আজকের দিনে যেমন— কোথাও বেড়াতে যাওয়ার সঙ্গী হয় ট্রলি ব্যাগ। সে সময় সঙ্গী হতো স্যুটকেস। বর্তমানে ট্রলি ব্যাগে কফির কাপ রাখার জায়গা থেকে শুরু করে মোবাইল চার্জিংয়ের ব্যবস্থাও থাকে। এতোটা সুযোগ সুবিধা আবার স্যুটকেসে ছিলো না।
এখনও অনেক বাড়িতে পুরনো স্যুটকেস রয়ে গেছে। শক্ত কভারের স্যুটকেসে থাকত তালাচাবি দেওয়ার ব্যবস্থা। এতে সহজেই নিজের জিনিস পত্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যেত। কোনো কোনো স্যুটকেসের সঙ্গেই তালা থাকত।
১৯ শতকের দিকে কোথায় ঘুরবে বা বেড়াতে গেলে সাধারণত ফর্মাল বা আনুষ্ঠানিক পোশাক পরার চল ছিলো। সে সব পোশাক এমন যত্নে রাখতে হতো, যাতে কুঁচকে না যায়।
সে সময় লোকসমাজে কুঁচকানো পোশাক পরাকে মানসম্মত বলে মনে করা হতো না। পোশাক যত্ন সহকারে সংরক্ষণ ও বহন করার জন্য জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ট্রাঙ্কের মতো আয়তাকার স্যুটকেস। মূলত ভ্রমণপ্রিয় ও রুচিশীল তরুণেরাই এই অনুসঙ্গটিকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলো।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।