Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে সর্বোচ্চ আদালতে ঢাবির ২ শিক্ষার্থী
আইন-আদালত

হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে সর্বোচ্চ আদালতে ঢাবির ২ শিক্ষার্থী

Tarek HasanJuly 10, 20244 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করা হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী। তারা হলেন- নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভুইয়া ও উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থী আহনাফ সাঈদ খান।

হাইকোর্ট

মঙ্গলবার (৯ জুলাই) আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত থেকে অনুমতি নিয়ে সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদন করেন। পরে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের চেম্বার আদালত আবেদনটি আগামীকাল বুধবার আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য রেখে আদেশ দেন।

আদালতে দুই শিক্ষার্থীর পক্ষে শুনানি করেন, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী এম হারুনুর রশীদ খান।
শুনানির পর আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষে এ আবেদন করা হয়েছে। যারা আন্দোলন করছে তাদের পক্ষে এ আবেদন করা হয়নি।

যারা আন্দোলন করছে তাদের আন্দোলনের একটি মোটিভ (উদ্দেশ্য) আছে। আবেদনকারীরা হাইকোর্টের রায়ের জাস্টিফিকেশনের (ন্যায্যতার) জন্য আবেদনটি করেছেন। আজ দুই জন শিক্ষার্থীর পক্ষে আবেদনটি করা হয়েছে। আরো একজন শিক্ষার্থী আবেদনকারী হিসেবে যুক্ত হবেন।
সে আবেদন আমরা প্রস্তুত করছি।’

কী চাওয়া হয়েছে জানতে চাইলে এ আইনজীবী বলেন, ‘সার্বিক বিবেচনায় হাইকোর্টের রায় স্থগিত চাওয়া হয়েছে। তবে আবেদনকারীদের বক্তব্য হচ্ছে, কোটা পদ্ধতির সংস্কার। আমরা চাচ্ছি এটার (কোটা পদ্ধতির) একটা সম্মানজনক সমাধান হোক। আপিল বিভাগ হচ্ছে আমাদের সর্বোচ্চ আদালত।

আমি বিভিন্ন টকশোতে বলেছি, আপিল বিভাগ যে সিদ্ধান্ত দিবে, সে সিদ্ধান্তই আমাদের মেনে নিতে হবে। আগামীকাল শুনানি হবে, আবেদনটি তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।’
২০১৮ সালে কোটা পদ্ধতি বাতিল করার আগ পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে নিয়োগে ৫৬ শতাংশ পদ বিভিন্ন কোটার জন্য সংরক্ষণ করা হত। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ছিল ৩০ শতাংশ, নারী ১০ শতাংশ, জেলা ১০ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ৫ শতাংশ, প্রতিবন্ধী ১ শতাংশ কোটা।

এই কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে ছয় বছর আগে ‘বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের ব্যানের আন্দোলন গড়ে তোলেন শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশিরা। সে সময় এ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন নুরুল হক নুরসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

এ আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি পর্যালোচনা করতে মন্ত্রীপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলমের নেতৃত্বে ২০১৮ সালের ২ জুন একটি কমিটি করে সরকার। সব কাজ শেষে সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে কোনো কোটা না রেখে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের নিয়ম চালু করতে ২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর কাছে সুপারিশ জমা দেয় কমিটি। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পাওয়ার পর ৩ অক্টোবর তা মন্ত্রীসভার বৈঠকে তোলা হলে সেখানে কোটা বাতিলের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়। পরদিন ৪ অক্টোবর কোটা পদ্ধতি বাতিল করে পরিপত্র জারি করেন জনপ্রশাসন সচিব।

পরিপত্রে বলা হয়, নবম গ্রেড (আগের প্রথম শ্রেণি) এবং দশম থেকে ১৩তম গ্রেডের (আগের দ্বিতীয় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হল। এখন থেকে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।

২০২১ সালে কোটা পদ্ধতি বাতিলের এই পরিপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি অহিদুল ইসলাম তুষারসহ সাতজন। রিটে প্রাথমিক শুনানির পর হাইকোর্ট ওই বছর ৭ ডিসেম্বর রুল জারি করেন।

গাজার স্কুলে ইসরাইলের হামলা, যা বললেন মালালা

সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে কোটা পদ্ধতি বাতিল করা পরিপত্র কেন স্বেচ্ছাচারী ও আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, জানতে চাওয়া হয় রুলে। মন্ত্রীপরিষদ সচিব, জনপ্রশাসন সচিব, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যানসহ পাঁচ বিবাদীকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। সে রুলে চূড়ান্ত শুনানির পর গত ৫ মে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সিদ্ধান্তকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন উচ্চ আদালত। এ রায়ের পর ফের কোটাবিরোধী আন্দোলনে নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীরা। এদিকে এ রায় স্থগিত চেয়ে সরকার আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে আবেদন করে। কিন্তু চেম্বার আদালত হাইকোর্টের রায়ে হস্তক্ষেপ না করে আবেদনটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন। সে ধারাবাহিকতায় গত ৪ জুলাই প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চে আবেদনটি শুনানির জন্য ওঠে। শুনানির পর প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনে ‘নো অর্ডার’ দিয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভটু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করতে বলেন। রাষ্ট্রপক্ষের এই লিভটু আপিল করার অপেক্ষার মধ্যে হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
২ আইন-আদালত আদালতে চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঢাবির রায়, শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ স্থগিত হাইকোর্টের
Related Posts
সাংবাদিক আনিস আলমগীর

সাংবাদিক আনিস আলমগীরের রিমান্ডের আবেদন

December 15, 2025
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যায় গৃহকর্মীর স্বামীর দায় স্বীকার

December 15, 2025
সাংবাদিক আনিস আলমগীর

সাংবাদিক আনিস আলমগীর গ্রেপ্তার

December 15, 2025
Latest News
সাংবাদিক আনিস আলমগীর

সাংবাদিক আনিস আলমগীরের রিমান্ডের আবেদন

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যায় গৃহকর্মীর স্বামীর দায় স্বীকার

সাংবাদিক আনিস আলমগীর

সাংবাদিক আনিস আলমগীর গ্রেপ্তার

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল

কড়া নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে আনা হলো ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে

বিয়ে ও তালাক নিবন্ধন

বিয়ে ও তালাক নিবন্ধন ডিজিটালাইজ করার নির্দেশ হাইকোর্টের

বাগেরহাটে চারটি আসন পুনর্বহাল

ইসির সিদ্ধান্ত অবৈধ, বাগেরহাটে চারটি আসন পুনর্বহাল

ভুয়া দলিলে

ভুয়া দলিল চেনার ৯ কৌশল

আপিল বিভাগ

অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ বৈধ : আপিল বিভাগ

court

আগামী সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট

আইন মন্ত্রণালয়

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, অধ্যাদেশ জারি

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.