বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : কমিউটার মোটরসাইকেলের চাহিদা বেড়েছে। কেননা, এসব বাইক জ্বালানি সাশ্রয়ী। রক্ষণাবেক্ষণের খরচও কম। চালানোও সহজ। এই সেগমেন্টে ১০০ সিসির মোটরসাইকেলের চাহিদা তুঙ্গে। এবছরের সেরা ১০০ সিসির কয়েকটি মোটরসাইকেল সম্পর্কে জানুন।
হিরো স্প্লেন্ডার প্লাস
হিরো স্প্লেন্ডার প্লাস মাইলেজ কিং খ্যাতি পেয়েছে। এই বাইক সাতটি রঙে তিনটি ভার্সনে বিক্রি হয়। এই বাইকে রয়েছে ৯৭.২ সিসির সিঙ্গেল সিলিন্ডার বিএস৬ ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন থেক ৭.৯১ বিএইচপি শক্তি এবং ৮.০৫ নিউটন মিটার টর্ক পাওয়া যায়। এর সামনে ও পেছনে রয়েছে ডিস্ক ব্রেক। বাইকটিতে ৯.৮ লিটার ফুয়েল ট্যাংক দিয়েছে হিরো।
হিরো এইচএফ ডিলাক্স
হিরো আরেকটি কমিউটার বাইক এইচএফ ডিলাক্স। এই মডেল ৬টি ভেরিয়েন্টে ১১টি রঙে বিক্রি হয়। এতে রয়েছে ৯৭.২ সিসির ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন থেকে ৭.৯১ বিইচপি পাওয়ার এবং ৮.০৫ নিউটন মিটার টর্ক পওয়া যাবে। বাইকটিতে কম্বাইন্ড ব্রেকিং সিস্টেম দেওয়া হয়েছে। যদিও উভয় চাকায় ড্রাম ব্রেক দিয়েছে হিরো। এর ফুয়েল ট্যাংকের ক্ষমতা ৯.১ লিটার।
হিরো স্প্লেন্ডার প্লাস এক্সটেক
হিরো স্প্লেন্ডার প্লাস এক্সটেক কেবল একটি ভেরিয়েন্ট এবং চারটি রঙে পাওয়া যায়। এটি একটি ৯৭.২ সিসির বিএস৬ ইঞ্জিন রয়েছে। এই ইঞ্জিন ৭.৯ চিএইচপি পাওয়ার এবং ৮.০৫ নিউটন মিটার টর্ক উৎপাদন করতে পারে। এর সামনের ও পেছনের চাকায় কম্বাইন্ড ব্রেকিং সিস্টেম রয়েছে। এই বাইকটিতে ৯.৮লিটারের ফুয়েল ট্যাংক পাবেন।
হোন্ডা শাইন ১০০
হোন্ডা শাইন ১০০ মডেল একটি ভেরিয়েন্টে ৫টি রঙে পাওয়া যায়। এতে রয়েছে ৯৮.৯৮ সিসির বিএস৬ ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন থৈকে ৭.২৮ পাওয়ার এবং ৮.০৫ নিউটন মিটার টর্ক পাওয়া যাবে। কম্বাইন্ড ব্রেকিং সিস্টেমের সঙ্গে এর উভয় পাশে ড্রাম ব্রেক রয়েছে বাইকটিতে।
শুধু এমএক্স প্লেয়ার কাঁপিয়ে এবার ওটিটি প্ল্যাটফর্মেও ঝড় তুলেছেন এই অভিনেত্রী
টিভিএস স্পোর্ট
টিভিএস স্পোর্ট কমিউটার সেগমেন্টের জনপ্রিয় মডেল। এই বাইকটি তিনটি ভেরিয়েন্টে ৭টি রঙে পাওয়া যায়। বাইকটিতে রয়েছে ১০৯.৭ সিসির সিঙ্গেল সিলিন্ডার এয়ার কুলড ইঞ্জিন। এই বাইক থেকে ৮.১৮ পাওয়ার এবং ৮.৭ নিউটন মিটার টর্ক পাওয়া যাবে। এর জ্বালানির ধারণ ক্ষমতা ১০ লিটার।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।