লাইফস্টাইল ডেস্ক : অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যায় ভোগার কারণ হতে পারে উপকারী ও ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়ার ভারসাম্যহীনতা। আর এটা শুরু হয় গ্যাস উৎপাদন করে এমন খাবার খাওয়ার ফলে, বিশেষ করে যারা দুর্বল।
এক্ষেত্রে কিছু খাবার এড়াতে হয়। আর কিছু খাবার গ্যাসের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
পেঁপে
“এতে থাকা ‘পাপাইন’ হজম উপকারী এঞ্জাইম। যা হজমতন্ত্রে প্রোটিন ভাঙতে সাহায্য করে” বলেন ডা. মার্কোলা।
পাশাপাশি হজম না হওয়া খাবার থেকে গ্যাস উৎপন্ন হওয়া প্রতিরোধ করে। তাই নিয়মিত পেঁপে খেলে গ্যাসের সমস্যায় লক্ষণীয় উপকার পাওয়া যায়।
আদা
এটা শুধু স্বাদবর্ধক মসলাই নয়, এতে থাকা ‘জিঞ্জারোলস’ এবং ‘শোগাওল্স’ প্রদাহরোধী ও বায়ুনাশক উপাদান হিসেবে কাজ করে- জানান ডা. মার্কোলা। এজন্য বেশি খাওয়া দাওয়ার পর এককাপ আদা চা পান করা উপকারী।
শসা
খাবার হজম ও গ্যাসের উৎপাদন কমাতে পারে। কারণ এই সবজি আর্দ্রতা বৃদ্ধিকারী খাবার। মস্কোভিজ বলেন, “দেহে পর্যাপ্ত পানির যোগান দেওয়া আর আর্দ্র থাকা হল হজম প্রক্রিয়া সুস্থ রাখার অন্যতম পন্থা। এতে খাবার অন্ত্রে আটকে থাকার প্রবণতা কমে। ফলে গ্যাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস পায়।”
দই
মস্কোভিজের ভাষায়, “হজম উপকারী স্বাস্থ্যকর ব্যাক্টেরিয়াতে পূর্ণ থাকে দই। নিয়মিত খেলে গ্যাস ও ফোলাভাব কমে।”
ভেষজ চা
“শুধু হজম উপকারী নয় পাশাপাশি প্রদাহরোধী উপাদানের জন্য সার্বিকভাবে ভালো প্রভাব ফেলে ভেষজ চা”- বলেন মস্কোভিজ।
পেপারমিন্ট বা পুদিনা, হিবিস্কাস, লেমনগ্রাস, ক্যামোমাইল এবং গ্রিন টি হল ভালো ভেষজ চায়ের উদাহারণ। এগুলো গ্যাস ও পেটের ফোলাভাব কমায় আর হজম উন্নত করতে সাহায্য করে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।